বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন-মুক্তবাণিজ্য চুক্তি ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য বাড়াবে
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি হলে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য অনেক বাড়তে পারে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। ঋণদাতা সংস্থাটির 'আনলকিং বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ট্রেড' শিরোনামের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুক্তবাণিজ্য চুক্তি দুই দেশের জন্যই লাভজনক হবে।
এর ফলে ভারতের বিশাল বাজার ধরতে পারবে বাংলাদেশ; অন্যদিকে ভারত সহজেই তার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় পেঁৗছতে পারবে।
বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ সঞ্জয় কাঠুরিয়ার তৈরি এ প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দেশের মধ্যে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়াবে ১৮২ শতাংশ এবং বাংলাদেশে ভারতের রপ্তানি বাড়াবে ১২৬ শতাংশ। তবে দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হলে এটি যথাক্রমে ৩০০ শতাংশ ও ১৭২ শতাংশে দাঁড়াবে।
তবে প্রতিবেদনে বলা হয়, এই চুক্তির পুরো সুবিধা পেতে হলে দুই দেশকে বাণিজ্য আরো উদার করা, শুল্ক কমানো, অশুল্ক বাধাগুলো কমানো ও দূর করা এবং সীমান্ত ও দেশের ভেতরে বাণিজ্য সুবিধা বাড়াতে হবে।
২০১১-১২ অর্থবছরে দুই দেশের মধ্যে ৪৩০ কোটি ডলারের বাণিজ্য হয়েছে। এর মধ্যে ভারত বাংলাদেশে রপ্তানি করেছে ৩৫০ কোটি ডলারের পণ্য। বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ৬০ কোটি ডলারের পণ্য।
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যে ভারসাম্য আনতে বাংলাদেশ থেকে আরো পণ্য আমদানি করতে ভারতকে আহবান করছে বাংলাদেশ। কিন্তু এ ক্ষেত্রে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা বাধার সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ নয়াদিলি্লতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক এ করিমের। গত সোমবার করিম জানান, স্থলবন্দরগুলো দিয়ে পণ্য ঢোকা, ব্যাংকিং ও মান পরীক্ষার ক্ষেত্রে কঠিন বাধার কারণে বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি বাড়ানো যাচ্ছে না।
২০০৪ সাল থেকে মুক্তবাজার বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিল দুই দেশ। কিন্তু তিন বছর আগে আলোচনা থেমে যাওয়ার পর ভারতকে আবার এ নিয়ে আলোচনা শুরু করতে অনিচ্ছুক মনে হচ্ছে।
এর মধ্যে দুই দেশের রপ্তানিকারকরাই বিভিন্ন প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছেন বলে অভিযোগ করছেন।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যে ভারসাম্যহীনতা বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে কিছুটা সমাধান করা যেতে পারে। ভারতীয় কম্পানিগুলো প্রতিবেশী দেশটিতে বিনিয়োগ করলে তা শুধু চাকরিই সৃষ্টি করবে না, তা পণ্যের উৎপাদনও বাড়াবে যা পরে ভারতেই আবার রপ্তানি করা যাবে।
বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের সমপ্রতি কলকাতা সফরে এসে বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণে ভারতীয় বিনিয়োগ করার আহবান জানিয়েছেন।
বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ সঞ্জয় কাঠুরিয়ার তৈরি এ প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দেশের মধ্যে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়াবে ১৮২ শতাংশ এবং বাংলাদেশে ভারতের রপ্তানি বাড়াবে ১২৬ শতাংশ। তবে দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হলে এটি যথাক্রমে ৩০০ শতাংশ ও ১৭২ শতাংশে দাঁড়াবে।
তবে প্রতিবেদনে বলা হয়, এই চুক্তির পুরো সুবিধা পেতে হলে দুই দেশকে বাণিজ্য আরো উদার করা, শুল্ক কমানো, অশুল্ক বাধাগুলো কমানো ও দূর করা এবং সীমান্ত ও দেশের ভেতরে বাণিজ্য সুবিধা বাড়াতে হবে।
২০১১-১২ অর্থবছরে দুই দেশের মধ্যে ৪৩০ কোটি ডলারের বাণিজ্য হয়েছে। এর মধ্যে ভারত বাংলাদেশে রপ্তানি করেছে ৩৫০ কোটি ডলারের পণ্য। বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ৬০ কোটি ডলারের পণ্য।
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যে ভারসাম্য আনতে বাংলাদেশ থেকে আরো পণ্য আমদানি করতে ভারতকে আহবান করছে বাংলাদেশ। কিন্তু এ ক্ষেত্রে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা বাধার সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ নয়াদিলি্লতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক এ করিমের। গত সোমবার করিম জানান, স্থলবন্দরগুলো দিয়ে পণ্য ঢোকা, ব্যাংকিং ও মান পরীক্ষার ক্ষেত্রে কঠিন বাধার কারণে বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি বাড়ানো যাচ্ছে না।
২০০৪ সাল থেকে মুক্তবাজার বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিল দুই দেশ। কিন্তু তিন বছর আগে আলোচনা থেমে যাওয়ার পর ভারতকে আবার এ নিয়ে আলোচনা শুরু করতে অনিচ্ছুক মনে হচ্ছে।
এর মধ্যে দুই দেশের রপ্তানিকারকরাই বিভিন্ন প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছেন বলে অভিযোগ করছেন।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যে ভারসাম্যহীনতা বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে কিছুটা সমাধান করা যেতে পারে। ভারতীয় কম্পানিগুলো প্রতিবেশী দেশটিতে বিনিয়োগ করলে তা শুধু চাকরিই সৃষ্টি করবে না, তা পণ্যের উৎপাদনও বাড়াবে যা পরে ভারতেই আবার রপ্তানি করা যাবে।
বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের সমপ্রতি কলকাতা সফরে এসে বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণে ভারতীয় বিনিয়োগ করার আহবান জানিয়েছেন।
No comments