খালেদাকে ‘আত্মসমর্পণে’ বাধ্য করা হবে: ১৪ দল
যুদ্ধাপরাধের বিচার বানচালের বিএনপি-জামায়াতের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে ‘আত্মসমর্পণে’ বাধ্য করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের নেতারা।
গতকাল শুক্রবার ঢাকা মহানগর ১৪ দল আয়োজিত আলোচনা সভায় এই হুঁশিয়ারি দেন নেতারা।
১৪ দলের ঘোষিত আজ শনিবারের গণমিছিল কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা তোফায়েল আহমেদ বলেন, বিএনপি-জামায়াত যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্র ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। কিন্তু যত চেষ্টাই করা হোক, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই। তিনি বলেন, ‘আমরা ছাব্বিশে মার্চ পর্যন্ত মাঠে অব্যাহত আন্দোলন করে যাব। আশা করি, এর মধ্যেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ হবে।’
কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, গত বছর খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ ডেকে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি দেশকে তাহরির স্কয়ার বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি আজ নিজেই স্কয়ারে আবদ্ধ হয়ে গেছেন। তিনি বলেন, ‘একাত্তরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। এবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে খালেদা জিয়াকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করা হবে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, বিজয়ের মাসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালে বিএনপি কর্মসূচি দিয়ে প্রমাণ করেছে, তারা যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগী। তারা পাকিস্তানের এজেন্ট।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী সভায় সভাপতিত্ব করেন। এতে ১৪ দলের মহানগর কমিটির নেতারা বক্তৃতা করেন।
১৪ দলের ঘোষিত আজ শনিবারের গণমিছিল কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা তোফায়েল আহমেদ বলেন, বিএনপি-জামায়াত যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্র ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। কিন্তু যত চেষ্টাই করা হোক, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই। তিনি বলেন, ‘আমরা ছাব্বিশে মার্চ পর্যন্ত মাঠে অব্যাহত আন্দোলন করে যাব। আশা করি, এর মধ্যেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ হবে।’
কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, গত বছর খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ ডেকে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি দেশকে তাহরির স্কয়ার বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি আজ নিজেই স্কয়ারে আবদ্ধ হয়ে গেছেন। তিনি বলেন, ‘একাত্তরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। এবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে খালেদা জিয়াকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করা হবে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, বিজয়ের মাসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালে বিএনপি কর্মসূচি দিয়ে প্রমাণ করেছে, তারা যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগী। তারা পাকিস্তানের এজেন্ট।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী সভায় সভাপতিত্ব করেন। এতে ১৪ দলের মহানগর কমিটির নেতারা বক্তৃতা করেন।
No comments