বাড়ল জামিনের মেয়াদ- মোবারকের বিরুদ্ধে ১২ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ দাখিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা মো. মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের জন্য ১২ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। ওই দিন পর্যন্ত তাঁর জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।
বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ গতকাল বৃহস্পতিবার এই দিন ধার্য করেন। মোবারক এ সময় ট্রাইব্যুনালে হাজির ছিলেন।
গতকাল ছিল মোবারকের বিরুদ্ধে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের ধার্য দিন। কার্যক্রমের শুরুতে তাঁর আইনজীবী এস এম শাহজাহান জামিনের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন জমা দেন। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মো. সাহিদুর রহমান বলেন, তদন্ত সংস্থা মোবারকের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। প্রতিবেদনটি পর্যালোচনার জন্য তাঁদের সময় দরকার। ট্রাইব্যুনাল জানতে চান, কত দিন সময় দরকার? এ সময় রাষ্ট্রপক্ষের আরেক কৌঁসুলি সুলতান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা আশা করছি, দুই সপ্তাহের মধ্যে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করতে পারব।’ পরে ট্রাইব্যুনাল এ জন্য ১২ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করে বলেন, ওই দিন পর্যন্ত মোবারক জামিনে থাকবেন।
মুক্তিযুদ্ধকালে শহীদ আবদুল খালেকের মেয়ে খোদেজা বেগম ২০০৯ সালের ৩ মে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিচারিক হাকিম আদালতে মোবারকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। মোবারক হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করলে হাইকোর্ট তাঁকে অন্তর্বর্তী জামিন দেন। হাইকোর্ট পরে তাঁকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন। ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর তিনি আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠান। মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগ মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হওয়ায় তাঁর আইনজীবী পরে ট্রাইব্যুনাল-১-এ জামিনের আবেদন করেন। গত বছরের ১৬ জুলাই ট্রাইব্যুনাল তাঁকে দুই মাসের অন্তর্বর্তী জামিন দেন। ওই দিন থেকে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়। ট্রাইব্যুনাল গত ১৬ সেপ্টেম্বর ও ১৫ নভেম্বর দুই দফায় মোবারকের জামিনের মেয়াদ বাড়ান।
মানবতাবিরোধী অপরাধ তদন্ত সংস্থা গত বুধবার মোবারকের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করে। তদন্ত সংস্থা জানায়, তদন্তে মোবারকের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রয়েছে ৩৩ জনকে গণহত্যা, তিনজনকে হত্যা, দুজনকে অপহরণ করে আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ। প্রতিবেদন গতকাল সকালে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলির কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়।
গতকাল ছিল মোবারকের বিরুদ্ধে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের ধার্য দিন। কার্যক্রমের শুরুতে তাঁর আইনজীবী এস এম শাহজাহান জামিনের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন জমা দেন। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মো. সাহিদুর রহমান বলেন, তদন্ত সংস্থা মোবারকের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। প্রতিবেদনটি পর্যালোচনার জন্য তাঁদের সময় দরকার। ট্রাইব্যুনাল জানতে চান, কত দিন সময় দরকার? এ সময় রাষ্ট্রপক্ষের আরেক কৌঁসুলি সুলতান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা আশা করছি, দুই সপ্তাহের মধ্যে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করতে পারব।’ পরে ট্রাইব্যুনাল এ জন্য ১২ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করে বলেন, ওই দিন পর্যন্ত মোবারক জামিনে থাকবেন।
মুক্তিযুদ্ধকালে শহীদ আবদুল খালেকের মেয়ে খোদেজা বেগম ২০০৯ সালের ৩ মে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিচারিক হাকিম আদালতে মোবারকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। মোবারক হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করলে হাইকোর্ট তাঁকে অন্তর্বর্তী জামিন দেন। হাইকোর্ট পরে তাঁকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন। ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর তিনি আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠান। মোবারকের বিরুদ্ধে অভিযোগ মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হওয়ায় তাঁর আইনজীবী পরে ট্রাইব্যুনাল-১-এ জামিনের আবেদন করেন। গত বছরের ১৬ জুলাই ট্রাইব্যুনাল তাঁকে দুই মাসের অন্তর্বর্তী জামিন দেন। ওই দিন থেকে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়। ট্রাইব্যুনাল গত ১৬ সেপ্টেম্বর ও ১৫ নভেম্বর দুই দফায় মোবারকের জামিনের মেয়াদ বাড়ান।
মানবতাবিরোধী অপরাধ তদন্ত সংস্থা গত বুধবার মোবারকের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করে। তদন্ত সংস্থা জানায়, তদন্তে মোবারকের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রয়েছে ৩৩ জনকে গণহত্যা, তিনজনকে হত্যা, দুজনকে অপহরণ করে আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ। প্রতিবেদন গতকাল সকালে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলির কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়।
No comments