সরকারের গ্রাহক তালিকা-প্রচারে শীর্ষে থাকা দৈনিকগুলো বাদ by রেজা রায়হান
সরকারি কর্মকর্তাদের সরকারি খরচে কেনার জন্য তিনটি বাংলা ও দুটি ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। এ জন্য পাঁচটি দৈনিক পত্রিকা সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগ, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, অধিদপ্তর ও দপ্তরগুলোর গ্রাহক তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সরকারি গ্রাহক তালিকার অন্তর্ভুর্ক্ত এ দৈনিকগুলো হচ্ছে : জনকণ্ঠ, সংবাদ, ইত্তেফাক, ডেইলি সান ও দি ইনডিপেনডেন্ট। এ দৈনিকগুলো ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়।
সরকারের অডিট ব্যুরো অব সার্কুলেশনের (এবিসি) সর্বশেষ নিরীক্ষায় প্রচার সংখ্যায় শীর্ষে থাকা তিনটি বাংলা দৈনিক- বাংলাদেশ প্রতিদিন, প্রথম আলো ও কালের কণ্ঠকে সরকারের গ্রাহক তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
তথ্য মন্ত্রণালয় গত ৬ ডিসেম্বর সরকারের এ সিদ্ধান্ত সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাকে অবহিত করেছে।
গত ২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বাংলা-ইংরেজি মিলিয়ে মোট পাঁচটি দৈনিক পত্রিকাকে সরকারি দপ্তরগুলোর গ্রাহক তালিকার অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা পাওয়ার পর তথ্য মন্ত্রণালয় এ সম্পর্কিত আদেশ জারি করেছে বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে জানার জন্য মোবাইল ফোনে কল করা হলে তথ্যসচিব হেদায়েতউল্লাহ আল মামুন ফোন গ্রহণ করেননি। প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি তাঁর জানা নেই বলে কালের কণ্ঠকে জানান।
সংস্থাপন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারি খরচে মন্ত্রী, সচিব, অতিরিক্ত সচিব এবং যুগ্ম সচিবরা কয়টি দৈনিক কিনতে পারবেন, সে সম্পর্কে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সার্কুলার রয়েছে। এ ছাড়া মন্ত্রী ও সচিবরা টাইম, নিউজ উইক, ইকোনমিস্ট ইত্যাদি আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিন কিনতে পারেন। স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, অধিদপ্তর ও দপ্তরগুলোর কর্মকর্তারা দায়িত্ব ও মর্যাদাভেদে সরকারি খরচে বিভিন্ন সংখ্যায় পত্রিকা কিনতে পারেন। তথ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের 'রাজনৈতিক অনুবিভাগে'র ক্ষেত্রে এ নিয়ম শিথিল করা হয়েছে। তথ্যমন্ত্রী ও তথ্যসচিব ১৮টি করে পত্রিকা পান। তবে এর বাইরে মন্ত্রী ও সচিবদের অনেকেই বিভিন্ন পত্রিকার সৌজন্য কপিও পেয়ে থাকেন। পুরনো পত্রিকা বিক্রি করে এর মূল্য ব্যাংক চালানের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার বিধান থাকলেও ইদানীং তা খুব একটা অনুসৃত হয় না।
সরকারের অডিট ব্যুরো অব সার্কুলেশনের (এবিসি) সর্বশেষ নিরীক্ষায় প্রচার সংখ্যায় শীর্ষে থাকা তিনটি বাংলা দৈনিক- বাংলাদেশ প্রতিদিন, প্রথম আলো ও কালের কণ্ঠকে সরকারের গ্রাহক তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
তথ্য মন্ত্রণালয় গত ৬ ডিসেম্বর সরকারের এ সিদ্ধান্ত সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাকে অবহিত করেছে।
গত ২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বাংলা-ইংরেজি মিলিয়ে মোট পাঁচটি দৈনিক পত্রিকাকে সরকারি দপ্তরগুলোর গ্রাহক তালিকার অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা পাওয়ার পর তথ্য মন্ত্রণালয় এ সম্পর্কিত আদেশ জারি করেছে বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে জানার জন্য মোবাইল ফোনে কল করা হলে তথ্যসচিব হেদায়েতউল্লাহ আল মামুন ফোন গ্রহণ করেননি। প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি তাঁর জানা নেই বলে কালের কণ্ঠকে জানান।
সংস্থাপন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারি খরচে মন্ত্রী, সচিব, অতিরিক্ত সচিব এবং যুগ্ম সচিবরা কয়টি দৈনিক কিনতে পারবেন, সে সম্পর্কে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সার্কুলার রয়েছে। এ ছাড়া মন্ত্রী ও সচিবরা টাইম, নিউজ উইক, ইকোনমিস্ট ইত্যাদি আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিন কিনতে পারেন। স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, অধিদপ্তর ও দপ্তরগুলোর কর্মকর্তারা দায়িত্ব ও মর্যাদাভেদে সরকারি খরচে বিভিন্ন সংখ্যায় পত্রিকা কিনতে পারেন। তথ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের 'রাজনৈতিক অনুবিভাগে'র ক্ষেত্রে এ নিয়ম শিথিল করা হয়েছে। তথ্যমন্ত্রী ও তথ্যসচিব ১৮টি করে পত্রিকা পান। তবে এর বাইরে মন্ত্রী ও সচিবদের অনেকেই বিভিন্ন পত্রিকার সৌজন্য কপিও পেয়ে থাকেন। পুরনো পত্রিকা বিক্রি করে এর মূল্য ব্যাংক চালানের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার বিধান থাকলেও ইদানীং তা খুব একটা অনুসৃত হয় না।
No comments