বাংলা একাডেমীতে তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ by জিয়াউর রহমান চৌধুরী
এখনকার পৃথিবীতে কাজকর্ম আর জীবনযাপনের অনেক কিছুই তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর হয়ে পড়েছে।তাই প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে আপনিও দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন।
এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি হচ্ছে বাংলা একাডেমী, যেখানে তিন মাস মেয়াদি ‘তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ কোর্স’ চালু আছে।বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা এ কোর্স করতে পারেন। ইতিমধ্যে ৬৯তম ব্যাচের ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, যা চলবে আগামী ২০১৩ সালের ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত।
প্রশিক্ষণের কথা: ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি বাংলা একাডেমী আরও যেসব কাজ করে চলেছে তেমনই একটি হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক তথা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্স। প্রতিষ্ঠানটির কারিগরি প্রশিক্ষণ উপবিভাগ ১৯৯২ সালে ১০টি অ্যাপল ম্যাকিন্টোশ কম্পিউটার নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির মৌলিক ও প্রাথমিক বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু করে। প্রতিষ্ঠানটি এ পর্যন্ত ৬৮টি ব্যাচে সাত হাজার ৩৫৯ জনকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। বর্তমানে প্রতি ব্যাচে গড়ে ১৬০ জন প্রশিক্ষণ নেওয়ার সুযোগ পান। আগে অবশ্য এই সংখ্যা আরও কম ছিল।
যেসব বিষয় শেখানো হয়: বাংলা একাডেমীর উপপরিচালক জালাল আহমেদ বলেন, এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে যে কেউ কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তির প্রাথমিক বিষয়গুলো সহজেই শিখে নিতে পারবেন। এ কোর্সে কম্পিউটারের পরিচিতি, সংগঠন ও ইতিহাস বিষয়ে তত্ত্বীয় ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট, ইন্টারনেট, ই-মেইল ব্যবহারসহ তথ্যপ্রযুক্তির প্রাথমিক ও মৌলিক বিষয়গুলো শেখানো হয়।
প্রশিক্ষণের গুরুত্ব: এ বিষয়ে জালাল আহমেদ বলেন, আজকাল সরকারি-বেসরকারিনির্বিশেষে সব ক্ষেত্রেই তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তা নিতে হয়। যেমন—প্রস্তাব তৈরি করা, প্রতিবেদন বানানো, প্রেজেন্টেশন তৈরি, ই-মেইল পাঠানো, ইন্টারনেট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করা ইত্যাদি কাজে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তাই সবাইকে তথ্যপ্রযুক্তিতে প্রাথমিক ধারণা রাখতে হয়। বিশেষ করে কর্মজীবনে এটির ব্যবহার জানা খুবই দরকার।তাই অনেকেই গুরুত্বের সঙ্গে বাংলা একাডেমীর এ কোর্স করে থাকেন।
সময়সূচি ও সুযোগ: প্রশিক্ষণার্থীদের সুবিধার্থে সপ্তাহে তিন দিন চারটি সময়ে দুই ঘণ্টা করে মোট ৪০টি ক্লাস নেওয়া হয়। সকাল সাড়ে নয়টা, বেলা সাড়ে ১১টা, বেলা সাড়ে তিনটা ও বিকেল সাড়ে পাঁচটায় এসব ক্লাস নেওয়া হয়। ব্যবহারিক ক্লাসে প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস নেওয়া হয়। জালাল আহমেদ বলেন, ‘অনেক প্রতিষ্ঠানই কম্পিউটারের মৌলিক বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়। কিন্তু বাংলা একাডেমীর এ প্রশিক্ষণের সময় ও ব্যাপ্তি বেশি হওয়ায় প্রশিক্ষণার্থীরা ধীরে ধীরে অনেক কিছুই শিখতে পারেন।’ এ প্রশিক্ষণ শেষে পরীক্ষার মাধ্যমে প্রশিক্ষণার্থীদের সনদ দেওয়া হয়। ১০০ নম্বরের এ পরীক্ষায় ৬০ নম্বরের ব্যবহারিক ও ৪০ নম্বরের তত্ত্বীয়-নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা।
যোগাযোগ: কারিগরি প্রশিক্ষণ উপবিভাগ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা। ফোন: ৮৬১৯২৬২, ওয়েবসাইট: www.banglaacademy.org.bd
প্রশিক্ষণের কথা: ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি বাংলা একাডেমী আরও যেসব কাজ করে চলেছে তেমনই একটি হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক তথা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্স। প্রতিষ্ঠানটির কারিগরি প্রশিক্ষণ উপবিভাগ ১৯৯২ সালে ১০টি অ্যাপল ম্যাকিন্টোশ কম্পিউটার নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির মৌলিক ও প্রাথমিক বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু করে। প্রতিষ্ঠানটি এ পর্যন্ত ৬৮টি ব্যাচে সাত হাজার ৩৫৯ জনকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। বর্তমানে প্রতি ব্যাচে গড়ে ১৬০ জন প্রশিক্ষণ নেওয়ার সুযোগ পান। আগে অবশ্য এই সংখ্যা আরও কম ছিল।
যেসব বিষয় শেখানো হয়: বাংলা একাডেমীর উপপরিচালক জালাল আহমেদ বলেন, এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে যে কেউ কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তির প্রাথমিক বিষয়গুলো সহজেই শিখে নিতে পারবেন। এ কোর্সে কম্পিউটারের পরিচিতি, সংগঠন ও ইতিহাস বিষয়ে তত্ত্বীয় ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট, ইন্টারনেট, ই-মেইল ব্যবহারসহ তথ্যপ্রযুক্তির প্রাথমিক ও মৌলিক বিষয়গুলো শেখানো হয়।
প্রশিক্ষণের গুরুত্ব: এ বিষয়ে জালাল আহমেদ বলেন, আজকাল সরকারি-বেসরকারিনির্বিশেষে সব ক্ষেত্রেই তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তা নিতে হয়। যেমন—প্রস্তাব তৈরি করা, প্রতিবেদন বানানো, প্রেজেন্টেশন তৈরি, ই-মেইল পাঠানো, ইন্টারনেট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করা ইত্যাদি কাজে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তাই সবাইকে তথ্যপ্রযুক্তিতে প্রাথমিক ধারণা রাখতে হয়। বিশেষ করে কর্মজীবনে এটির ব্যবহার জানা খুবই দরকার।তাই অনেকেই গুরুত্বের সঙ্গে বাংলা একাডেমীর এ কোর্স করে থাকেন।
সময়সূচি ও সুযোগ: প্রশিক্ষণার্থীদের সুবিধার্থে সপ্তাহে তিন দিন চারটি সময়ে দুই ঘণ্টা করে মোট ৪০টি ক্লাস নেওয়া হয়। সকাল সাড়ে নয়টা, বেলা সাড়ে ১১টা, বেলা সাড়ে তিনটা ও বিকেল সাড়ে পাঁচটায় এসব ক্লাস নেওয়া হয়। ব্যবহারিক ক্লাসে প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস নেওয়া হয়। জালাল আহমেদ বলেন, ‘অনেক প্রতিষ্ঠানই কম্পিউটারের মৌলিক বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়। কিন্তু বাংলা একাডেমীর এ প্রশিক্ষণের সময় ও ব্যাপ্তি বেশি হওয়ায় প্রশিক্ষণার্থীরা ধীরে ধীরে অনেক কিছুই শিখতে পারেন।’ এ প্রশিক্ষণ শেষে পরীক্ষার মাধ্যমে প্রশিক্ষণার্থীদের সনদ দেওয়া হয়। ১০০ নম্বরের এ পরীক্ষায় ৬০ নম্বরের ব্যবহারিক ও ৪০ নম্বরের তত্ত্বীয়-নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা।
যোগাযোগ: কারিগরি প্রশিক্ষণ উপবিভাগ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা। ফোন: ৮৬১৯২৬২, ওয়েবসাইট: www.banglaacademy.org.bd
No comments