'ফেসবুকে খামেনি'
ইরানে ফেসবুক নিষিদ্ধ। কেননা ইন্টারনেটভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগের এ মাধ্যম সরকারবিরোধী আন্দোলন ছড়াতে অতি সহায়ক হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে এরই মধ্যে। তবে অবাক করা তথ্য হচ্ছে, এত 'ক্ষতিকর' বিবেচিত ফেসবুকেই সম্প্রতি নাম লিখিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।
মাত্র কয়েক দিন আগে তৈরি এই পাতায় ৭৩ বছর বয়সী খামেনির বক্তৃতা, ফতোয়াসহ বিভিন্ন সময়ের অনেক ছবি দেওয়া হয়েছে। নতুন এ পাতাটি আয়াতুল্লাহ খামেনির কার্যালয় থেকে অনুমোদিত এবং সেখান থেকেই পরিচালিত বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গত সোমবার পর্যন্ত এ পাতায় 'লাইক'র সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে। ফেসবুকে খামেনির নামে এর আগে বিভিন্ন পাতা থাকলেও সেগুলো ছিল তাঁর ভক্তদের তৈরি করা। নতুন এ পাতাটিতে প্রকাশিত একটি ছবিতে ইসলামি রাষ্ট্র হিসেবে ইরানের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খামেনির সঙ্গে তরুণ বয়সের আলী খামেনিকে দেখা যায়। ১৯৬০-এর দশকের শুরুর দিকে এ ছবিটি তোলা।
ফেসবুক পাতাটির বার্তা ও প্রকাশিত বিষয়বস্তুগুলোর সঙ্গে টুইটারে আলী খামেনির পাতা ও তাঁর কার্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটটির বেশ মিল রয়েছে। খামেনির কার্যালয়ের ওয়েবসাইটটি ১৩টি ভাষায় প্রকাশিত হয়। সূত্র : এনওয়াই ডেইলি নিউজ।
গত সোমবার পর্যন্ত এ পাতায় 'লাইক'র সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে। ফেসবুকে খামেনির নামে এর আগে বিভিন্ন পাতা থাকলেও সেগুলো ছিল তাঁর ভক্তদের তৈরি করা। নতুন এ পাতাটিতে প্রকাশিত একটি ছবিতে ইসলামি রাষ্ট্র হিসেবে ইরানের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খামেনির সঙ্গে তরুণ বয়সের আলী খামেনিকে দেখা যায়। ১৯৬০-এর দশকের শুরুর দিকে এ ছবিটি তোলা।
ফেসবুক পাতাটির বার্তা ও প্রকাশিত বিষয়বস্তুগুলোর সঙ্গে টুইটারে আলী খামেনির পাতা ও তাঁর কার্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটটির বেশ মিল রয়েছে। খামেনির কার্যালয়ের ওয়েবসাইটটি ১৩টি ভাষায় প্রকাশিত হয়। সূত্র : এনওয়াই ডেইলি নিউজ।
No comments