৯ ডিসেম্বর সারাদেশে রাজপথ অবরোধ কর্মসূচি ১৮ দলের
নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে আগামী ৯ ডিসেম্বর দেশব্যাপী থানা, উপজেলা, পৌরসভা, জেলা সদর ও মহানগরে রাজপথ অবরোধ করবে ১৮ দলীয় জোট।
বুধবার নয়াপল্টনে অনুষ্ঠিত ১৮ দলের জনসভায় দেওয়া প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
একই সঙ্গে ৬ ডিসেম্বর সারাদেশে গণতন্ত্র মুক্তি দিবস, ১২ ডিসেম্বর থেকে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিজয় দিবস, ২৩ ডিসেম্বর আওয়ামী দু:শাসনের প্রতিবাদে সারাদেশে গণবিক্ষোভ ও ২৬ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সব মহানগরে গণসংযোগ কর্মসূচি পালনের ঘোষণাও দেন তিনি।
এ সময় সরকারকে সতর্ক করে খালেদা জিয়া বলেন, “এরপর বাধা দিলে হরতাল দিতে বাধ্য হবো। আওয়ামী লীগ যে পথে হেঁটেছে দরকার হলে সে পথে হাঁটবো। প্রয়োজনে হরতালের চেয়েও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।”
বিরোধী দলীয় নেতা বলেন, “এখন প্রতিশোধ নেওয়ার সময় এসেছে। কারণ, এই সরকার যেভাবে খুন গুম হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে তাতে এখন আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।”
সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “আপনারা কেউ ছাড় পাবেন না। অপরাধ করলে শাস্তি পেতে হবে।”
বিচারকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “আপনারা দলীয় নয়, নিরপেক্ষভাবে বিচার করুন।”
তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগের ইতিহাস হত্যা, গুম, নির্যাতন, সন্ত্রাস, দুর্ভিক্ষের ইতিহাস। আর বিএনপির ইতিহাস উন্নয়নের ইতিহাস।” আমরা গণতন্ত্র এনেছি।”
বিএনপি প্রধান বলেন, “আমরা আওয়ামী লীগকে বলতে চাই, পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে যথা সময়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। সেই নির্বাচনেই প্রমাণিত হবে আপনারা দেশের জন্য কাজ করেছেন, নাকি ক্ষমতায় থাকতে তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের চেষ্টা করেছেন। আসুন ভাইয়েরা আওয়ামী লীগ বাধার সৃষ্টি করছে।”
জনগণের প্রতি তিনি বলেন, “আরেকবার সুযোগ দিন, আমরা বাংলাদেশকে দারিদ্রমুক্ত করবো, সম্মৃদ্ধ করবো, সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবো। আর যদি তা না পারি আর কখনো আপনাদের সামনে আসবো না।”
খালেদা জিয়া বলেন, “তত্ত্বাবধায়কের দাবি আওয়ামী লীগেরই ছিলো। এজন্য তারা জ্বালাও পোড়াও করেছে। পার্লামেন্ট থেকে রিজাইন করছেন। আজ কেনো তারা তত্ত্বাবধায়ক চায় না।”
খালেদা জিয়া বলেন, “কোনো দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে না, হবে না, হবে না। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কের অধীনেই নির্বাচন হবে।”
সরকারকে সতর্ক করে তিনি বলেন, “গুম নির্যাতনের সব হিসেব আমাদের কাছে রয়েছে। আজ যাদের ব্যবহার করা হচ্ছে তারাই একদিন সব কথা টেলিভিশনের সামনে বলবে। তখন আওয়ামী লীগ কোথায় যাবে। শুনেছি অনেকেই নিজেদের বাড়িঘর বিক্রি করে ফেলেছেন পালিয়ে বাঁচতে। কিন্তু কেউ পালাতে পারবেন না।”
তিনি বলেন, “আগামী দিনে এই সরকার কোনো কিছু দিলেও মানা হবে না। সরকার এমার্জেন্সি দিলে তা সরকারের জন্যই কাল হয়ে যাবে। কারফিউ মানুষ মানবে না, মানুষ রাস্তায় নেবে আসবে।”
“দেশের মানুষ সরকারের হাত থেকে রক্ষা পেতে চায়” মন্তব্য করে তিনি বলেন, “সংসদে মিথ্যাচার ও গালিগালাজ ছাড়া কিছুই হয় না। তারা আমার পরিবারের কুৎসা ছাড়া কিছু চায় না। কিন্তু আমরা মিথ্যাচার করবো না, আপনারা যা করছেন তা সত্যভাবে তুলে ধরবো। তাতেই জনগণ সব বুঝে যাবে।”
তিনি বলেন, “ক্ষমতায় গেলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবো। দারিদ্র দূর করবো। গ্রামের মানুষ যাতে গ্রামেই কাজ পেয়ে ভালো থাকতে পারে তার ব্যবস্থা করবো। পোল্ট্রি শিল্প আমরা করেছিলাম, কিন্তু তা ধ্বংস করা হয়েছে।”
খালেদা জিয়া বলেন, “এই সরকারের কথা বিশ্বাস করা যাবে না। তারা এডিপি’র কথা বাড়িয়ে বলছে।”
তিনি বলেন, “বিশ্বে বাংলাদেশ এখন কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগে আগ্রহী।”
জনগণের উদ্দেশ্যে বিএনপি প্রধান বলেন, “ডিসেম্বর মাস সামনে রেখে আসুন শপথ নেই, দেশ গড়ার কাজে লেগে পড়ি।”
এ সময় সরকারকে সতর্ক করে খালেদা জিয়া বলেন, “এরপর বাধা দিলে হরতাল দিতে বাধ্য হবো। আওয়ামী লীগ যে পথে হেঁটেছে দরকার হলে সে পথে হাঁটবো। প্রয়োজনে হরতালের চেয়েও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।”
বিরোধী দলীয় নেতা বলেন, “এখন প্রতিশোধ নেওয়ার সময় এসেছে। কারণ, এই সরকার যেভাবে খুন গুম হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে তাতে এখন আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।”
সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “আপনারা কেউ ছাড় পাবেন না। অপরাধ করলে শাস্তি পেতে হবে।”
বিচারকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “আপনারা দলীয় নয়, নিরপেক্ষভাবে বিচার করুন।”
তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগের ইতিহাস হত্যা, গুম, নির্যাতন, সন্ত্রাস, দুর্ভিক্ষের ইতিহাস। আর বিএনপির ইতিহাস উন্নয়নের ইতিহাস।” আমরা গণতন্ত্র এনেছি।”
বিএনপি প্রধান বলেন, “আমরা আওয়ামী লীগকে বলতে চাই, পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে যথা সময়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। সেই নির্বাচনেই প্রমাণিত হবে আপনারা দেশের জন্য কাজ করেছেন, নাকি ক্ষমতায় থাকতে তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের চেষ্টা করেছেন। আসুন ভাইয়েরা আওয়ামী লীগ বাধার সৃষ্টি করছে।”
জনগণের প্রতি তিনি বলেন, “আরেকবার সুযোগ দিন, আমরা বাংলাদেশকে দারিদ্রমুক্ত করবো, সম্মৃদ্ধ করবো, সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবো। আর যদি তা না পারি আর কখনো আপনাদের সামনে আসবো না।”
খালেদা জিয়া বলেন, “তত্ত্বাবধায়কের দাবি আওয়ামী লীগেরই ছিলো। এজন্য তারা জ্বালাও পোড়াও করেছে। পার্লামেন্ট থেকে রিজাইন করছেন। আজ কেনো তারা তত্ত্বাবধায়ক চায় না।”
খালেদা জিয়া বলেন, “কোনো দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে না, হবে না, হবে না। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কের অধীনেই নির্বাচন হবে।”
সরকারকে সতর্ক করে তিনি বলেন, “গুম নির্যাতনের সব হিসেব আমাদের কাছে রয়েছে। আজ যাদের ব্যবহার করা হচ্ছে তারাই একদিন সব কথা টেলিভিশনের সামনে বলবে। তখন আওয়ামী লীগ কোথায় যাবে। শুনেছি অনেকেই নিজেদের বাড়িঘর বিক্রি করে ফেলেছেন পালিয়ে বাঁচতে। কিন্তু কেউ পালাতে পারবেন না।”
তিনি বলেন, “আগামী দিনে এই সরকার কোনো কিছু দিলেও মানা হবে না। সরকার এমার্জেন্সি দিলে তা সরকারের জন্যই কাল হয়ে যাবে। কারফিউ মানুষ মানবে না, মানুষ রাস্তায় নেবে আসবে।”
“দেশের মানুষ সরকারের হাত থেকে রক্ষা পেতে চায়” মন্তব্য করে তিনি বলেন, “সংসদে মিথ্যাচার ও গালিগালাজ ছাড়া কিছুই হয় না। তারা আমার পরিবারের কুৎসা ছাড়া কিছু চায় না। কিন্তু আমরা মিথ্যাচার করবো না, আপনারা যা করছেন তা সত্যভাবে তুলে ধরবো। তাতেই জনগণ সব বুঝে যাবে।”
তিনি বলেন, “ক্ষমতায় গেলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবো। দারিদ্র দূর করবো। গ্রামের মানুষ যাতে গ্রামেই কাজ পেয়ে ভালো থাকতে পারে তার ব্যবস্থা করবো। পোল্ট্রি শিল্প আমরা করেছিলাম, কিন্তু তা ধ্বংস করা হয়েছে।”
খালেদা জিয়া বলেন, “এই সরকারের কথা বিশ্বাস করা যাবে না। তারা এডিপি’র কথা বাড়িয়ে বলছে।”
তিনি বলেন, “বিশ্বে বাংলাদেশ এখন কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগে আগ্রহী।”
জনগণের উদ্দেশ্যে বিএনপি প্রধান বলেন, “ডিসেম্বর মাস সামনে রেখে আসুন শপথ নেই, দেশ গড়ার কাজে লেগে পড়ি।”
No comments