কালের কণ্ঠকে মেয়র ঝন্টু-রংপুরবাসীর জন্য জীবন দিতেও আপত্তি নেই by স্বপন চৌধুরী
নতুন সিটির প্রথম মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর রংপুরের মানুষের জন্য সাধ্যমতো কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রবীণ রাজনীতিবিদ শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু।
প্রায় ২৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হওয়ার পর গতকাল শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে কালের কণ্ঠকে এসব কথা বলেছেন জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও স্থানীয় মানুষের পরীক্ষিত এই নেতা।
মেয়র ঝন্টু বলেন, 'রংপুরের সাধারণ মানুষ আবারও ভোট দিয়ে আমার ওপর আস্থা রেখেছে। এই উপলব্ধি যেন আমি ভুলে না যাই। প্রয়োজনে অবহেলিত এই এলাকার মানুষের জন্য জীবন উৎসর্গ করতেও আমার আপত্তি নেই।'
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত রংপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে এক লাখ ছয় হাজার ২৫৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হন নাগরিক কমিটির প্রার্থী ও আওয়ামী লীগ নেতা শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জাতীয় পার্টির বহিষ্কৃত নেতা মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা পান ৭৭ হাজার ৮০৫ ভোট। তাঁর প্রতীক ছিল হাঁস। আর চশমা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৩৭ হাজার ২০৫ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কৃত অপর নেতা এ কে এম আবদুর রউফ মানিক।
শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু জাপার টিকিটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) আসন থেকে। পরে যোগ দেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে। সংসদ সদস্য ছাড়াও রংপুর সদর উপজেলা ও পৌরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ। সিটি নির্বাচনে জয়লাভের পর গতকাল একান্ত সাক্ষাৎকারে কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, 'আমি আগেও বলেছি এখনো বলছি, নির্বাচন করেছি রংপুরের সাধারণ মানুষের হয়ে। তাদের জন্যই কাজ করে যেতে চাই।'
এক প্রশ্নের জবাবে নবনির্বাচিত মেয়র বলেন, 'রংপুরের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি গ্যাস সংযোগের ব্যবস্থা করাই হবে আমার প্রথম কাজ। এর পাশাপাশি বেকার সমস্যা সমাধানে রংপুরকে শিল্পনগরী হিসেবে গড়ে তোলার বিকল্প নেই। এ কারণে রংপুরের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্যাসের ব্যবস্থা করতে হবে।' তিনি বলেন, রংপুর পৌরসভার সঙ্গে অনেক গ্রাম এলাকা নিয়ে সিটি গঠিত হয়েছে- যেগুলোতে এখনো রাস্তাঘাট পর্যন্ত নেই। তাঁদেরকে নগরীর সঙ্গে সংযুক্ত করতে রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করা হবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে।
রংপুরকে দেশের অবহেলিত নগরীগুলোর অন্যতম আখ্যা দিয়ে ঝন্টু বলেন, সমস্যার এই নগরীতে সম্ভাবনাও আছে অনেক। সবকিছু কাজে লাগিয়ে রংপুরকে আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে। দল-মত নির্বিশেষে সবার সহযোগিতা কামনা করে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারসহ আগামীতে যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক রংপুরের মানুষের উন্নয়নে সবার সঙ্গে কাজ করতে চাই। পাইপলাইনে রংপুরে গ্যাস আসার আগ পর্যন্ত সাধারণ মানুষকে নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে চাই।
মেয়র নির্বাচিত করার জন্য রংপুরের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে রংপুরের প্রথম নগরপিতা শরফুদ্দিন ঝন্টু জানান, তিনি সবার আগে রংপুরের অভাবী মানুষগুলোর মুখে হাসি ফোটাতে চান।
মেয়র ঝন্টু বলেন, 'রংপুরের সাধারণ মানুষ আবারও ভোট দিয়ে আমার ওপর আস্থা রেখেছে। এই উপলব্ধি যেন আমি ভুলে না যাই। প্রয়োজনে অবহেলিত এই এলাকার মানুষের জন্য জীবন উৎসর্গ করতেও আমার আপত্তি নেই।'
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত রংপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে এক লাখ ছয় হাজার ২৫৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হন নাগরিক কমিটির প্রার্থী ও আওয়ামী লীগ নেতা শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জাতীয় পার্টির বহিষ্কৃত নেতা মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা পান ৭৭ হাজার ৮০৫ ভোট। তাঁর প্রতীক ছিল হাঁস। আর চশমা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৩৭ হাজার ২০৫ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কৃত অপর নেতা এ কে এম আবদুর রউফ মানিক।
শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু জাপার টিকিটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) আসন থেকে। পরে যোগ দেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে। সংসদ সদস্য ছাড়াও রংপুর সদর উপজেলা ও পৌরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ। সিটি নির্বাচনে জয়লাভের পর গতকাল একান্ত সাক্ষাৎকারে কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, 'আমি আগেও বলেছি এখনো বলছি, নির্বাচন করেছি রংপুরের সাধারণ মানুষের হয়ে। তাদের জন্যই কাজ করে যেতে চাই।'
এক প্রশ্নের জবাবে নবনির্বাচিত মেয়র বলেন, 'রংপুরের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি গ্যাস সংযোগের ব্যবস্থা করাই হবে আমার প্রথম কাজ। এর পাশাপাশি বেকার সমস্যা সমাধানে রংপুরকে শিল্পনগরী হিসেবে গড়ে তোলার বিকল্প নেই। এ কারণে রংপুরের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্যাসের ব্যবস্থা করতে হবে।' তিনি বলেন, রংপুর পৌরসভার সঙ্গে অনেক গ্রাম এলাকা নিয়ে সিটি গঠিত হয়েছে- যেগুলোতে এখনো রাস্তাঘাট পর্যন্ত নেই। তাঁদেরকে নগরীর সঙ্গে সংযুক্ত করতে রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করা হবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে।
রংপুরকে দেশের অবহেলিত নগরীগুলোর অন্যতম আখ্যা দিয়ে ঝন্টু বলেন, সমস্যার এই নগরীতে সম্ভাবনাও আছে অনেক। সবকিছু কাজে লাগিয়ে রংপুরকে আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে। দল-মত নির্বিশেষে সবার সহযোগিতা কামনা করে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারসহ আগামীতে যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক রংপুরের মানুষের উন্নয়নে সবার সঙ্গে কাজ করতে চাই। পাইপলাইনে রংপুরে গ্যাস আসার আগ পর্যন্ত সাধারণ মানুষকে নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে চাই।
মেয়র নির্বাচিত করার জন্য রংপুরের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে রংপুরের প্রথম নগরপিতা শরফুদ্দিন ঝন্টু জানান, তিনি সবার আগে রংপুরের অভাবী মানুষগুলোর মুখে হাসি ফোটাতে চান।
No comments