মেয়ের সাফল্যে শোকাতুর বাবা-মা
পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে পাস করেছে মেয়েটি। গড়ে নম্বর পেয়েছে ৭৩ শতাংশ। কিন্তু মেয়ের এত ভালো ফল দেখেও উচ্ছ্বসিত হতে পারছেন না মা-বাবা। বরং ফল দেখে আরো শোককাতর হয়ে পড়েছেন তাঁরা। কারণ, তাঁদের আদরের মেয়েটি আর বেঁচে নেই।
গত ১৬ ডিসেম্বর দিল্লিতে বাসে গণধর্ষণের শিকার নিহত তরুণীর পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। তিনি গড়ে ৭৩ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন। উত্তরাখণ্ডের দেরাদুনের সাইন্স ইনস্টিটিউট অব প্যারামেডিক্যাল অ্যালাইড সায়েন্সের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। প্রতিষ্ঠানটি হেমবতি নন্দন বহুগুণা গড়হওয়াল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন। ২৩ বছরের ওই তরুণী ২৯ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির প্রধান হরিশ অরোরা বলেন, যেখানে শিক্ষার্থীরা গড়ে ৫৫ থেকে ৫৬ শতাংশ নম্বর পায়, সেখানে সে অনেক ভালো ফল করেছে। অন্য শিক্ষকরা তাঁর ফলকে 'অসাধারণ' বলে মন্তব্য করেন।
ফল প্রকাশের পর দিল্লিতে ওই তরুণীর বাবা বলেন, 'তার ফল খুব ভালো হয়েছে। কিন্তু তাকে হারানোর বেদনায় সব আনন্দ মিলিয়ে গেছে।' তিনি আশা করেন, তাঁর অন্য দুই সন্তান তাদের বড় বোনের এ ভালো ফল থেকে অনুপ্রাণিত হবে।
ওই তরুণীর পরিবারকে এক লাখ ৮০ হাজার রুপি ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেরাদুনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি। ওই প্রতিষ্ঠানে চার বছরের ফি একসঙ্গে জমা নেওয়া হয়। সে অনুযায়ী ওই তরুণীও ভর্তির সময় সব অর্থ জমা দেন। তবে তাঁর লেখাপড়া শেষ না হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি অর্থ ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
অধ্যাপক অরোরা জানান, ওই তরুণীর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে দেরাদুনের প্যারেড গ্রাউন্ডে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। সেখানে তাঁর পরিবারের হাতে অর্থ তুলে দেওয়া হবে। যদি তাঁর পরিবার এ অর্থ নিতে অস্বীকার করে তবে গরিব ঘরের নারী শিক্ষার্থীদের জন্য তা ব্যয় করা হবে। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, টিএনএন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির প্রধান হরিশ অরোরা বলেন, যেখানে শিক্ষার্থীরা গড়ে ৫৫ থেকে ৫৬ শতাংশ নম্বর পায়, সেখানে সে অনেক ভালো ফল করেছে। অন্য শিক্ষকরা তাঁর ফলকে 'অসাধারণ' বলে মন্তব্য করেন।
ফল প্রকাশের পর দিল্লিতে ওই তরুণীর বাবা বলেন, 'তার ফল খুব ভালো হয়েছে। কিন্তু তাকে হারানোর বেদনায় সব আনন্দ মিলিয়ে গেছে।' তিনি আশা করেন, তাঁর অন্য দুই সন্তান তাদের বড় বোনের এ ভালো ফল থেকে অনুপ্রাণিত হবে।
ওই তরুণীর পরিবারকে এক লাখ ৮০ হাজার রুপি ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেরাদুনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি। ওই প্রতিষ্ঠানে চার বছরের ফি একসঙ্গে জমা নেওয়া হয়। সে অনুযায়ী ওই তরুণীও ভর্তির সময় সব অর্থ জমা দেন। তবে তাঁর লেখাপড়া শেষ না হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি অর্থ ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
অধ্যাপক অরোরা জানান, ওই তরুণীর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে দেরাদুনের প্যারেড গ্রাউন্ডে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। সেখানে তাঁর পরিবারের হাতে অর্থ তুলে দেওয়া হবে। যদি তাঁর পরিবার এ অর্থ নিতে অস্বীকার করে তবে গরিব ঘরের নারী শিক্ষার্থীদের জন্য তা ব্যয় করা হবে। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, টিএনএন।
No comments