চারদিক- কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের সুবর্ণজয়ন্তী by গাজীউল হক
১৯৬২ সালের কথা। তখন ছোট্ট ভাড়া করা ঘরে শিক্ষা বোর্ডের যাত্রা শুরু। ছয় বছর পর নিজ আঙিনায় নিজস্ব ভবন তৈরি হয়। এরপর একে একে গড়ে ওঠে নতুন ভবন ও স্থাপনা। নগরের কান্দিরপাড়ে ৫ দশমিক ৫ একর জায়গার মনোরম আর দৃষ্টিনন্দন এলাকায় কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অবস্থান।
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ওই বোর্ড শিক্ষার প্রসার ও উন্নয়নে ভূমিকা রেখে আসছে। প্রতিবছর নতুন নতুন শিক্ষার্থী এ বোর্ডের অধীনে পরীক্ষা দিয়ে বের হয়।
আজ শনিবার ওই শিক্ষা বোর্ডেরই ৫০ বছর পূর্তি উৎসব, সুবর্ণজয়ন্তী। এতে বোর্ডের অধিভুক্ত ছয় জেলার এক হাজার ৮৩৯টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও ৩০৬টি কলেজের অধ্যক্ষরা আসবেন। সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব মিলনমেলায় রূপ নেবে। ইতিমধ্যে উৎসবের রঙ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বোর্ডের পক্ষ থেকে নানা ধরনের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। দুই দিনের উৎসবে বোর্ড জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের সম্মাননা জানাবে। বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন, ভাষাসৈনিক আবদুস সালাম, ভাষাসৈনিক শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, শহীদ লে. আনোয়ার হোসেন বীর উত্তম, কুমিল্লার সাবেক জেলা প্রশাসক শহীদ এ কে এম শামসুল হক খান, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার শহীদ মুন্সী কবির উদ্দিন ও নারীশিক্ষা আন্দোলনের অগ্রদূত নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরীকে সম্মাননা জানাবে বোর্ড। প্রধান অতিথি হিসেবে উৎসব উদ্বোধন করবেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
আয়োজকেরা জানান, ১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম বিভাগের ১৫টি জেলা নিয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড কাজ শুরু করে। শুরুতে বোর্ডের লোকবল ছিল ছয়জন কর্মকর্তা ও ১১০ জন কর্মচারী। ১৯৬২ সালে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল ৫৩২ এবং কলেজের সংখ্যা ছিল ২৭টি। ১৯৮৮ সালে ওই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২০৫০ ও ২১১। ১৯৯৬ সালে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের কার্যক্রম শুরু হয়। তখন পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা নিয়ে নতুন বোর্ড হয়। ২০০১ সালে সিলেট শিক্ষা বোর্ড স্থাপিত হয়। বৃহত্তর সিলেটের চার জেলা- সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ ওই বোর্ডের অধীনে চলে যায়। সময় পরিক্রমায় বোর্ডের কর্মপরিধি এলাকা ছোট হয়ে যায়। বর্তমানে বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালীর ছয় জেলা নিয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড। এ বোর্ডের অধীনে এক হাজার ৮৩৯টি বিদ্যালয় ও ৩০৬টি কলেজ রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বর্তমানে ১১১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। বোর্ডের কার্যক্রম অনুযায়ী জনবল বাড়েনি। যে কারণে সব কাজ চালিয়ে যেতে বোর্ডকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
বোর্ডের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও জবাবদিহি নিশ্চিতকল্পে ১১ জন বোর্ড সদস্য রয়েছেন। প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা হলেন বোর্ডের চেয়ারম্যান। সরকারের শিক্ষা কার্যক্রম বেগবান করতে বোর্ডের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বোর্ড
বর্তমানে জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা পরিচালনা করে। একই সঙ্গে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি, স্বীকৃতি, ব্যবস্থাপনা কমিটির অনুমোদন দিয়ে থাকে। প্রতিবছর এ বোর্ডের অধীনে জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় লাখ লাখ পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। ক্রীড়া ও সংস্কৃতিচর্চায় বোর্ডের কার্যক্রম রয়েছে বেশ। কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের স্কাউট ও গার্লস গাইডের কার্যক্রম করে থাকে বোর্ড। বোর্ড থেকে মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পেয়ে থাকে। বোর্ডের জনবল এবং প্রযুক্তিগত সুবিধা বাড়ালে সব কাজেই গতি আসবে। বোর্ডের সুনামও বৃদ্ধি পাবে।
১৯৬২ সালের ২ নভেম্বর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের যাত্রা শুরু হয়। এ পর্যন্ত কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে ২৬ জন চেয়ারম্যান দায়িত্ব পালন করেছেন। একই সঙ্গে ১৯ জন সচিব দায়িত্ব পালন করেন। আবু সাঈদ মাহমুদ ও আবিদ আলী ছিলেন যথাক্রমে বোর্ডের প্রথম চেয়ারম্যান ও সচিব।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের প্রথম শ্রেণীর ২৪টি পদের মধ্যে ছয়টি পদ শূন্য। অন্যদিকে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর ১৮৬টি পদের মধ্যে ৯৩টি পদই খালি। দ্বিতীয় শ্রেণীর ১৯টি পদের মধ্যে ১৭টি খালি। তৃতীয় শ্রেণীর ১০৬টি পদের মধ্যে ৬৩টি পদই খালি। এর মধ্যে অফিস সহকারীর ৩৪টি পদের মধ্যে ২৬টি, হিসাব সহকারীর ১৩টির মধ্যে ১৩টিই এবং সনদ লেখকের চারটির মধ্যে চারটি পদই খালি। চতুর্থ শ্রেণীর ৬১টি পদের মধ্যে ১৩টিই খালি। এর মধ্যে দারোয়ান ও নৈশপ্রহরীর আটটি পদের মধ্যে সাতটি খালি।
সরকারের ডিজিটাল প্রযুক্তি শুরু হওয়ার পর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের সব ধরনের চিঠিপত্র ও অফিস আদেশ ইন্টারনেটের মাধ্যমে জানা যায়। বোর্ডের অধিভুক্ত যেকোনো প্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা ইন্টারনেটের মাধ্যমেই সব তথ্য পেয়ে যান। এতে করে সময় ও খরচ উভয়ই ব্যয় কম হয়। বোর্ডের রয়েছে নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট। ওই ওয়েবসাইটে বোর্ডের সব কার্যক্রমের কথা উল্লেখ রয়েছে।
সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে কুমিল্লা বোর্ডের আওতাধীন ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭০ জন মুক্তিযোদ্ধা শিক্ষক ও কর্মচারীকে সম্মাননা দেওয়া হবে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ বি তাজুল ইসলাম মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেবেন। তাঁদের সঙ্গে উপস্থিত থাকবেন ছয় জেলার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডাররা। আগামী দিনে বোর্ডের কার্যক্রম আরও গতিময় হোক। সেবার মান বাড়ুক। বিজয়ের মাসে বোর্ডের ৫০ বছর পূর্তি উৎসব বাংলাদেশকে নতুন আলোয় আলোকিত করবে— এমনটাই প্রত্যাশা।
গাজীউল হক
সাংবাদিক gajiulhoqsohag@gmail.com
আজ শনিবার ওই শিক্ষা বোর্ডেরই ৫০ বছর পূর্তি উৎসব, সুবর্ণজয়ন্তী। এতে বোর্ডের অধিভুক্ত ছয় জেলার এক হাজার ৮৩৯টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও ৩০৬টি কলেজের অধ্যক্ষরা আসবেন। সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব মিলনমেলায় রূপ নেবে। ইতিমধ্যে উৎসবের রঙ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বোর্ডের পক্ষ থেকে নানা ধরনের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। দুই দিনের উৎসবে বোর্ড জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের সম্মাননা জানাবে। বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন, ভাষাসৈনিক আবদুস সালাম, ভাষাসৈনিক শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, শহীদ লে. আনোয়ার হোসেন বীর উত্তম, কুমিল্লার সাবেক জেলা প্রশাসক শহীদ এ কে এম শামসুল হক খান, সাবেক জেলা পুলিশ সুপার শহীদ মুন্সী কবির উদ্দিন ও নারীশিক্ষা আন্দোলনের অগ্রদূত নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরীকে সম্মাননা জানাবে বোর্ড। প্রধান অতিথি হিসেবে উৎসব উদ্বোধন করবেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
আয়োজকেরা জানান, ১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম বিভাগের ১৫টি জেলা নিয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড কাজ শুরু করে। শুরুতে বোর্ডের লোকবল ছিল ছয়জন কর্মকর্তা ও ১১০ জন কর্মচারী। ১৯৬২ সালে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল ৫৩২ এবং কলেজের সংখ্যা ছিল ২৭টি। ১৯৮৮ সালে ওই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২০৫০ ও ২১১। ১৯৯৬ সালে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের কার্যক্রম শুরু হয়। তখন পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা নিয়ে নতুন বোর্ড হয়। ২০০১ সালে সিলেট শিক্ষা বোর্ড স্থাপিত হয়। বৃহত্তর সিলেটের চার জেলা- সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ ওই বোর্ডের অধীনে চলে যায়। সময় পরিক্রমায় বোর্ডের কর্মপরিধি এলাকা ছোট হয়ে যায়। বর্তমানে বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালীর ছয় জেলা নিয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড। এ বোর্ডের অধীনে এক হাজার ৮৩৯টি বিদ্যালয় ও ৩০৬টি কলেজ রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বর্তমানে ১১১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। বোর্ডের কার্যক্রম অনুযায়ী জনবল বাড়েনি। যে কারণে সব কাজ চালিয়ে যেতে বোর্ডকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
বোর্ডের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও জবাবদিহি নিশ্চিতকল্পে ১১ জন বোর্ড সদস্য রয়েছেন। প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা হলেন বোর্ডের চেয়ারম্যান। সরকারের শিক্ষা কার্যক্রম বেগবান করতে বোর্ডের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বোর্ড
বর্তমানে জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা পরিচালনা করে। একই সঙ্গে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি, স্বীকৃতি, ব্যবস্থাপনা কমিটির অনুমোদন দিয়ে থাকে। প্রতিবছর এ বোর্ডের অধীনে জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় লাখ লাখ পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। ক্রীড়া ও সংস্কৃতিচর্চায় বোর্ডের কার্যক্রম রয়েছে বেশ। কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের স্কাউট ও গার্লস গাইডের কার্যক্রম করে থাকে বোর্ড। বোর্ড থেকে মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পেয়ে থাকে। বোর্ডের জনবল এবং প্রযুক্তিগত সুবিধা বাড়ালে সব কাজেই গতি আসবে। বোর্ডের সুনামও বৃদ্ধি পাবে।
১৯৬২ সালের ২ নভেম্বর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের যাত্রা শুরু হয়। এ পর্যন্ত কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে ২৬ জন চেয়ারম্যান দায়িত্ব পালন করেছেন। একই সঙ্গে ১৯ জন সচিব দায়িত্ব পালন করেন। আবু সাঈদ মাহমুদ ও আবিদ আলী ছিলেন যথাক্রমে বোর্ডের প্রথম চেয়ারম্যান ও সচিব।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের প্রথম শ্রেণীর ২৪টি পদের মধ্যে ছয়টি পদ শূন্য। অন্যদিকে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর ১৮৬টি পদের মধ্যে ৯৩টি পদই খালি। দ্বিতীয় শ্রেণীর ১৯টি পদের মধ্যে ১৭টি খালি। তৃতীয় শ্রেণীর ১০৬টি পদের মধ্যে ৬৩টি পদই খালি। এর মধ্যে অফিস সহকারীর ৩৪টি পদের মধ্যে ২৬টি, হিসাব সহকারীর ১৩টির মধ্যে ১৩টিই এবং সনদ লেখকের চারটির মধ্যে চারটি পদই খালি। চতুর্থ শ্রেণীর ৬১টি পদের মধ্যে ১৩টিই খালি। এর মধ্যে দারোয়ান ও নৈশপ্রহরীর আটটি পদের মধ্যে সাতটি খালি।
সরকারের ডিজিটাল প্রযুক্তি শুরু হওয়ার পর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের সব ধরনের চিঠিপত্র ও অফিস আদেশ ইন্টারনেটের মাধ্যমে জানা যায়। বোর্ডের অধিভুক্ত যেকোনো প্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা ইন্টারনেটের মাধ্যমেই সব তথ্য পেয়ে যান। এতে করে সময় ও খরচ উভয়ই ব্যয় কম হয়। বোর্ডের রয়েছে নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট। ওই ওয়েবসাইটে বোর্ডের সব কার্যক্রমের কথা উল্লেখ রয়েছে।
সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে কুমিল্লা বোর্ডের আওতাধীন ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭০ জন মুক্তিযোদ্ধা শিক্ষক ও কর্মচারীকে সম্মাননা দেওয়া হবে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ বি তাজুল ইসলাম মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেবেন। তাঁদের সঙ্গে উপস্থিত থাকবেন ছয় জেলার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডাররা। আগামী দিনে বোর্ডের কার্যক্রম আরও গতিময় হোক। সেবার মান বাড়ুক। বিজয়ের মাসে বোর্ডের ৫০ বছর পূর্তি উৎসব বাংলাদেশকে নতুন আলোয় আলোকিত করবে— এমনটাই প্রত্যাশা।
গাজীউল হক
সাংবাদিক gajiulhoqsohag@gmail.com
No comments