ভোলা সদরের ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আ.লীগের পাল্টাপাল্টি কমিটি
ভোলা সদর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের পাল্টাপাল্টি কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুল কাদের ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল মমিনের পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্বের জের ধরে এসব কমিটি গঠন করা হয়।
এতে দুই পক্ষের মধ্যে যেকোনো সময় সংঘর্ষের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
দুই পক্ষ গত বুধ ও মঙ্গলবার ভোলা প্রেসক্লাবে পাল্টাপাল্টি সংবাদ সমেঞ্চলন করে একে অপরকে গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য দায়ী করেছে। তারা উভয়ের কমিটিকে অবৈধ বলেও দাবি করেছে।
সাধারণ সম্পাদক পক্ষের মো. সেন্টু, অনিসুর রহমান, মো. ইউসুফ ও আবদুর রব মাস্টার এবং সভাপতি পক্ষের আবদুল জলিল, আবদুল মালেক, মো. বাসেত, মোস্তফা কামাল ও তোফাজ্জেল হোসেন জানান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের মতো এখন ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডেও দুটি করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাঁরা দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে বিরোধে জড়িয়ে পড়েছেন। এতে দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
গত বুধবার দুপুর ১২টায় ভোলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুল কাদের লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করেন, ‘আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে নীতিমালা মেনে দেড় শতাধিক সদস্য বানিয়ে ওয়ার্ড কমিটি, ইউনিয়ন কমিটি গঠনসহ কাউন্সিলর বাছাই করেছি। সেই কাউন্সিলররা সদর উপজেলা কমিটি গঠন করেছে। কিন্তু সাধারণ সম্পাদক সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির অনুমতি না নিয়ে এবং সদস্য সংগ্রহ ও ওয়ার্ড কমিটি গঠন ছাড়াই ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিটি গঠন ও কাউন্সিলর বাছাই করেছেন। এ খবর জানতে পেরে কেন্দ্রীয় নেতারা ২০১২ সালের ১২ ডিসেম্বর সদর উপজেলার ত্রিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে এসেও কমিটি গঠন না করে চলে গেছেন। এরপর ১৭ জানুয়ারি সাধারণ সম্পাদক কবি মোজামেঞ্চল হক টাউন হলে কাউন্সিলরদের অজান্তে ৬৭ সদস্যের পরিবর্তে ৩৭ সদস্যের উপজেলা কমিটি গঠন করেছে। এ কমিটি সম্পূর্ণ অবৈধ ও গঠনতন্ত্রবিরোধী। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে বিচার দাবি করা হয়েছে।’
গত মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সমেঞ্চলনে সাধারণ সম্পাদক আবদুল মমিন লিখিত বক্তব্যে দাবি করেন, ‘গত ১২ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় নেতারা বৈরী আবহাওয়ার কারণে কাউন্সিল অধিবেশন না করে চলে গেছেন। আমরা কেন্দ্রের নির্দেশে ভোলা-২ আসনের সাংসদের উপস্থিতিতে ১৭ জানুয়ারি কাউন্সিলরদের ভোটে সদর উপজেলা কমিটি গঠন করেছি। আমরা দলীয় শৃঙ্খলা ও গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করিনি; বরং সভাপতি কাউকে কিছু না জানিয়ে তাঁর আত্মীয়দের নিয়ে ১৮ জানুয়ারি উপজেলা কমিটি গঠন করেছেন। ওই কমিটি অবৈধ ও গঠনতন্ত্রবিরোধী। এ জন্য সব কর্মীর কাছে তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত। না চাইলে সভাপতির বিরুদ্ধে কেন্দ্রকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হবে।’
দুই পক্ষ গত বুধ ও মঙ্গলবার ভোলা প্রেসক্লাবে পাল্টাপাল্টি সংবাদ সমেঞ্চলন করে একে অপরকে গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য দায়ী করেছে। তারা উভয়ের কমিটিকে অবৈধ বলেও দাবি করেছে।
সাধারণ সম্পাদক পক্ষের মো. সেন্টু, অনিসুর রহমান, মো. ইউসুফ ও আবদুর রব মাস্টার এবং সভাপতি পক্ষের আবদুল জলিল, আবদুল মালেক, মো. বাসেত, মোস্তফা কামাল ও তোফাজ্জেল হোসেন জানান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের মতো এখন ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডেও দুটি করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাঁরা দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে বিরোধে জড়িয়ে পড়েছেন। এতে দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
গত বুধবার দুপুর ১২টায় ভোলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুল কাদের লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করেন, ‘আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে নীতিমালা মেনে দেড় শতাধিক সদস্য বানিয়ে ওয়ার্ড কমিটি, ইউনিয়ন কমিটি গঠনসহ কাউন্সিলর বাছাই করেছি। সেই কাউন্সিলররা সদর উপজেলা কমিটি গঠন করেছে। কিন্তু সাধারণ সম্পাদক সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির অনুমতি না নিয়ে এবং সদস্য সংগ্রহ ও ওয়ার্ড কমিটি গঠন ছাড়াই ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিটি গঠন ও কাউন্সিলর বাছাই করেছেন। এ খবর জানতে পেরে কেন্দ্রীয় নেতারা ২০১২ সালের ১২ ডিসেম্বর সদর উপজেলার ত্রিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে এসেও কমিটি গঠন না করে চলে গেছেন। এরপর ১৭ জানুয়ারি সাধারণ সম্পাদক কবি মোজামেঞ্চল হক টাউন হলে কাউন্সিলরদের অজান্তে ৬৭ সদস্যের পরিবর্তে ৩৭ সদস্যের উপজেলা কমিটি গঠন করেছে। এ কমিটি সম্পূর্ণ অবৈধ ও গঠনতন্ত্রবিরোধী। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে বিচার দাবি করা হয়েছে।’
গত মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সমেঞ্চলনে সাধারণ সম্পাদক আবদুল মমিন লিখিত বক্তব্যে দাবি করেন, ‘গত ১২ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় নেতারা বৈরী আবহাওয়ার কারণে কাউন্সিল অধিবেশন না করে চলে গেছেন। আমরা কেন্দ্রের নির্দেশে ভোলা-২ আসনের সাংসদের উপস্থিতিতে ১৭ জানুয়ারি কাউন্সিলরদের ভোটে সদর উপজেলা কমিটি গঠন করেছি। আমরা দলীয় শৃঙ্খলা ও গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করিনি; বরং সভাপতি কাউকে কিছু না জানিয়ে তাঁর আত্মীয়দের নিয়ে ১৮ জানুয়ারি উপজেলা কমিটি গঠন করেছেন। ওই কমিটি অবৈধ ও গঠনতন্ত্রবিরোধী। এ জন্য সব কর্মীর কাছে তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত। না চাইলে সভাপতির বিরুদ্ধে কেন্দ্রকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হবে।’
No comments