১১ কেভির লাইনে ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ
স্বাধীনতার ৪১ বছরেও নড়াইলে বিদ্যুৎ সরবরাহের গ্রিড সাব-স্টেশন স্থাপন করা হয়নি। যশোর ও অভয়নগরের নওয়াপাড়া গ্রিড সাব-স্টেশন থেকে এই জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়ে থাকে।
এদিকে ঝুঁকিপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও ১১ কেভি (কিলোভোল্ট) বিদ্যুৎ সরবরাহ উপযোগী লাইন দিয়েই ওই দুটি সাব-স্টেশন থেকে নড়াইলে ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। ফলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করা হচ্ছে। একই কারণে জেলায় মাঝেমধ্যেই বিদ্যুৎ-বিভ্রাট দেখা দিচ্ছে।
বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিটি জেলায় ১৩২ কেভি জাতীয় গ্রিড সাব-স্টেশন থাকার কথা। কিন্তু নড়াইলে গ্রিড সাব-স্টেশন স্থাপন করা হয়নি। এ কারণে যশোর ও নওয়াপাড়া গ্রিড সাব-স্টেশন থেকে নড়াইলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়ে থাকে। প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ওই দুটি সাব-স্টেশন থেকে জেলায় ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিদ্যুৎ বিভাগের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, যে লাইন দিয়ে নড়াইলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে, তা দীর্ঘদিনের পুরোনো এবং নিম্নমানের। এই সরবরাহ লাইনটি ১১ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য উপযোগী। কিন্তু এই লাইন দিয়েই ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহের কারণে বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কবলে পড়তে হচ্ছে নড়াইলবাসীকে। এ ছাড়া বহু বছরের পুরোনো সুইচ ও সিস্টেমসহ মেয়াদোত্তীর্ণ যন্ত্রাংশ দিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে এখানকার ৩৩/১১ কেভি সাব-স্টেশনটি। অন্যদিকে, জেলা হওয়া সত্ত্বেও নড়াইল বিদ্যুৎ বিভাগ আজও পর্যন্ত নির্বাহী প্রকৌশল দপ্তরে উন্নীত হয়নি। এসব কারণে বিদ্যুৎসেবা প্রাপ্তিতে নড়াইলবাসীকে বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে।
নড়াইল শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি মো. হাসানুজ্জামান বলেন, লোডশেডিংয়ের কারণে জেলার ক্ষুদ্র শিল্প ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নড়াইলে একটি গ্রিড সাব-স্টেশন হলে এ সমস্যার সমাধান হবে বলে তিনি মনে করেন।
নড়াইল বিদ্যুৎ সরবরাহ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী সাহেদ আলী জানান, নড়াইলে জনবল সংকটসহ বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে বিদ্যমান নানা সমস্যা রয়েছে। ১১ কেভি লাইনে ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
সাহেদ আলী আরও বলেন, জেলায় ১৭ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও সরবরাহ করা হচ্ছে ১১ মেগাওয়াট। ফলে জাতীয় গ্রিডে লোডশেডিং না থাকলেও সব সময়ই জেলায় পাঁচ থেকে ছয় মেগাওয়াট ফোর্স-লোডশেডিং করতে হচ্ছে।
বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিটি জেলায় ১৩২ কেভি জাতীয় গ্রিড সাব-স্টেশন থাকার কথা। কিন্তু নড়াইলে গ্রিড সাব-স্টেশন স্থাপন করা হয়নি। এ কারণে যশোর ও নওয়াপাড়া গ্রিড সাব-স্টেশন থেকে নড়াইলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়ে থাকে। প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ওই দুটি সাব-স্টেশন থেকে জেলায় ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিদ্যুৎ বিভাগের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, যে লাইন দিয়ে নড়াইলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে, তা দীর্ঘদিনের পুরোনো এবং নিম্নমানের। এই সরবরাহ লাইনটি ১১ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য উপযোগী। কিন্তু এই লাইন দিয়েই ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহের কারণে বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কবলে পড়তে হচ্ছে নড়াইলবাসীকে। এ ছাড়া বহু বছরের পুরোনো সুইচ ও সিস্টেমসহ মেয়াদোত্তীর্ণ যন্ত্রাংশ দিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে এখানকার ৩৩/১১ কেভি সাব-স্টেশনটি। অন্যদিকে, জেলা হওয়া সত্ত্বেও নড়াইল বিদ্যুৎ বিভাগ আজও পর্যন্ত নির্বাহী প্রকৌশল দপ্তরে উন্নীত হয়নি। এসব কারণে বিদ্যুৎসেবা প্রাপ্তিতে নড়াইলবাসীকে বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে।
নড়াইল শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি মো. হাসানুজ্জামান বলেন, লোডশেডিংয়ের কারণে জেলার ক্ষুদ্র শিল্প ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নড়াইলে একটি গ্রিড সাব-স্টেশন হলে এ সমস্যার সমাধান হবে বলে তিনি মনে করেন।
নড়াইল বিদ্যুৎ সরবরাহ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী সাহেদ আলী জানান, নড়াইলে জনবল সংকটসহ বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে বিদ্যমান নানা সমস্যা রয়েছে। ১১ কেভি লাইনে ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
সাহেদ আলী আরও বলেন, জেলায় ১৭ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও সরবরাহ করা হচ্ছে ১১ মেগাওয়াট। ফলে জাতীয় গ্রিডে লোডশেডিং না থাকলেও সব সময়ই জেলায় পাঁচ থেকে ছয় মেগাওয়াট ফোর্স-লোডশেডিং করতে হচ্ছে।
No comments