দেশে তৈরি বিষে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করবে ভিয়েতনাম
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে দেশীয় উপায়ে বিষ তৈরির কাজ শুরু করছে ভিয়েতনাম। মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতাকারী ইউরোপিয়ান ইউনিয়নসহ কয়েকটি দেশ ভিয়েতনামে এ জাতীয় ওষুধ রপ্তানি বন্ধ করার পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
জননিরাপত্তামন্ত্রী ত্রান দাই কুয়াংয়ের বরাত দিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদপত্র দ্য লেবারারে এ কথা বলা হয়েছে। দাই জানিয়েছেন, দেশে উৎপাদিত এ বিষ ব্যবহারের জন্য আইন সংস্কার করতে হবে।
ভিয়েতনাম সরকার ২০১১ সালে দাগী অপরাধীদের ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার রীতি বাতিল করে। খরচ, উপযুক্ত স্থানের অভাব এবং দণ্ড কার্যকরকারীদের মানসিক চাপের কথা বিবেচনা করেই এ সিদ্ধান্ত নেয় তারা। পরিবর্তে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা শুরু করে। কিন্তু প্রাণঘাতী এ ওষুধের প্রধান জোগানদার ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ)। মৃত্যুদণ্ড, নির্যাতন কিংবা অমানবিক কাজে ব্যবহারের লক্ষ্যে এ ওষুধ রপ্তানির ওপর তাদের কঠোর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। ইইউ ভিয়েতনামে এ জাতীয় ওষুধ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়।
ভিয়েতনাম সরকার জানায়, প্রাণঘাতী ওষুধ আমদানি না হওয়ায় গত বছর মাদক পাচার, ধর্ষণ ও দুর্নীতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত ৫৩২ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা যায়নি। তাই দেশীয় উপায়েই বিষ তৈরির কার্যক্রম শুরু করছে তারা। এরই মধ্যে প্রাণঘাতী ইনজেকশন প্রয়োগের জন্য দরকারি সাজ-সরঞ্জাম স্থাপন করা এবং প্রয়োগকারীদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়ে গেছে। শুধু এ-সংক্রান্ত আইন না থাকায় তিন ধাপে ব্যবহারযোগ্য এ ওষুধ আমদানি করা যায়নি। সূত্র : বিবিসি, গার্ডিয়ান।
ভিয়েতনাম সরকার ২০১১ সালে দাগী অপরাধীদের ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার রীতি বাতিল করে। খরচ, উপযুক্ত স্থানের অভাব এবং দণ্ড কার্যকরকারীদের মানসিক চাপের কথা বিবেচনা করেই এ সিদ্ধান্ত নেয় তারা। পরিবর্তে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা শুরু করে। কিন্তু প্রাণঘাতী এ ওষুধের প্রধান জোগানদার ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ)। মৃত্যুদণ্ড, নির্যাতন কিংবা অমানবিক কাজে ব্যবহারের লক্ষ্যে এ ওষুধ রপ্তানির ওপর তাদের কঠোর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। ইইউ ভিয়েতনামে এ জাতীয় ওষুধ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়।
ভিয়েতনাম সরকার জানায়, প্রাণঘাতী ওষুধ আমদানি না হওয়ায় গত বছর মাদক পাচার, ধর্ষণ ও দুর্নীতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত ৫৩২ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা যায়নি। তাই দেশীয় উপায়েই বিষ তৈরির কার্যক্রম শুরু করছে তারা। এরই মধ্যে প্রাণঘাতী ইনজেকশন প্রয়োগের জন্য দরকারি সাজ-সরঞ্জাম স্থাপন করা এবং প্রয়োগকারীদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়ে গেছে। শুধু এ-সংক্রান্ত আইন না থাকায় তিন ধাপে ব্যবহারযোগ্য এ ওষুধ আমদানি করা যায়নি। সূত্র : বিবিসি, গার্ডিয়ান।
No comments