শরীয়তপুর-চাঁদপুর সড়কের ১০ জায়গায় ফাটল
শরীয়তপুর-চাঁদপুর সড়কের ১০টি স্থানে ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে। খালের তীরসংলগ্ন হওয়ায় সড়ক দেবে এসব ফাটলের সৃষ্টি হয়। এসব স্থান দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ, শরীয়তপুর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০১ সালে শরীয়তপুর-চাঁদপুর সড়কটি চালু হয়। তখন থেকে এই পথে চট্টগ্রামের সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার যানবাহন চলাচল শুরু করে। সড়কের সদর উপজেলার বুড়িরহাট থেকে ভেদরগঞ্জ উপজেলা সদর পর্যন্ত আট কিলোমিটার রাস্তার ১০টি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। পানির স্রোতে খালে ভাঙন দেখা দেওয়ায় সড়কে ফাটল দেখা দিয়েছে। চন্দনকর, পাপরাইল সরদার বাড়ির কাছে, পাপরাইল মাদ্রাসার কাছে, মির্জাপুর, জাজিয়াহার, সাজনপুরের তিনটি স্থানে, পুটিজুরি ও গৈড্যা এলাকায় সড়কে ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে। চলতি বছরের জুলাইয়ে এসব ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে। সওজের কর্মীরা যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য গৈড্যা এলাকায় কিছু বালুর বস্তা ফেলেছেন।
এ ছাড়া শরীয়তপুর সদর উপজেলার মনোহর বাজার থেকে ভেদরগঞ্জ উপজেলার আলুর বাজার পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার সড়কের অধিকাংশ স্থানই সরু। সড়কের সরু অংশ আট ফুট চওড়া। গভীর খালের তীরে হওয়ায় সরু সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করে। প্রায়ই যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে যায়।
গৈড্যা গ্রামের বাসিন্দা রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘সড়কটির কয়েকটি স্থানে বড় বড় ফাটল তৈরি হয়েছে। এগুলো সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। এসব স্থানে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।’ অটোবাইকচালক হায়দার মিয়া বলেন, ‘হালকা যান চলাচলের জন্য সড়কটি উপযোগী। কিন্তু অতিরিক্ত পণ্যবোঝাই গাড়ি চলাচলের কারণে রাস্তা দেবে গেছে।’ বাসচালক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সড়কটি সরু হওয়ায় গাড়ি চালাতে সমস্যা হয়। ফাটলের সৃষ্টি হওয়া স্থান দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হচ্ছে।’
সওজ শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন বলেন, ‘সড়কটি গভীর খালের তীর ঘেঁষে হওয়ায় ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে। কিছু স্থানে আমাদের কর্মীরা ইট ও বালুর বস্তা ফেলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন। বাকি স্থানগুলো শিগগির সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
এ ছাড়া শরীয়তপুর সদর উপজেলার মনোহর বাজার থেকে ভেদরগঞ্জ উপজেলার আলুর বাজার পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার সড়কের অধিকাংশ স্থানই সরু। সড়কের সরু অংশ আট ফুট চওড়া। গভীর খালের তীরে হওয়ায় সরু সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করে। প্রায়ই যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে যায়।
গৈড্যা গ্রামের বাসিন্দা রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘সড়কটির কয়েকটি স্থানে বড় বড় ফাটল তৈরি হয়েছে। এগুলো সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। এসব স্থানে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।’ অটোবাইকচালক হায়দার মিয়া বলেন, ‘হালকা যান চলাচলের জন্য সড়কটি উপযোগী। কিন্তু অতিরিক্ত পণ্যবোঝাই গাড়ি চলাচলের কারণে রাস্তা দেবে গেছে।’ বাসচালক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সড়কটি সরু হওয়ায় গাড়ি চালাতে সমস্যা হয়। ফাটলের সৃষ্টি হওয়া স্থান দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হচ্ছে।’
সওজ শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন বলেন, ‘সড়কটি গভীর খালের তীর ঘেঁষে হওয়ায় ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে। কিছু স্থানে আমাদের কর্মীরা ইট ও বালুর বস্তা ফেলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন। বাকি স্থানগুলো শিগগির সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
No comments