খালেদাকে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য করা হবে
কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করা হবে। তিনি বলেন, ‘একাত্তর সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন করেছি, এবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিএনপি-জামায়াতের সব ষড়যন্ত্র নস্যাত্ করে খালেদা জিয়াকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করা হবে।’
আজ শুক্রবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর ১৪ দল আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় মতিয়া চৌধুরী এসব কথা বলেন। কাল ১৪ দলের গণমিছিল সফল করার লক্ষ্যে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। খবর বাসসের।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, গত বছর খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ ডেকে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি দেশকে তাহরির স্কয়ার বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি আজ নিজেই স্কয়ারে আবদ্ধ হয়ে গেছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যুদ্ধ করে রক্ত দিয়ে শত্রুকে পরাজিত করে স্বাধীন হয়েছে। যারা মনে করে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানো যাবে, তারা আহাম্মকের স্বর্গে বাস করছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই হবে।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, বিএনপি-জামায়াত যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্র ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। কিন্তু যত চেষ্টাই করা হোক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই। এই বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত ১৪ দলকে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে থাকতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা ২৬ মার্চ পর্যন্ত মাঠে অব্যাহত আন্দোলন করে যাব। আমরা আশা করি ২৬ মার্চের মধ্যেই সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার শেষ হবে।’
বিরোধীদলীয় নেতার মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দেওয়ার সমালোচনা করে তোফায়েল বলেন, ময়মনসিংহের জনসভায় প্রকাশ্যে খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযম, নিজামী, সাঈদী, সাকা চৌধুরীর মুক্তির দাবি করেছিলেন। যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে বিএনপি হরতাল দিলে জামায়াত সমর্থন করে। জামায়াত হরতাল দিলে বিএনপি সমর্থন করে। আর এখন তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দিচ্ছেন। এটা তামাশা ছাড়া আর কিছু নয়।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, বিজয়ের মাসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালে বিএনপি কর্মসূচি দিয়ে প্রমাণ করেছে তারা যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগী। তারা পাকিস্তানের অ্যাজেন্ট।
কাল ১৪ দলের গণমিছিল সফল করতে সব স্তরের নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ১৪ দলের সমন্বয়ক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সভাপতিত্বে সভায় আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, জাসদের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মীর হোসেন আখতারসহ ১৪ দলের নেতারা বক্তব্য দেন।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, বিএনপি-জামায়াত যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্র ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। কিন্তু যত চেষ্টাই করা হোক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই। এই বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত ১৪ দলকে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে থাকতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা ২৬ মার্চ পর্যন্ত মাঠে অব্যাহত আন্দোলন করে যাব। আমরা আশা করি ২৬ মার্চের মধ্যেই সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার শেষ হবে।’
বিরোধীদলীয় নেতার মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দেওয়ার সমালোচনা করে তোফায়েল বলেন, ময়মনসিংহের জনসভায় প্রকাশ্যে খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযম, নিজামী, সাঈদী, সাকা চৌধুরীর মুক্তির দাবি করেছিলেন। যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে বিএনপি হরতাল দিলে জামায়াত সমর্থন করে। জামায়াত হরতাল দিলে বিএনপি সমর্থন করে। আর এখন তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দিচ্ছেন। এটা তামাশা ছাড়া আর কিছু নয়।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, বিজয়ের মাসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালে বিএনপি কর্মসূচি দিয়ে প্রমাণ করেছে তারা যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগী। তারা পাকিস্তানের অ্যাজেন্ট।
কাল ১৪ দলের গণমিছিল সফল করতে সব স্তরের নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ১৪ দলের সমন্বয়ক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সভাপতিত্বে সভায় আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, জাসদের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মীর হোসেন আখতারসহ ১৪ দলের নেতারা বক্তব্য দেন।
No comments