বাল্যবিবাহ ঠেকাল সহপাঠীরা
মেয়েটির বয়স সবে ১২। পড়ে ষষ্ঠ শ্রেণীতে। এই বয়সেই তাকে বিয়ের পিঁড়িতে বসানোর সব বন্দোবস্ত শেষ। তবে বাদ সাধল সহপাঠীরা। বিয়ে ঠেকাতে তারা জোট বেঁধে ছাত্রীটির বাবা ও হবু শ্বশুরের বাড়িতে হাজির। চাপের মুখে শেষমেশ বিয়ের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার।
রাজশাহীর পবা উপজেলার চর তারানগর গ্রামে গত বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটেছে। ছাত্রীটির নাম সামিয়ারা খাতুন। সে স্থানীয় চরখিদিরপুর নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াশোনা করে। বাবা আবদুস সামাদ গ্রামের দরিদ্র কৃষক।
সামিয়ার সহপাঠীরা জানায়, পদ্মাপারের চরবেষ্টিত তারানগর গ্রামে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। পাশের চর খিদিরপুর গ্রামে রয়েছে আরেকটি। তবে আশপাশে কোনো নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় ছিল না। এ কারণে গ্রাম দুটিতে পঞ্চম শ্রেণী পাসের পরপরই মেয়েদের বিয়ে দেওয়া রীতিমতো নিয়মে পরিণত হয়ে যায়। তবে কয়েক বছর আগে ‘বঞ্চিতি বদল’ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন চর খিদিরপুরে একটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় চালু করে। সংগঠনটির সদস্যরা স্থানীয় মেয়েদের বাল্য বয়সে বিয়ে না দিয়ে বিদ্যালয়ে পাঠাতে উদ্বুদ্ধ করা শুরু করেন।
সামিয়ার সহপাঠীরা জানায়, পদ্মাপারের চরবেষ্টিত তারানগর গ্রামে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। পাশের চর খিদিরপুর গ্রামে রয়েছে আরেকটি। তবে আশপাশে কোনো নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় ছিল না। এ কারণে গ্রাম দুটিতে পঞ্চম শ্রেণী পাসের পরপরই মেয়েদের বিয়ে দেওয়া রীতিমতো নিয়মে পরিণত হয়ে যায়। তবে কয়েক বছর আগে ‘বঞ্চিতি বদল’ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন চর খিদিরপুরে একটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় চালু করে। সংগঠনটির সদস্যরা স্থানীয় মেয়েদের বাল্য বয়সে বিয়ে না দিয়ে বিদ্যালয়ে পাঠাতে উদ্বুদ্ধ করা শুরু করেন।
No comments