গণসংযোগে বাধা এলে টানা হরতাল দেবে বিএনপি
২৬ ডিসেম্বর ঢাকায় জনসংযোগ ও পথসভা কর্মসূচিতে বিএনপির চেয়ারপারসন ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া নিজে মাঠে থাকবেন। এ কর্মসূচিতে কোনো রকমের বাধা এলে তিন থেকে সাত দিনের টানা হরতাল দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলীয় মুখপাত্র তরিকুল ইসলাম।
শুধু তা-ই নয়, রাজপথ-রেলপথ অবরোধ এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনা ঘেরাওয়ের মতো কর্মসূচিও আসতে পারে। তরিকুল জানান, খালেদা জিয়া রাজধানীর পাঁচটি পথসভায় বক্তব্য দেবেন। স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে মিরপুর, রমনা-তেজগাঁও, সূত্রাপুর-কোতোয়ালি-যাত্রাবাড়ী, সবুজবাগ-খিলগাঁও ও বৃহত্তর বাড্ডা-গুলশান। ২৬ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় মিরপুর অঞ্চল থেকে কর্মসূচির সূচনা করবেন তিনি। গতকাল শুক্রবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তরিকুল ইসলাম বলেন, ২৬ ডিসেম্বরের কর্মসূচি সরকার যদি করতে না দেয়, তাহলে কড়া কর্মসূচি দেওয়া ছাড়া বিকল্প নেই। যশোরে বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, 'উনি (প্রধানমন্ত্রী) গালভরা অনেক কথা বলেছেন। অন্তঃসারশূন্য, কুরুচিপূর্ণ এই বক্তব্য শুনে যশোরবাসীসহ সারা দেশের জনগণ মনে করে, তিনি সব যুদ্ধে হেরে যাওয়া এক পলাতক পদাতিক, যিনি চূড়ান্ত পতনের পূর্বে আর্তচিৎকার করছেন। যশোরের বক্তব্যই নয়, প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক কথাবার্তাই নাই কাজ তো খই ভাজ- এই প্রবাদ বাক্যটি আমাদের মনে করিয়ে দিচ্ছে।' দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ব্যর্থ হয়ে প্রধানমন্ত্রী এখন মিথ্যার খই ভাজছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তরিকুল বলেন, ভারত সরকারের আমন্ত্রণে বিরোধীদলীয় নেতা ওই সফরে গিয়ে দেশের নানা সমস্যা তুলে ধরেছেন। তোষণ ও আনুগত্য পোষণ যাঁদের সংস্কৃতি, তাঁরা খালেদা জিয়ার স্বাধীন, সমতাভিত্তিক কূটনৈতিক সফরকে হিংসার চোখে দেখবেনই। তিনি বলেন, সন্ত্রাস, হানাহানি ও লুটপাটে দেশ-বিদেশে ধিক্কার উঠলেও নির্লজ্জ মিথ্যাচারের মহাকাব্য রচনা করে চলেছে সরকার।
এর আগে মহানগর কার্যালয়ের মওলানা ভাসানী মিলনায়তনে দলের অঙ্গসংগঠনের যৌথ সভা হয়। তরিকুলের সভাপতিত্বে এতে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ, রফিকুল ইসলাম মিয়াসহ মহানগর ও অঙ্গসংগঠনের নেতা এবং রাজধানীর সাবেক সংসদ সদস্যরা। আরো ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য রফিকুল ইসলাম মিয়া, যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী, যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, মহানগর সদস্যসচিব আবদুস সালাম, যুগ্ম আহ্বায়ক এস এ খালেক প্রমুখ।
এক প্রশ্নের জবাবে তরিকুল ইসলাম বলেন, ২৬ ডিসেম্বরের কর্মসূচি সরকার যদি করতে না দেয়, তাহলে কড়া কর্মসূচি দেওয়া ছাড়া বিকল্প নেই। যশোরে বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, 'উনি (প্রধানমন্ত্রী) গালভরা অনেক কথা বলেছেন। অন্তঃসারশূন্য, কুরুচিপূর্ণ এই বক্তব্য শুনে যশোরবাসীসহ সারা দেশের জনগণ মনে করে, তিনি সব যুদ্ধে হেরে যাওয়া এক পলাতক পদাতিক, যিনি চূড়ান্ত পতনের পূর্বে আর্তচিৎকার করছেন। যশোরের বক্তব্যই নয়, প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক কথাবার্তাই নাই কাজ তো খই ভাজ- এই প্রবাদ বাক্যটি আমাদের মনে করিয়ে দিচ্ছে।' দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ব্যর্থ হয়ে প্রধানমন্ত্রী এখন মিথ্যার খই ভাজছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তরিকুল বলেন, ভারত সরকারের আমন্ত্রণে বিরোধীদলীয় নেতা ওই সফরে গিয়ে দেশের নানা সমস্যা তুলে ধরেছেন। তোষণ ও আনুগত্য পোষণ যাঁদের সংস্কৃতি, তাঁরা খালেদা জিয়ার স্বাধীন, সমতাভিত্তিক কূটনৈতিক সফরকে হিংসার চোখে দেখবেনই। তিনি বলেন, সন্ত্রাস, হানাহানি ও লুটপাটে দেশ-বিদেশে ধিক্কার উঠলেও নির্লজ্জ মিথ্যাচারের মহাকাব্য রচনা করে চলেছে সরকার।
এর আগে মহানগর কার্যালয়ের মওলানা ভাসানী মিলনায়তনে দলের অঙ্গসংগঠনের যৌথ সভা হয়। তরিকুলের সভাপতিত্বে এতে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ, রফিকুল ইসলাম মিয়াসহ মহানগর ও অঙ্গসংগঠনের নেতা এবং রাজধানীর সাবেক সংসদ সদস্যরা। আরো ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য রফিকুল ইসলাম মিয়া, যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী, যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, মহানগর সদস্যসচিব আবদুস সালাম, যুগ্ম আহ্বায়ক এস এ খালেক প্রমুখ।
No comments