ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ ও নিরাপদ জীবন by সুব্রত ঘোষ
২৫ এপ্রিল বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস। সারাবিশ্বে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে এই দিবসটি পালিত হয়। ২০০৭ সাল থেকে বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস হিসেবে দিনটি পালিত হচ্ছে। এবারের বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবসের প্রতিপাদ্য 'অপযরবারহম চৎড়মৎবংং ধহফ ওসঢ়ধপঃ'. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে,
বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মানুষ ম্যালেরিয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বিশেষ করে যারা কম আয়ের দেশে বাস করে তাদের ক্ষেত্রে এ হার সবচেয়ে বেশি। প্রতিবছর প্রায় ৫০০ মিলিয়ন লোক এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে এবং এর মধ্যে প্রতিবছর এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে ১০ লাখ। ম্যালেরিয়া আক্রান্ত হওয়ার সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে আফ্রিকান সাহারা অঞ্চলের দেশগুলো। এছাড়া এ রোগের প্রাদুর্ভাব এশিয়া, লাতিন আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য এমনকি ইউরোপের বিভিন্ন দেশেও রয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব এ দিবস উপলক্ষে বলেন, এ বছর বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবসটি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে সারাবিশ্বে পালিত হচ্ছে এবং এ বছর ম্যালেরিয়া দিবসকে মার্ক করা হয়েছে সময়ের কঠিন মুহুর্ত হিসেবে। বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবসে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেন, ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণে ২০০৭ সালের প্রথম ম্যালেরিয়া দিবসে ম্যালেরিয়ার যে প্রাদুর্ভাব ছিল বর্তমানে তার চেয়ে অনেক কমে এসেছে। ম্যালেরিয়া সারাবিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক লোকের কাছে অন্যতম সেরা হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ম্যালেরিয়ার উপস্থিতি অন্য এশিয়া দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে অনেক বেশি। বাংলাদেশে জনস্বাস্থ্যের প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ম্যালেরিয়া। বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৩.৬ শতাংশ লোক ম্যালেরিয়া আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। ২০০৫ সালে বাংলাদেশে ৪০ শতাংশ ম্যালেরিয়া রোগী ম্যালেরিয়ার রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা নিত। সেটি ২০১১ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৮০ শতাংশে। এটা অবশ্যই আশার কথা। ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা সহজসাধ্য এবং সঠিক সময়ে রোগটি নির্ণয় করতে পারলে তা সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য। তবে তা সঠিক চিকিৎসার অভাবে জটিল আকার ধারণ করলে মৃত্যুও ঘটতে পারে। আমরা একটু সচেতন হলেই ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে পারি। বাসার পাশের ডোবা-নর্দমা পরিচ্ছন্ন রাখলে এবং শোবার সময় মশারি ব্যবহার করলে অর্থাৎ মশার দংশন এড়িয়ে চললেই ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব। আসুন ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করে নিরাপদ জীবন গড়ি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ম্যালেরিয়ার উপস্থিতি অন্য এশিয়া দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে অনেক বেশি। বাংলাদেশে জনস্বাস্থ্যের প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ম্যালেরিয়া। বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৩.৬ শতাংশ লোক ম্যালেরিয়া আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। ২০০৫ সালে বাংলাদেশে ৪০ শতাংশ ম্যালেরিয়া রোগী ম্যালেরিয়ার রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা নিত। সেটি ২০১১ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৮০ শতাংশে। এটা অবশ্যই আশার কথা। ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা সহজসাধ্য এবং সঠিক সময়ে রোগটি নির্ণয় করতে পারলে তা সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য। তবে তা সঠিক চিকিৎসার অভাবে জটিল আকার ধারণ করলে মৃত্যুও ঘটতে পারে। আমরা একটু সচেতন হলেই ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে পারি। বাসার পাশের ডোবা-নর্দমা পরিচ্ছন্ন রাখলে এবং শোবার সময় মশারি ব্যবহার করলে অর্থাৎ মশার দংশন এড়িয়ে চললেই ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব। আসুন ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করে নিরাপদ জীবন গড়ি।
No comments