বিরুলিয়া সেতু প্রকল্পে বরাদ্দ নেই দীর্ঘ দিন কবে শেষ হবে কেউ জানে না
বিরুলিয়া সেতু প্রকল্পে বরাদ্দ নেই দীর্ঘ দিন। দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এই সেতুর কাজ কবে শেষ হবে কেউ জানে না।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলীরাও জানেন না কবে তারা সেতুর কাজ শেষ করতে
পারবেন। ঢাকার মিরপুরের সাথে সাভারের সহজ যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে সেতুটি
নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়। কিন্তু অর্ধযুগেও এর নির্মাণ সম্পন্ন হচ্ছে
না। সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলীরা অবশ্য সেতুর এই প্রকল্পে অর্থ ছাড়ের
প্রসঙ্গ টেনে বলেছেন, অর্থ ছাড় করা হলেই তারা দ্রুত কাজ শেষ করতে পারবেন।
বিরুলিয়ায় অসমাপ্ত রয়েছে দু’টি সেতুর কাজ। একটির দৈর্ঘ্য ১৮০ মিটার, অপরটি প্রায় ৩৬ মিটারের। বড় সেতুর সুপারস্ট্রাকচার অসমাপ্ত আছে। দু’টি স্প্যানের মধ্যে যে গার্ডার রয়েছে, তার ওপরের ডেকিং করা হয়নি। সেতুটি মোট চারটি পিলারে দাঁড়িয়ে আছে। এর অসমাপ্ত এক-পঞ্চমাংশের ওপর ডেকিং দেয়া এবং এর দু’ পাশে মাটি ফেলে মূল সড়কের সাথে সংযোগ করে কার্পেটিং করে দিলেই যান চলাচলের উপযোগী হতে পারে।
ঢাকা সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আসলাম জানিয়েছেন, এই সেতু প্রকল্প চালু অবস্থায় আছে তবে এর রিভিশন লাগবে। প্রকল্পে যথেষ্ট টাকা ছিল না। প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশনে গেছে সংশোধন আকারে। পরিকল্পনা কমিশনে সংশোধনী প্রস্তাব পাস হলে একনেকের অনুমোদন লাগবে টাকা ছাড়ের জন্য। তিনি আরো জানিয়েছেন, সেতুর দুই পাশে প্রয়োজনীয় ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়ে গেছে। আশা করছি দ্রুত আমরা প্রকল্পটি শেষ করতে পারব।
জানা গেছে, এই মুহূর্তে তাড়াহুড়া করলেও ২০১৪ সালের জুন মাসের আগে প্রকল্পটি কোনোভাবেই শেষ করা যাবে না। কারণ প্রকল্পে এখন পর্যন্ত টাকাই ছাড় করা হয়নি।
কেন সেতুটি এত দিনেও শেষ হয়নিÑ প্রশ্নের উত্তরে সড়ক ও জনপথ বিভাগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা নয়া দিগন্তকে জানালেন, কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে সেতু দু’টি বাস্তবায়ন হয়নি। কিছু ভূমি ব্যবসায়ী এই সেতুর অপর পাশে সাভারে ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে জমি কিনে রেখেছে। বাকি ভূমি এর মালিকদের কাছ থেকে সস্তায় কিনে নেয়ার উদ্দেশ্যে সেতু করতে এরা বাধা দিচ্ছে। তারা যে সরকারই এসেছে ওপর মহলে পর্যাপ্ত টাকা ঢেলেছে যেন তারা সেতু প্রকল্পে প্রয়োজনীয় বরাদ্দপ্রাপ্তিতে বাধা দেন এবং সেতু দু’টি যেন না হয়। সেতু দু’টি হয়ে গেলে ঢাকা থেকে অনেক ক্রেতা সেখানে যাবেন ও এলাকার উন্নয়ন হবে। উন্নয়ন হলে তখন আর ভূমি ব্যবসায়ীরা সস্তায় জমি কিনতে পারবেন না।
বিরুলিয়া এলাকার বাসিন্দা বাসিরুদ্দিন মিয়া নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, তারা সব সরকারের সময়ই আবেদন জানিয়েছেন জনপ্রতিনিধিদের কাছে যেন সেতু দু’টি দ্রুত সম্পন্ন করার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু কেউ কথা রাখেননি। বাসিরুদ্দিন আবার আবেদন করেছেন সেতু দু’টি দ্রুত সম্পন্ন করতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে। এটি করা হলে সাভারের সাথে ঢাকার দূরত্ব কমে যাবে ও স্বল্পতম সময়ে ঢাকা-সাভার যাতায়াত করা যাবে।
বিরুলিয়ায় অসমাপ্ত রয়েছে দু’টি সেতুর কাজ। একটির দৈর্ঘ্য ১৮০ মিটার, অপরটি প্রায় ৩৬ মিটারের। বড় সেতুর সুপারস্ট্রাকচার অসমাপ্ত আছে। দু’টি স্প্যানের মধ্যে যে গার্ডার রয়েছে, তার ওপরের ডেকিং করা হয়নি। সেতুটি মোট চারটি পিলারে দাঁড়িয়ে আছে। এর অসমাপ্ত এক-পঞ্চমাংশের ওপর ডেকিং দেয়া এবং এর দু’ পাশে মাটি ফেলে মূল সড়কের সাথে সংযোগ করে কার্পেটিং করে দিলেই যান চলাচলের উপযোগী হতে পারে।
ঢাকা সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আসলাম জানিয়েছেন, এই সেতু প্রকল্প চালু অবস্থায় আছে তবে এর রিভিশন লাগবে। প্রকল্পে যথেষ্ট টাকা ছিল না। প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশনে গেছে সংশোধন আকারে। পরিকল্পনা কমিশনে সংশোধনী প্রস্তাব পাস হলে একনেকের অনুমোদন লাগবে টাকা ছাড়ের জন্য। তিনি আরো জানিয়েছেন, সেতুর দুই পাশে প্রয়োজনীয় ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়ে গেছে। আশা করছি দ্রুত আমরা প্রকল্পটি শেষ করতে পারব।
জানা গেছে, এই মুহূর্তে তাড়াহুড়া করলেও ২০১৪ সালের জুন মাসের আগে প্রকল্পটি কোনোভাবেই শেষ করা যাবে না। কারণ প্রকল্পে এখন পর্যন্ত টাকাই ছাড় করা হয়নি।
কেন সেতুটি এত দিনেও শেষ হয়নিÑ প্রশ্নের উত্তরে সড়ক ও জনপথ বিভাগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা নয়া দিগন্তকে জানালেন, কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে সেতু দু’টি বাস্তবায়ন হয়নি। কিছু ভূমি ব্যবসায়ী এই সেতুর অপর পাশে সাভারে ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে জমি কিনে রেখেছে। বাকি ভূমি এর মালিকদের কাছ থেকে সস্তায় কিনে নেয়ার উদ্দেশ্যে সেতু করতে এরা বাধা দিচ্ছে। তারা যে সরকারই এসেছে ওপর মহলে পর্যাপ্ত টাকা ঢেলেছে যেন তারা সেতু প্রকল্পে প্রয়োজনীয় বরাদ্দপ্রাপ্তিতে বাধা দেন এবং সেতু দু’টি যেন না হয়। সেতু দু’টি হয়ে গেলে ঢাকা থেকে অনেক ক্রেতা সেখানে যাবেন ও এলাকার উন্নয়ন হবে। উন্নয়ন হলে তখন আর ভূমি ব্যবসায়ীরা সস্তায় জমি কিনতে পারবেন না।
বিরুলিয়া এলাকার বাসিন্দা বাসিরুদ্দিন মিয়া নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, তারা সব সরকারের সময়ই আবেদন জানিয়েছেন জনপ্রতিনিধিদের কাছে যেন সেতু দু’টি দ্রুত সম্পন্ন করার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু কেউ কথা রাখেননি। বাসিরুদ্দিন আবার আবেদন করেছেন সেতু দু’টি দ্রুত সম্পন্ন করতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে। এটি করা হলে সাভারের সাথে ঢাকার দূরত্ব কমে যাবে ও স্বল্পতম সময়ে ঢাকা-সাভার যাতায়াত করা যাবে।
No comments