আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ ১২ রবিউল আউয়াল। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। এই দিনেই জন্মগ্রহণ করেন ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। ৬২ বছর বয়সে একই দিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
পবিত্র এ দিনটিকে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কেউ ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আবার কেউ সিরাতুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তাঁরা দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মহানবী (সা.)-এর জীবনী নিয়ে আলোচনা সভা, মিলাদ মাহফিল ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে। জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ ও সম্প্রচারমাধ্যমগুলো বিশেষ
অনুষ্ঠান প্রচার করছে।
বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জন্মগ্রহণ করেন ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে। তবে তাঁর জন্মের সুনির্দিষ্ট তারিখ নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। বেশির ভাগের মতানুসারে ১২ রবিউল আউয়ালকেই তাঁর জন্মদিন হিসেবে পালন করা হয়। দেশ, কাল, ধর্মনির্বিশেষে সব ঐতিহাসিকই এই মহান মানুষটিকে অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে স্বীকার করেছেন। বিশ্বস্ততার কারণে মুহাম্মদ (সা.)-এর সমাজের মানুষ তাঁকে আল আমিন বলে ডাকত। তাঁর নেতৃত্বেই ওই সমাজে বিদ্যমান বর্বরতা দূর হয়। ইসলামকে বিশ্ব মানবতার মধ্যে শান্তির ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে আমৃত্যু লড়াই করেছেন তিনি।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তাঁরা দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মহানবী (সা.)-এর জীবনী নিয়ে আলোচনা সভা, মিলাদ মাহফিল ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে। জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ ও সম্প্রচারমাধ্যমগুলো বিশেষ
অনুষ্ঠান প্রচার করছে।
বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জন্মগ্রহণ করেন ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে। তবে তাঁর জন্মের সুনির্দিষ্ট তারিখ নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। বেশির ভাগের মতানুসারে ১২ রবিউল আউয়ালকেই তাঁর জন্মদিন হিসেবে পালন করা হয়। দেশ, কাল, ধর্মনির্বিশেষে সব ঐতিহাসিকই এই মহান মানুষটিকে অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে স্বীকার করেছেন। বিশ্বস্ততার কারণে মুহাম্মদ (সা.)-এর সমাজের মানুষ তাঁকে আল আমিন বলে ডাকত। তাঁর নেতৃত্বেই ওই সমাজে বিদ্যমান বর্বরতা দূর হয়। ইসলামকে বিশ্ব মানবতার মধ্যে শান্তির ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে আমৃত্যু লড়াই করেছেন তিনি।
No comments