তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে বায়োকেমিস্ট্রি অলিম্পিয়াডঃ বিজ্ঞান শিক্ষার মন্ত
আনন্দ উচ্ছ্বাসের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে বিজ্ঞান শিক্ষার মন্ত্রণা নিলো তরুণরা। শনিবার বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার প্রতি নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টির লক্ষ্যে চতুর্থ বায়ো-কেমিস্ট্রি অলিম্পিয়াড-২০১২ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে অংশ নেয় ঢাকা ও ঢাকার বাইরের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ থেকে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী। এসময় শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান শিখে মানব কল্যাণে ব্যাবহার করার আহ্বান জানান আমন্ত্রিত অতিথিরা।
বিকেলে সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিস সিদ্দিক বলেন, “বায়ো-কেমিস্ট্রি অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্ম বিজ্ঞান শিক্ষার প্রতি আগ্রহী হবে। এ প্রতিযোগিতা কাজ করবে ভবিষ্যতে আরও বড় ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনের ধাপ হিসেবে।”
তিনি আরও বলেন, “বিজ্ঞানের নিত্য নতুন আবিষ্কারকে মানব কল্যাণে কাজে লাগাতে হবে। প্রতিযোগিতার এই যুগে শিক্ষার্থীদের অর্জন করতে হবে বিভিন্ন বিষয়ে পারদর্শিতা।”
অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, “বায়োকেমিস্ট্রি অলিম্পিয়াডে দেশের স্কুল কলেজের তরুণরা সাফল্যের সঙ্গে অংশ নিচ্ছে। সাফল্যের সঙ্গে ব্র্যাক ব্যাংক ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে।”
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এম. ইমদাদুল হক, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান এবং চতুর্থ বায়োকেমিস্ট্রি অলিম্পিয়াড ২০১২’র আহবায়ক প্রফেসর হাসিনা খান, সান্তনু সাহা রায় প্রমুখ।
পরে অতিথিরা অলিম্পিয়াডে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। এসএসসি/ও লেভেলে সেরা স্কুল নির্বাচিত হয় সানিডেল স্কুল এবং রানার্স আপ হয় অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশাল স্কুল।
এইচএসসি/এ লেভেল পর্যায়ে সেরা কলেজ হিসেবে নির্বাচিত হয় বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ ও রানার্স আপ হয় সানি ডেল কলেজ।
ব্যাক্তিগত ইভেন্টে এসএসসি/এ লেভেল পর্যায়ে প্রথম পুরস্কার পান স্যার জন উইলসন কলেজের মালিয়াত আনিকা নূর, যৌথ ভাবে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের আদনান আব্দুল্লাহ, সানিডেলের সৌমিক আদনান সারওয়ার এবং যৌথভাবে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মুহিব তাজওয়ার নাফি ও সানিডেলের রাইয়ান ইসলাম।
ব্যক্তিগত ইভেন্টে এইচএসসি/ এ লেভেল পর্যায়ে প্রথম পুরস্কার পান বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজের মাহমুদ ইকবাল, দ্বিতীয় বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও কলেজের মোহাম্মদ তাজওয়ার ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন মাস্টার মাইন্ডের হোসাইন মোহাম্মদ জাহিদ।
এর আগে সকাল ৯টায় শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের সবুজ চত্বরে এসে রেজিস্ট্রেশন করান। পরে শুরু হয় বায়ো-কেমিস্ট্রির ওপর কুইজ। সকাল ১১টায় শুরু হয় পোস্টার প্রদর্শনী। পোস্টার প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যারয়ের অধ্যাপক ড. সৈয়দ সালেহীন কাদরী।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ বায়ো-কেমিস্ট্রি অলিম্পিয়াডের আয়োজন করে আসছে। শুরু থেকে এই আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক।
অনুষ্ঠানের মিডিয়া পার্টনার হিসেবে ছিলো দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
তিনি আরও বলেন, “বিজ্ঞানের নিত্য নতুন আবিষ্কারকে মানব কল্যাণে কাজে লাগাতে হবে। প্রতিযোগিতার এই যুগে শিক্ষার্থীদের অর্জন করতে হবে বিভিন্ন বিষয়ে পারদর্শিতা।”
অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, “বায়োকেমিস্ট্রি অলিম্পিয়াডে দেশের স্কুল কলেজের তরুণরা সাফল্যের সঙ্গে অংশ নিচ্ছে। সাফল্যের সঙ্গে ব্র্যাক ব্যাংক ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে।”
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এম. ইমদাদুল হক, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান এবং চতুর্থ বায়োকেমিস্ট্রি অলিম্পিয়াড ২০১২’র আহবায়ক প্রফেসর হাসিনা খান, সান্তনু সাহা রায় প্রমুখ।
পরে অতিথিরা অলিম্পিয়াডে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। এসএসসি/ও লেভেলে সেরা স্কুল নির্বাচিত হয় সানিডেল স্কুল এবং রানার্স আপ হয় অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশাল স্কুল।
এইচএসসি/এ লেভেল পর্যায়ে সেরা কলেজ হিসেবে নির্বাচিত হয় বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ ও রানার্স আপ হয় সানি ডেল কলেজ।
ব্যাক্তিগত ইভেন্টে এসএসসি/এ লেভেল পর্যায়ে প্রথম পুরস্কার পান স্যার জন উইলসন কলেজের মালিয়াত আনিকা নূর, যৌথ ভাবে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের আদনান আব্দুল্লাহ, সানিডেলের সৌমিক আদনান সারওয়ার এবং যৌথভাবে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মুহিব তাজওয়ার নাফি ও সানিডেলের রাইয়ান ইসলাম।
ব্যক্তিগত ইভেন্টে এইচএসসি/ এ লেভেল পর্যায়ে প্রথম পুরস্কার পান বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজের মাহমুদ ইকবাল, দ্বিতীয় বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও কলেজের মোহাম্মদ তাজওয়ার ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন মাস্টার মাইন্ডের হোসাইন মোহাম্মদ জাহিদ।
এর আগে সকাল ৯টায় শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের সবুজ চত্বরে এসে রেজিস্ট্রেশন করান। পরে শুরু হয় বায়ো-কেমিস্ট্রির ওপর কুইজ। সকাল ১১টায় শুরু হয় পোস্টার প্রদর্শনী। পোস্টার প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যারয়ের অধ্যাপক ড. সৈয়দ সালেহীন কাদরী।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ বায়ো-কেমিস্ট্রি অলিম্পিয়াডের আয়োজন করে আসছে। শুরু থেকে এই আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক।
অনুষ্ঠানের মিডিয়া পার্টনার হিসেবে ছিলো দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
No comments