১২ দলের আড়ালে জামায়াত-শিবিরের হরতাল! by নুর মোহাম্মদ
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত সম্পন্ন করা ও জামায়াতসহ সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে বাম দলগুলোর হরতালের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার হরতাল ডেকেছে ইসলামী ও সমমনা ১২ দল।
তবে ব্যানার ১২ দলের হলেও আড়ালে থেকে জামায়াতই তাদের দিয়ে এ হরতাল ডাকিয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্র দাবি করছে।
এবারের হরতাল সফল করতে প্রকাশ্যে মাঠে নামতে যাচ্ছে জামায়াত-শিবির।
জামায়াত-শিবিরের একটি সূত্র দাবি করেছে, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় বাম দলগুলোর হরতাল যেভাবে সফল বলা হচ্ছে, তারা মাঠে থেকে পিকেটিং করে উল্টোভাবে এ হরতাল সফল করবে। বামদের মঙ্গলবারের হরতালকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছে তারা।
ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের একাধিক নেতার সঙ্গেও কথা বলে জানা গেছে, বৃহস্পতিবারের হরতাল অঘোষিতভাবে অনেকটা জামায়াতেরই হরতাল। এ হরতালের পুরো পরিকল্পনা দিয়েছে জামায়াত। হরতালের সময় পুরো রাজধানীর কোথায় কোথায় পিকেটিং করতে হবে, কোথায় কোথায় ভাংচুর করতে হবে তার একটি ছকও ১২ দলের হাতে তুলে দিয়েছে তারা।
গোয়েন্দা সূত্র বলছে, জনমনে আতঙ্ক তৈরি করার জন্য বুধবার বিকালে রাজধানীর কয়েকটি জায়গায় ১২ দলের ব্যানারে বৃহস্পতিবারের হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের চেষ্টা চালাবে শিবির। এজন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্তক অবস্থায় রাখা হয়েছে।
তবে শিবিরের কেন্দ্রীয় একজন নেতা এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ‘‘১২ দলের সঙ্গে আমাদের কোনো যোগাযোগ নেই। হরতাল করার মতো শক্তি-সামর্থ্য তাদের আছে। তাছাড়া আমাদের কর্মসূচি নিয়ে আমরা ব্যস্ত। তাদের মধ্যে গিয়ে নাক গলানোর সময় আমাদের নেই।’’
জামায়াতের একটি নির্ভয়যোগ্য সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর লালবাগে সমমনা ১২ দলের নেতাদের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে বৃহস্পতিবারের হরতাল কিভাবে সফল করা যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, শিবিরকর্মীরা ১২ দলের সঙ্গে মিশে গিয়ে পিকেটিংসহ আরো যা যা করার দরকার তা করবেন।
সদ্য প্রয়াত ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনীর মৃত্যুর ইমোশনকেও কাজে লাগাতে চায় ১২ দল। এ জন্য ইসলামী ঐক্যজোটের নেতাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছেন ১২ দলের নামধারী জামায়াত নেতারাও। এসব বৈঠকে আমিনীর কর্মীদের মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও সূত্র জানায়।
সূত্র জানায়, জামায়াত আমিনীর কর্মীদের বোঝাতে চেয়েছে, সরকার পরিকল্পিতভাবে আমিনীকে হত্যা করেছে।
১২ দলের নিয়ন্ত্রণ জামায়াতের হাতে!
ইসলামী সমমনা ১২ দল বলা হলেও এর কর্তৃত্ব-নেতৃত্ব সব জামায়াতের হাতে।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, সম্মিলিত ওলামা-মাশায়েখ পরিষদ, নেজামে ইসলাম পার্টি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি), ইসলামী ঐক্য আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), মুসলিম লীগ, ইসলামিক পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ, ন্যাপ (ভাসানী) এ জোটের শরিক দল। গত বছরের ৩০ জুন ১২ দল গঠিত হয়। মাসিক মদিনার সম্পাদক মাওলানা মুহিউদ্দীন খান এর আহ্বায়ক।
সূত্র জানায়, জোটের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে জামায়াতপন্থী সম্মিলিত ওলামা-মাশায়েখ পরিষদ। পরিষদের সভাপতি মাওলানা মুহিউদ্দীন খানকে করা হলেও এর নিয়ন্ত্রণ থাকে জামায়াতপন্থিদের হাতে। পরিষদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা জয়নুল আবেদীন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য। পরিষদের যুগ্ম মহাসচিব ড. খলিলুর রহমান মাদানী জামায়াত নিয়ন্ত্রিত তামিরুল মিল্লাত মাদ্রাসার শিক্ষক। তিনি জামায়াতপন্থী সংগঠন মসজিদ মিশনেরও সভাপতি। জামায়াতপন্থী এ নেতাও রয়েছেন সম্মিলিত ওলামা-মাশায়েখ পরিষদের অগ্রভাগে। পরিষদের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানীও জামায়াত সম্পৃক্ত। আইম্মা পরিষদের এ নেতার জামায়াতপন্থী সংগঠনগুলোর সভা-সমাবেশে রয়েছে সরব উপস্থিতি।
সব মিলিয়ে এ পরিষদের মূল ছয় নেতাই জামায়াতের পদধারী।
আবার ওলামা-মাশায়েখ পরিষদ গঠন করা হয়েছে ১২ দলেরই অংশ জাগপা, ইসলামিক পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ ও ন্যাপ (ভাসানী) নেতাদের নিয়ে। এ সংগঠনগুলো সাংগঠনিকভাবে খুবই দুর্বল। শফিউল আলম প্রধানের জাগপার কার্যক্রম ১২ দলে দেখা যায় না। ড. মাওলানা ঈসা সাহেদীর ইসলামী ঐক্য আন্দোলনও ১২ দলে তেমন একটা সক্রিয় নয়।
সূত্র জানায়, সম্প্রতি আমিনীকে ১২ দলের প্রধান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে সিদ্ধান্ত হয়, আমিনী জোটের প্রধান হলেও নীতিগত যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রভাগে থাকবেন জামায়াতপন্থীরা। কিন্তু আমিনী মারা যাওয়ার পর সে সিদ্ধান্ত আর বাস্তবায়িত হয়নি।
প্রসঙ্গত, সংবিধানে মহান আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস পুনঃস্থাপন, নারীনীতি, শিক্ষানীতি সংশোধনসহ নানা ইস্যুতে আন্দোলন করে আসছে ইসলামী সমমনা ১২ দল। গত ২২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পল্টন ময়দানে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েও করতে পারেনি তারা। পরে প্রেসক্লাবে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ও কয়েকটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ২৪ সেপ্টেম্বর সারা দেশে হরতালও পালনও করে তারা।
এ ব্যাপারে সমমনা ১২ দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ পরিষদের জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী বাংলানিউজকে বলেন, ‘দেশ থেকে ইসলাম বিদায় করার কোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র এদেশের মাটিতে ইতিপূর্বে কখনোই সফল হয়নি, ভবিষ্যতেও সফল হবে না।’
বৃহস্পতিবারের হরতালে সাধারণ মানুষের সাড়া পাবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
জামায়াতের সমর্থন, বিএনপির না
ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের ডাকা বৃহস্পতিবারের সকাল-সন্ধ্যা হরতালে সমর্থন দিচ্ছে না বিএনপি। অন্যদিকে জামায়াত এ হরতালে নীতিগত সমর্থন দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
মঙ্গলবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম ১২ দলের হরতালে সর্মথন না দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘২০ ডিসেম্বর ডাকা হরতালে কোনো সমর্থন আমরা দেবো না।’’
জামায়াত-শিবিরের একটি সূত্র দাবি করেছে, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় বাম দলগুলোর হরতাল যেভাবে সফল বলা হচ্ছে, তারা মাঠে থেকে পিকেটিং করে উল্টোভাবে এ হরতাল সফল করবে। বামদের মঙ্গলবারের হরতালকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছে তারা।
ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের একাধিক নেতার সঙ্গেও কথা বলে জানা গেছে, বৃহস্পতিবারের হরতাল অঘোষিতভাবে অনেকটা জামায়াতেরই হরতাল। এ হরতালের পুরো পরিকল্পনা দিয়েছে জামায়াত। হরতালের সময় পুরো রাজধানীর কোথায় কোথায় পিকেটিং করতে হবে, কোথায় কোথায় ভাংচুর করতে হবে তার একটি ছকও ১২ দলের হাতে তুলে দিয়েছে তারা।
গোয়েন্দা সূত্র বলছে, জনমনে আতঙ্ক তৈরি করার জন্য বুধবার বিকালে রাজধানীর কয়েকটি জায়গায় ১২ দলের ব্যানারে বৃহস্পতিবারের হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের চেষ্টা চালাবে শিবির। এজন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্তক অবস্থায় রাখা হয়েছে।
তবে শিবিরের কেন্দ্রীয় একজন নেতা এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ‘‘১২ দলের সঙ্গে আমাদের কোনো যোগাযোগ নেই। হরতাল করার মতো শক্তি-সামর্থ্য তাদের আছে। তাছাড়া আমাদের কর্মসূচি নিয়ে আমরা ব্যস্ত। তাদের মধ্যে গিয়ে নাক গলানোর সময় আমাদের নেই।’’
জামায়াতের একটি নির্ভয়যোগ্য সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর লালবাগে সমমনা ১২ দলের নেতাদের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে বৃহস্পতিবারের হরতাল কিভাবে সফল করা যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, শিবিরকর্মীরা ১২ দলের সঙ্গে মিশে গিয়ে পিকেটিংসহ আরো যা যা করার দরকার তা করবেন।
সদ্য প্রয়াত ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনীর মৃত্যুর ইমোশনকেও কাজে লাগাতে চায় ১২ দল। এ জন্য ইসলামী ঐক্যজোটের নেতাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছেন ১২ দলের নামধারী জামায়াত নেতারাও। এসব বৈঠকে আমিনীর কর্মীদের মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও সূত্র জানায়।
সূত্র জানায়, জামায়াত আমিনীর কর্মীদের বোঝাতে চেয়েছে, সরকার পরিকল্পিতভাবে আমিনীকে হত্যা করেছে।
১২ দলের নিয়ন্ত্রণ জামায়াতের হাতে!
ইসলামী সমমনা ১২ দল বলা হলেও এর কর্তৃত্ব-নেতৃত্ব সব জামায়াতের হাতে।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, সম্মিলিত ওলামা-মাশায়েখ পরিষদ, নেজামে ইসলাম পার্টি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি), ইসলামী ঐক্য আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), মুসলিম লীগ, ইসলামিক পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ, ন্যাপ (ভাসানী) এ জোটের শরিক দল। গত বছরের ৩০ জুন ১২ দল গঠিত হয়। মাসিক মদিনার সম্পাদক মাওলানা মুহিউদ্দীন খান এর আহ্বায়ক।
সূত্র জানায়, জোটের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে জামায়াতপন্থী সম্মিলিত ওলামা-মাশায়েখ পরিষদ। পরিষদের সভাপতি মাওলানা মুহিউদ্দীন খানকে করা হলেও এর নিয়ন্ত্রণ থাকে জামায়াতপন্থিদের হাতে। পরিষদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা জয়নুল আবেদীন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য। পরিষদের যুগ্ম মহাসচিব ড. খলিলুর রহমান মাদানী জামায়াত নিয়ন্ত্রিত তামিরুল মিল্লাত মাদ্রাসার শিক্ষক। তিনি জামায়াতপন্থী সংগঠন মসজিদ মিশনেরও সভাপতি। জামায়াতপন্থী এ নেতাও রয়েছেন সম্মিলিত ওলামা-মাশায়েখ পরিষদের অগ্রভাগে। পরিষদের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানীও জামায়াত সম্পৃক্ত। আইম্মা পরিষদের এ নেতার জামায়াতপন্থী সংগঠনগুলোর সভা-সমাবেশে রয়েছে সরব উপস্থিতি।
সব মিলিয়ে এ পরিষদের মূল ছয় নেতাই জামায়াতের পদধারী।
আবার ওলামা-মাশায়েখ পরিষদ গঠন করা হয়েছে ১২ দলেরই অংশ জাগপা, ইসলামিক পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাপ ও ন্যাপ (ভাসানী) নেতাদের নিয়ে। এ সংগঠনগুলো সাংগঠনিকভাবে খুবই দুর্বল। শফিউল আলম প্রধানের জাগপার কার্যক্রম ১২ দলে দেখা যায় না। ড. মাওলানা ঈসা সাহেদীর ইসলামী ঐক্য আন্দোলনও ১২ দলে তেমন একটা সক্রিয় নয়।
সূত্র জানায়, সম্প্রতি আমিনীকে ১২ দলের প্রধান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে সিদ্ধান্ত হয়, আমিনী জোটের প্রধান হলেও নীতিগত যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রভাগে থাকবেন জামায়াতপন্থীরা। কিন্তু আমিনী মারা যাওয়ার পর সে সিদ্ধান্ত আর বাস্তবায়িত হয়নি।
প্রসঙ্গত, সংবিধানে মহান আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস পুনঃস্থাপন, নারীনীতি, শিক্ষানীতি সংশোধনসহ নানা ইস্যুতে আন্দোলন করে আসছে ইসলামী সমমনা ১২ দল। গত ২২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পল্টন ময়দানে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েও করতে পারেনি তারা। পরে প্রেসক্লাবে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ও কয়েকটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ২৪ সেপ্টেম্বর সারা দেশে হরতালও পালনও করে তারা।
এ ব্যাপারে সমমনা ১২ দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ পরিষদের জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী বাংলানিউজকে বলেন, ‘দেশ থেকে ইসলাম বিদায় করার কোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র এদেশের মাটিতে ইতিপূর্বে কখনোই সফল হয়নি, ভবিষ্যতেও সফল হবে না।’
বৃহস্পতিবারের হরতালে সাধারণ মানুষের সাড়া পাবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
জামায়াতের সমর্থন, বিএনপির না
ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের ডাকা বৃহস্পতিবারের সকাল-সন্ধ্যা হরতালে সমর্থন দিচ্ছে না বিএনপি। অন্যদিকে জামায়াত এ হরতালে নীতিগত সমর্থন দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
মঙ্গলবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম ১২ দলের হরতালে সর্মথন না দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘২০ ডিসেম্বর ডাকা হরতালে কোনো সমর্থন আমরা দেবো না।’’
No comments