পৃথ্বীর সঙ্গে সম্পর্ক পরিবার থেকে মেনে নিয়েছে-কোনাল by কামরুজ্জামান মিলু
চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠের ২০০৯ সালের আয়োজনের বিজয়ী সোমনূর মনির কোনাল। নিজের প্রকাশিত প্রথম একক অ্যালবাম ‘কোনালের জাদু’ থেকে বেশ কিছু গান শ্রোতাপ্রিয় হয়েছে। আর বর্তমানে কোনাল ‘চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ ২০১২’ আসরের উপস্থাপক হিসেবে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
গল্পের শুরুতেই নিজের ব্যস্ততার কথা জানালেন এভাবে ‘আমি এখন খুব ব্যস্ত। কারণ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনার কারণে ক্লাসের পাশাপাশি এ অনুষ্ঠানে সপ্তাহে ৩-৪ দিন সময় দিতে হচ্ছে। তবে এ প্রতিযোগিতার উপস্থাপনা আমার জন্য আনন্দের একটি ব্যাপার। কারণ আমি এখানে নতুন শিল্পীদের সাথে গানের বিষয়ে টিপস দেওয়া থেকে শুরু করে নানা বিষয়ে আমার নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। কারণ এই প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে সবাই আমাকে চিনেছেন। তাই আমার কাজের আগ্রহ ও ভালোলাগাটাও এখানে আলাদা।’
‘চ্যানেল আই সেরা কণ্ঠ ২০১২’ প্রতিযোগিতার এ আসর চলবে জানুয়ারি পর্যন্ত। শুধু গানই নয়; অভিনয়, মডেলিং আর উপস্থাপনাতেও তাকে দেখা গেছে। কোনাল অবশ্য নিজেকে অলরাউন্ডার মানতে নারাজ। তিনি নিজেকে শুধু গানের শিল্পীই মনে করেন। গান নিয়ে আছেন, গান নিয়েই থাকতে চান। গানের মধ্যেই খুঁজে পান নিজেকে।
এ প্রসঙ্গে কোনাল বলেন, ‘সেই ছোটবেলা থেকে গান শিখছি। চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠে বিজয়ী হয়েছি গান গেয়েই। আজকে মানুষ আমাকে যতটুকু চেনেন তা কেবল গানের জন্যই। তাই সবার আগে গান তারপর অন্যকিছু। গান গাওয়া আমার নেশা আর পেশা, আর অন্যগুলো নিতান্তই শখ।’
কোনালের সংগীতজীবনে আসার গল্পটা অন্য দশজন থেকে আলাদা। তবে শুদ্ধ শাস্ত্রীয় সংগীতের পাশাপাশি সব রকম গানে তার ভিতটা শক্ত করেন গানের গুরু কেকা মুখার্জি। পিতার কর্মসূত্রে ছোটবেলা থেকেই কোনালের শিক্ষা এবং সংগীত জীবনের প্রায় পুরোটাই কেটেছে কুয়েতে। বর্তমানে তিনি দেশেই স্থায়ী হয়েছেন গানের টানে। মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম বিষয়ে রাজধানীর একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন তিনি। এদিকে কোনালের প্রথম একক ‘কোনালস জাদু’ অ্যালবামটি উৎসর্গ করেছেন তার গুরু মা কেকা মুখার্জিকে।
অ্যালবামটি নিয়ে এ গায়িকা বলেন ‘যে কোন একটা অ্যালবাম প্রকাশের পর আলোচনায় আসতে সময় লাগে। কারণ সবার কাছে গানগুলো পৌঁছাতে সময় লাগে। তবে ‘স্বপ্নডানা’, ‘ জ্যোৎস্না’,‘বাংলাদেশ’ গানগুলো অনেকেই পছন্দ করেছেন। আর পৃথ্বী রাজ এর সাথে ‘ছায়ার মাঝে’ শীর্ষক গানটির মিউজিক ভিডিওটি অনেকেই পছন্দ করেছেন।’
খুব শিগগিরই এ অ্যালবামের আরো দুটি গানের মিউজিক ভিডিও নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। আর পাশাপাশি রাশেদের কম্পোজিশনে ২টি নতুন মিক্সড অ্যালবামে কাজ করবেন বলেও জানান তিনি।
এরই মধ্যে কোনালের সঙ্গে তরুণ সংগীত পরিচালক পৃথ্বী রাজের সম্পর্ক নিয়ে শোনা যাচ্ছে নানা গুঞ্জন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোনাল বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমি পৃথ্বী রাজের কাছে হিন্দুস্থানি ক্ল্যাসিক্যাল শিখছি। পৃথ্বী ভারত থেকে হিন্দুস্থানি ক্ল্যাসিক্যালের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশে ফিরেছে। আমার এবং পৃথ্বী রাজের মানসিক মিল আছে। দু’জনের মধ্যে তাই একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এ নিয়ে আমি কোনো রাখ-ঢাকে যেতে চাই না। আমাদের দু’জনের পরিবার থেকেও বিষয়টি মেনে নেয়া হয়েছে। বিয়ে কবে করবো, তা অবশ্য এখনো ঠিক করা হয়নি। আপাতত গান এবং পড়ালেখা নিয়েই ব্যস্ত থাকতে চাই।’
এ প্রসঙ্গে কোনাল বলেন, ‘সেই ছোটবেলা থেকে গান শিখছি। চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠে বিজয়ী হয়েছি গান গেয়েই। আজকে মানুষ আমাকে যতটুকু চেনেন তা কেবল গানের জন্যই। তাই সবার আগে গান তারপর অন্যকিছু। গান গাওয়া আমার নেশা আর পেশা, আর অন্যগুলো নিতান্তই শখ।’
কোনালের সংগীতজীবনে আসার গল্পটা অন্য দশজন থেকে আলাদা। তবে শুদ্ধ শাস্ত্রীয় সংগীতের পাশাপাশি সব রকম গানে তার ভিতটা শক্ত করেন গানের গুরু কেকা মুখার্জি। পিতার কর্মসূত্রে ছোটবেলা থেকেই কোনালের শিক্ষা এবং সংগীত জীবনের প্রায় পুরোটাই কেটেছে কুয়েতে। বর্তমানে তিনি দেশেই স্থায়ী হয়েছেন গানের টানে। মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম বিষয়ে রাজধানীর একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন তিনি। এদিকে কোনালের প্রথম একক ‘কোনালস জাদু’ অ্যালবামটি উৎসর্গ করেছেন তার গুরু মা কেকা মুখার্জিকে।
অ্যালবামটি নিয়ে এ গায়িকা বলেন ‘যে কোন একটা অ্যালবাম প্রকাশের পর আলোচনায় আসতে সময় লাগে। কারণ সবার কাছে গানগুলো পৌঁছাতে সময় লাগে। তবে ‘স্বপ্নডানা’, ‘ জ্যোৎস্না’,‘বাংলাদেশ’ গানগুলো অনেকেই পছন্দ করেছেন। আর পৃথ্বী রাজ এর সাথে ‘ছায়ার মাঝে’ শীর্ষক গানটির মিউজিক ভিডিওটি অনেকেই পছন্দ করেছেন।’
খুব শিগগিরই এ অ্যালবামের আরো দুটি গানের মিউজিক ভিডিও নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। আর পাশাপাশি রাশেদের কম্পোজিশনে ২টি নতুন মিক্সড অ্যালবামে কাজ করবেন বলেও জানান তিনি।
এরই মধ্যে কোনালের সঙ্গে তরুণ সংগীত পরিচালক পৃথ্বী রাজের সম্পর্ক নিয়ে শোনা যাচ্ছে নানা গুঞ্জন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোনাল বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমি পৃথ্বী রাজের কাছে হিন্দুস্থানি ক্ল্যাসিক্যাল শিখছি। পৃথ্বী ভারত থেকে হিন্দুস্থানি ক্ল্যাসিক্যালের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশে ফিরেছে। আমার এবং পৃথ্বী রাজের মানসিক মিল আছে। দু’জনের মধ্যে তাই একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এ নিয়ে আমি কোনো রাখ-ঢাকে যেতে চাই না। আমাদের দু’জনের পরিবার থেকেও বিষয়টি মেনে নেয়া হয়েছে। বিয়ে কবে করবো, তা অবশ্য এখনো ঠিক করা হয়নি। আপাতত গান এবং পড়ালেখা নিয়েই ব্যস্ত থাকতে চাই।’
No comments