থাই প্রধানমন্ত্রী ঢাকায়- সম্পর্ক জোরদারের আশাবাদ, আজ আনুষ্ঠানিক বৈঠক
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা দুই দিনের সফরে গতকাল শুক্রবার ঢাকায় এসেছেন। বিকেলে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে তাঁকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সন্ধ্যায় সোনারগাঁও হোটেলে থাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি। সাক্ষাৎ শেষে দীপু মনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, থাই প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।
শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে আজ শনিবার আনুষ্ঠানিক বৈঠক করবেন থাই প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক শেষে কৃষি খাতে সহযোগিতা এবং দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক অনুষ্ঠানের বিষয়ে দুটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হবে।
গতকাল বিকেল সাড়ে পাঁচটায় ইংলাক সিনাওয়াত্রাকে বহনকারী থাই এয়ারওয়েজের একটি বিশেষ ফ্লাইট নয়াদিল্লি থেকে হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছায়। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান শেখ হাসিনা। সেনাবাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল থাই প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার দেয়। বিমানবন্দরে এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খানসহ মন্ত্রিসভার সদস্যরা, তিন বাহিনীর প্রধানেরা এবং ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা।
বিমানবন্দর থেকে মোটর শোভাযাত্রা করে সোনারগাঁও হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয় ইংলাককে। রাতে একটি হোটেলে থাই প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে ফেডারেশন অব চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) আয়োজিত নৈশভোজে যোগ দেন ইংলাক।
দুই দিনের বাংলাদেশ সফরে ইংলাকের সফরসঙ্গী হয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী, শিল্পমন্ত্রী এবং কৃষি ও সমবায় উপমন্ত্রীসহ ১০৮ জন। থাই বিনিয়োগকারীদের ২৩ সদস্যের একটি দলও তাঁর সঙ্গে এসেছে।
দীপু মনির সৌজন্য সাক্ষাৎ: সন্ধ্যায় থাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হোটেল সুইটে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন দীপু মনি। দীপু মনি আশা প্রকাশ করেন, থাই প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফর দুই দেশের সম্পর্ক আরও নিবিড় ও সম্প্রসারণ করতে গতি সঞ্চার করবে। বৈঠকের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
অবশ্য বৈঠকের পর দীপু মনি সাংবাদিকদের বলেন, দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার সব বিষয় নিয়ে থাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া বিমসটেকের পাশাপাশি আসিয়ানের মতো জোটে বাংলাদেশকে সহায়তার জন্য তিনি ইংলাক সিনাওয়াত্রাকে ধন্যবাদ জানান।
আজকের কর্মসূচি: ঢাকা সফরের দ্বিতীয় দিনে আজ ব্যস্ততায় কাটাবেন ইংলাক সিনাওয়াত্রা। সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ্য অপর্ণের মধ্য দিয়ে আজকের কার্যসূচি শুরু হবে। এরপর তিনি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শনে যাবেন। এরপর যাবেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে প্রথমে একান্তে বৈঠক করবেন থাই প্রধানমন্ত্রী। এরপর তাঁরা আনুষ্ঠানিক বৈঠক করবেন। ওই বৈঠক শেষে সই হবে দুটি এমওইউ। পরে ইংলাক তাঁর সম্মানে শেখ হাসিনার দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেবেন।
আজ বিকেল চারটায় ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে ইংলাক সিনাওয়াত্রার।
শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে আজ শনিবার আনুষ্ঠানিক বৈঠক করবেন থাই প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক শেষে কৃষি খাতে সহযোগিতা এবং দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক অনুষ্ঠানের বিষয়ে দুটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হবে।
গতকাল বিকেল সাড়ে পাঁচটায় ইংলাক সিনাওয়াত্রাকে বহনকারী থাই এয়ারওয়েজের একটি বিশেষ ফ্লাইট নয়াদিল্লি থেকে হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছায়। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান শেখ হাসিনা। সেনাবাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল থাই প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার দেয়। বিমানবন্দরে এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খানসহ মন্ত্রিসভার সদস্যরা, তিন বাহিনীর প্রধানেরা এবং ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা।
বিমানবন্দর থেকে মোটর শোভাযাত্রা করে সোনারগাঁও হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয় ইংলাককে। রাতে একটি হোটেলে থাই প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে ফেডারেশন অব চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) আয়োজিত নৈশভোজে যোগ দেন ইংলাক।
দুই দিনের বাংলাদেশ সফরে ইংলাকের সফরসঙ্গী হয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী, শিল্পমন্ত্রী এবং কৃষি ও সমবায় উপমন্ত্রীসহ ১০৮ জন। থাই বিনিয়োগকারীদের ২৩ সদস্যের একটি দলও তাঁর সঙ্গে এসেছে।
দীপু মনির সৌজন্য সাক্ষাৎ: সন্ধ্যায় থাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হোটেল সুইটে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন দীপু মনি। দীপু মনি আশা প্রকাশ করেন, থাই প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফর দুই দেশের সম্পর্ক আরও নিবিড় ও সম্প্রসারণ করতে গতি সঞ্চার করবে। বৈঠকের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
অবশ্য বৈঠকের পর দীপু মনি সাংবাদিকদের বলেন, দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার সব বিষয় নিয়ে থাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া বিমসটেকের পাশাপাশি আসিয়ানের মতো জোটে বাংলাদেশকে সহায়তার জন্য তিনি ইংলাক সিনাওয়াত্রাকে ধন্যবাদ জানান।
আজকের কর্মসূচি: ঢাকা সফরের দ্বিতীয় দিনে আজ ব্যস্ততায় কাটাবেন ইংলাক সিনাওয়াত্রা। সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ্য অপর্ণের মধ্য দিয়ে আজকের কার্যসূচি শুরু হবে। এরপর তিনি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শনে যাবেন। এরপর যাবেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে প্রথমে একান্তে বৈঠক করবেন থাই প্রধানমন্ত্রী। এরপর তাঁরা আনুষ্ঠানিক বৈঠক করবেন। ওই বৈঠক শেষে সই হবে দুটি এমওইউ। পরে ইংলাক তাঁর সম্মানে শেখ হাসিনার দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেবেন।
আজ বিকেল চারটায় ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে ইংলাক সিনাওয়াত্রার।
No comments