হিমাচলে জিতেছে কংগ্রেস- গুজরাটে বিজেপির টানা তৃতীয়জয়
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত বিধানসভা নির্বাচনে ১৮২ আসনের মধ্যে ১১৫টিতে জয়ী হয়েছে। এর ফলে নরেন্দ্র মোদির জন্য টানা তৃতীয়বারের মতো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পথ খুলে গেল।
এদিকে উত্তরাঞ্চলীয় হিমাচল প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচনে জয় পেয়েছে কংগ্রেস। এখানে বিজেপি পরাজয় মেনে নিয়েছে।
গুজরাটে গতকালের নির্বাচনে বিজেপির ১১৫ আসনের বিপরীতে ভারতের ক্ষমতাসীন জোট সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চার (ইউপিএ) প্রধান শরিক কংগ্রেস পেয়েছে ৬১ আসন। বাকি ছয়টি আসন পেয়েছে অন্যান্য দল। মানিনগর আসনে বড় জয় পেয়েছেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মোদি। কংগ্রেসের প্রার্থী শ্বেতা ভাটকে হারিয়েছেন তিনি।
বিজেপির জয় নিশ্চিত হওয়ার পর গুজরাটের জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট টুইটারে বার্তা দিয়েছেন মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘নির্বাচনে যাঁরা আমাদের ভোট দিয়েছেন, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ। আর যাঁরা ভোট দেননি, ভবিষ্যতে তাঁদের ভোট পেতে আরও কঠোর পরিশ্রম করব।’
বিজেপির জ্যেষ্ঠ নেতা অরুণ জেটলি বলেন, ২০০২ সালের দাঙ্গার পর গুজরাটে দুর্ভ্যাগ্যজনক সামাজিক উত্তেজনা চলছিল। নরেন্দ্র মোদি গুজরাটের রাজনীতিতে ইতিবাচক ইস্যু নিয়ে এসেছেন। জনগণ ইতিবাচক ইস্যুর প্রতি রায় দিয়েছে।
২০০২ সালে গুজরাটে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় এক হাজার ২০০ মানুষ নিহত হয়। এর অধিকাংশই মুসলিম। এ হামলায় নরেন্দ্র মোদির জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে হিমাচল প্রদেশে ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরুদ্ধে জয় পেয়েছে কংগ্রেস। এখানে মোট ৬৮ আসনের মধ্যে ৩৬টিতে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। বিজেপি জিতেছে ২৩টিতে। অন্যান্য দল পেয়েছে ছয়টি আসন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অন্য তিনটি আসনে বিজেপি এগিয়ে ছিল।
কংগ্রেস নেতা ও সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিং হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। হিমাচলে পরাজয় মেনে নিয়ে বিজেপি নেতা শান্ত কুমার বলেন, ‘আমরা জনগণের রায় মেনে নিয়েছি। নির্বাচনে বিজেপির সবাই একযোগে কাজ করেছি। জনগণ ভোট দেয়নি। আমরা পরাজয় মেনে নিয়েছি।’ হিন্দুস্তান টাইমস ও এনডিটিভি।
গুজরাটে গতকালের নির্বাচনে বিজেপির ১১৫ আসনের বিপরীতে ভারতের ক্ষমতাসীন জোট সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চার (ইউপিএ) প্রধান শরিক কংগ্রেস পেয়েছে ৬১ আসন। বাকি ছয়টি আসন পেয়েছে অন্যান্য দল। মানিনগর আসনে বড় জয় পেয়েছেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মোদি। কংগ্রেসের প্রার্থী শ্বেতা ভাটকে হারিয়েছেন তিনি।
বিজেপির জয় নিশ্চিত হওয়ার পর গুজরাটের জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট টুইটারে বার্তা দিয়েছেন মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘নির্বাচনে যাঁরা আমাদের ভোট দিয়েছেন, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ। আর যাঁরা ভোট দেননি, ভবিষ্যতে তাঁদের ভোট পেতে আরও কঠোর পরিশ্রম করব।’
বিজেপির জ্যেষ্ঠ নেতা অরুণ জেটলি বলেন, ২০০২ সালের দাঙ্গার পর গুজরাটে দুর্ভ্যাগ্যজনক সামাজিক উত্তেজনা চলছিল। নরেন্দ্র মোদি গুজরাটের রাজনীতিতে ইতিবাচক ইস্যু নিয়ে এসেছেন। জনগণ ইতিবাচক ইস্যুর প্রতি রায় দিয়েছে।
২০০২ সালে গুজরাটে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় এক হাজার ২০০ মানুষ নিহত হয়। এর অধিকাংশই মুসলিম। এ হামলায় নরেন্দ্র মোদির জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে হিমাচল প্রদেশে ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরুদ্ধে জয় পেয়েছে কংগ্রেস। এখানে মোট ৬৮ আসনের মধ্যে ৩৬টিতে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। বিজেপি জিতেছে ২৩টিতে। অন্যান্য দল পেয়েছে ছয়টি আসন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অন্য তিনটি আসনে বিজেপি এগিয়ে ছিল।
কংগ্রেস নেতা ও সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিং হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। হিমাচলে পরাজয় মেনে নিয়ে বিজেপি নেতা শান্ত কুমার বলেন, ‘আমরা জনগণের রায় মেনে নিয়েছি। নির্বাচনে বিজেপির সবাই একযোগে কাজ করেছি। জনগণ ভোট দেয়নি। আমরা পরাজয় মেনে নিয়েছি।’ হিন্দুস্তান টাইমস ও এনডিটিভি।
No comments