কাদের সিদ্দিকী বললেন-বিশ্বজিৎ খুনের প্রধান দায়ই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর
বিশ্বজিৎ হত্যার ঘটনায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরের পদত্যাগ করা উচিত বলে মনে করেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, কাপুরুষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে জামায়াত-শিবিরকে প্রতিহত করতে যুবলীগ ও ছাত্রলীগকে উসকে দিয়েছিলেন। এ উসকে দেওয়ার বলি হয়েছেন বিশ্বজিৎ। তাই তাঁর খুনের প্রধান আসামি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেই। এ কারণে তাঁর দ্রুত পদত্যাগ করা উচিত। না হলে রাষ্ট্র ও দেশের মানুষের আরো অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
গতকাল শুক্রবার 'কয়েকজন সাধারণ নাগরিক' নামের একটি সংগঠনের উদ্যোগে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কনফারেন্স লাউঞ্জে আয়োজিত সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের ওপর মুক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, বিশ্বজিৎকে ছাত্রলীগের কর্মীরা দিনেদুপুরে কুপিয়ে হত্যা করবে আর পুলিশ-র্যাব নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করবে- এটা কোনো সভ্য সমাজ মেনে নিতে পারে না। তিনি বলেন, গোটা জাতি ও বিশ্ব যে দৃশ্য দেখল তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর চোখে পড়ল না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশের চোখে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পড়লেন, তাই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলো।
বিশ্বজিতের খুনিদের পুলিশ গ্রেপ্তার না করে বিএনপির মহাসচিবকে গ্রেপ্তার করে রাজনীতিতে আরো সংঘাত সৃষ্টি করা হলো।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আরো বলেন, আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তাঁর সাহসী ভূমিকার জন্য পুরস্কৃত করা উচিত। তিনি গোটা জাতির সামনে স্কাইপের মাধ্যমে বর্তমান সরকারের যুদ্ধাপরাধী বিচারের ষড়যন্ত্র তাঁর পত্রিকায় প্রকাশ করে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন। অথচ বর্তমানে তিনি অবরুদ্ধ হয়ে রয়েছেন। তাঁকে আগে একবার ১০ মাসের জন্য জেলে পাঠানো হয়েছিল। এবারও হয়তো হবে।
কাদের সিদ্দিকী আরো বলেন, 'পুলিশ যে হরতাল করে তা আমি এর আগে জীবনেও দেখিনি। এবার দেখলাম পুলিশ কিভাবে হরতাল পালন করে!'
যুদ্ধাপরাধের বিচার বিষয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, দেশের জনগণ বর্তমান সরকারের প্রশ্নবিদ্ধ ও বিতর্কিত যুদ্ধাপরাধের বিচার চায় না। তারা চায় প্রকৃত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। আগে নিজের পরিবারের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করুন। এরপর অন্যদের বিষয়ে ভাবুন।
পদ্মা সেতু দুর্নীতির ঘটনায় সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেন ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীকে নির্দোষ দাবি করেন কাদের সিদ্দিকী বলেন, যদি বিশ্বব্যাংকের নির্দেশনা মতো কাজ হতো তবে পদ্মা সেতু নির্মাণে কোনো সমস্যাই হতো না।
সংগঠনের সমন্বয়ক মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসার সভাপতিত্বে ও আমিনুল ইসলাম মল্লিকের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য দেন অধ্যাপক ড. পিয়াস করিম। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দেশপ্রেমিক যুবশক্তির চেয়ারম্যান আহসান উল্লাহ শামিম, রুর্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এস এম জহিরুল ইসলাম প্রমুখ।
ড. পিয়াস করিম বলেন, গণতান্ত্রিক সমাজে সবারই রাজনীতি করার অধিকার রয়েছে। বর্তমানে যারা জামায়াত-শিবির করছে তাদের ৮০ শতাংশই স্বাধীনতার পরে জন্মগ্রহণ করেছে। তারা কেউ স্বাধীনতার শত্রু হতে পারে না। তিনি আরো বলেন, এই আমলে আর পদ্মা সেতু হওয়া সম্ভব নয়। তবে এ দেশের মানুষ এ সেতু দেখতে চায়।
গতকাল শুক্রবার 'কয়েকজন সাধারণ নাগরিক' নামের একটি সংগঠনের উদ্যোগে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কনফারেন্স লাউঞ্জে আয়োজিত সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের ওপর মুক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, বিশ্বজিৎকে ছাত্রলীগের কর্মীরা দিনেদুপুরে কুপিয়ে হত্যা করবে আর পুলিশ-র্যাব নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করবে- এটা কোনো সভ্য সমাজ মেনে নিতে পারে না। তিনি বলেন, গোটা জাতি ও বিশ্ব যে দৃশ্য দেখল তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর চোখে পড়ল না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশের চোখে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পড়লেন, তাই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলো।
বিশ্বজিতের খুনিদের পুলিশ গ্রেপ্তার না করে বিএনপির মহাসচিবকে গ্রেপ্তার করে রাজনীতিতে আরো সংঘাত সৃষ্টি করা হলো।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আরো বলেন, আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তাঁর সাহসী ভূমিকার জন্য পুরস্কৃত করা উচিত। তিনি গোটা জাতির সামনে স্কাইপের মাধ্যমে বর্তমান সরকারের যুদ্ধাপরাধী বিচারের ষড়যন্ত্র তাঁর পত্রিকায় প্রকাশ করে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন। অথচ বর্তমানে তিনি অবরুদ্ধ হয়ে রয়েছেন। তাঁকে আগে একবার ১০ মাসের জন্য জেলে পাঠানো হয়েছিল। এবারও হয়তো হবে।
কাদের সিদ্দিকী আরো বলেন, 'পুলিশ যে হরতাল করে তা আমি এর আগে জীবনেও দেখিনি। এবার দেখলাম পুলিশ কিভাবে হরতাল পালন করে!'
যুদ্ধাপরাধের বিচার বিষয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, দেশের জনগণ বর্তমান সরকারের প্রশ্নবিদ্ধ ও বিতর্কিত যুদ্ধাপরাধের বিচার চায় না। তারা চায় প্রকৃত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। আগে নিজের পরিবারের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করুন। এরপর অন্যদের বিষয়ে ভাবুন।
পদ্মা সেতু দুর্নীতির ঘটনায় সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেন ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীকে নির্দোষ দাবি করেন কাদের সিদ্দিকী বলেন, যদি বিশ্বব্যাংকের নির্দেশনা মতো কাজ হতো তবে পদ্মা সেতু নির্মাণে কোনো সমস্যাই হতো না।
সংগঠনের সমন্বয়ক মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসার সভাপতিত্বে ও আমিনুল ইসলাম মল্লিকের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য দেন অধ্যাপক ড. পিয়াস করিম। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দেশপ্রেমিক যুবশক্তির চেয়ারম্যান আহসান উল্লাহ শামিম, রুর্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এস এম জহিরুল ইসলাম প্রমুখ।
ড. পিয়াস করিম বলেন, গণতান্ত্রিক সমাজে সবারই রাজনীতি করার অধিকার রয়েছে। বর্তমানে যারা জামায়াত-শিবির করছে তাদের ৮০ শতাংশই স্বাধীনতার পরে জন্মগ্রহণ করেছে। তারা কেউ স্বাধীনতার শত্রু হতে পারে না। তিনি আরো বলেন, এই আমলে আর পদ্মা সেতু হওয়া সম্ভব নয়। তবে এ দেশের মানুষ এ সেতু দেখতে চায়।
No comments