দলীয় নেতৃত্ব ধরে রাখলেন জুমা
দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ষমতাসীন দল আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের (এএনসি) নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় বিশাল ব্যবধানে জয় পেয়েছেন প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা। ৭৫ দশমিক এক শতাংশ সমর্থন পেয়ে এএনসির প্রধান (প্রেসিডেন্ট) নির্বাচিত হন তিনি। প্রতিদ্বন্দ্বী গালেমা মোতলানথে পেয়েছেন মাত্র ৯৯১ ভোট।
এএনসির দলীয় প্রতিনিধির সংখ্যা তিন হাজার ৯৭৭।
ব্লুমফনটেইন শহরে গত রবিবার এএনসির পাঁচ দিনব্যাপী সম্মেলন শুরু হয়। তৃতীয় দিন গতকাল মঙ্গলবার নেতৃত্ব নির্বাচিত করেন প্রতিনিধিরা। ব্যবসায়ী সিরিল রামাফোসা ৭৬ দশমিক চার শতাংশ ভোট পেয়ে জুমার ডেপুটি নির্বাচিত হন। এবার দলের নেতৃত্ব ডেপুটি প্রেসিডেন্ট মোতলানথের হাতে চলে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছিল।
এএনসির এ সম্মেলন বানচালের হুমকি দিয়েছিল কট্টর দক্ষিণপন্থীরা। তা সত্ত্বেও কর্মসূচি বাতিল করেননি দলীয় নেতৃত্ব। পুলিশ জানিয়েছে, জুমা, মোতলানথেসহ সরকারের মন্ত্রী ও দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের হত্যার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বর্ণবৈষম্য অবসানের পর প্রায় দুই দশক দেশ শাসন করছে এএনসি। দলটির প্রতি ব্যাপক সমর্থন রয়েছে সাধারণ মানুষের। ফলে এএনসির প্রধানের দেশটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়া প্রায় নিশ্চিত। সে অনুযায়ী, ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের পরও প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ জুমার হাতেই থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। দলের মহাসচিব জিউইদে মানতাশে এবং চেয়ারউইম্যান বালেকা এমবেতে তাঁদের পদে পুনর্নির্বাচিত হন।
চলতি বছর কঠিন সময় পার করছেন ক্ষমতাসীনরা। গত আগস্টে খনিশ্রমিকদের ওপর পুলিশের গুলি চালানোর ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনার ঝড় ওঠে। ঠাণ্ডামাথায় পরিস্থিতি মোকাবিলা না করতে পারায় প্রশ্নের মুখে পড়ে জুমার নেতৃত্ব। ওই ঘটনায় ৩৪ শ্রমিক নিহত হন। এ ছাড়া দুর্নীতির অভিযোগও ছিল। তাই এ অবস্থায় দলের রাশ জুমার হাত ফঁসকে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছিল। তবে শুরুতে জুমার সামনে শক্ত কোনো প্রতিপক্ষ ছিল না। শেষ মুহূর্তে আচমকা দলীয় প্রধানের পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দেন মোতলানথে। সূত্র : এএফপি।
ব্লুমফনটেইন শহরে গত রবিবার এএনসির পাঁচ দিনব্যাপী সম্মেলন শুরু হয়। তৃতীয় দিন গতকাল মঙ্গলবার নেতৃত্ব নির্বাচিত করেন প্রতিনিধিরা। ব্যবসায়ী সিরিল রামাফোসা ৭৬ দশমিক চার শতাংশ ভোট পেয়ে জুমার ডেপুটি নির্বাচিত হন। এবার দলের নেতৃত্ব ডেপুটি প্রেসিডেন্ট মোতলানথের হাতে চলে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছিল।
এএনসির এ সম্মেলন বানচালের হুমকি দিয়েছিল কট্টর দক্ষিণপন্থীরা। তা সত্ত্বেও কর্মসূচি বাতিল করেননি দলীয় নেতৃত্ব। পুলিশ জানিয়েছে, জুমা, মোতলানথেসহ সরকারের মন্ত্রী ও দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের হত্যার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বর্ণবৈষম্য অবসানের পর প্রায় দুই দশক দেশ শাসন করছে এএনসি। দলটির প্রতি ব্যাপক সমর্থন রয়েছে সাধারণ মানুষের। ফলে এএনসির প্রধানের দেশটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়া প্রায় নিশ্চিত। সে অনুযায়ী, ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের পরও প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ জুমার হাতেই থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। দলের মহাসচিব জিউইদে মানতাশে এবং চেয়ারউইম্যান বালেকা এমবেতে তাঁদের পদে পুনর্নির্বাচিত হন।
চলতি বছর কঠিন সময় পার করছেন ক্ষমতাসীনরা। গত আগস্টে খনিশ্রমিকদের ওপর পুলিশের গুলি চালানোর ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনার ঝড় ওঠে। ঠাণ্ডামাথায় পরিস্থিতি মোকাবিলা না করতে পারায় প্রশ্নের মুখে পড়ে জুমার নেতৃত্ব। ওই ঘটনায় ৩৪ শ্রমিক নিহত হন। এ ছাড়া দুর্নীতির অভিযোগও ছিল। তাই এ অবস্থায় দলের রাশ জুমার হাত ফঁসকে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছিল। তবে শুরুতে জুমার সামনে শক্ত কোনো প্রতিপক্ষ ছিল না। শেষ মুহূর্তে আচমকা দলীয় প্রধানের পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দেন মোতলানথে। সূত্র : এএফপি।
No comments