জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস, নারীদের খতনার নিন্দা
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গত সোমবার নারীদের খতনার নিন্দা জানিয়ে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। এ বিষয়ে জাতিসংঘে পাস হওয়া এটাই প্রথম প্রস্তাব।
বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই নারীদের খতনা বেআইনি। কিন্তু আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচের দেশগুলোতে এখনো এ প্রথার প্রচলন রয়েছে।
বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই নারীদের খতনা বেআইনি। কিন্তু আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচের দেশগুলোতে এখনো এ প্রথার প্রচলন রয়েছে।
জাতিসংঘ প্রথমবারের মতো এ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। আফ্রিকার ৫০টি দেশসহ মোট ১১০টিরও বেশি দেশ সাধারণ পরিষদের অধিকারবিষয়ক কমিটিতে এ প্রস্তাবকে সমর্থন জানায়। জাতিসংঘ প্রস্তাবে রাষ্ট্রগুলোকে এ ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা রাখার জন্য আহ্বান জানায়।
ধারণা করা হয়, প্রতিবছর প্রায় ৩০ লাখ নারী ও কিশোরীকে খতনায় বাধ্য করা হয়। খতনার শিকার হয়েছে_বিশ্বে বর্তমানে এ রকম নারীর সংখ্যা ১৪ কোটি। খতনার ক্ষেত্রে নারীর ভগাঙ্কুর কেটে ফেলা হয়। এ প্রথায় বিশ্বাসীদের ধারণা, এতে নারীদের যৌনবাসনা কমে যায় এবং তারা স্বামীর প্রতি সৎ থাকে।
এ চর্চা বন্ধে আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত ইতালির প্রতিনিধি সিজার র্যাগাগি্লনি। তিনি বলেন, চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনের আগে আমরা থামব না। অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে আজ আমরা এ লক্ষ্যের অনেক কাছে আছি বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি জাতিসংঘের প্রস্তাবকে এ প্রথার সমর্থনকারীদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে অভিহিত করেন।
সূত্র : এএফপি।
ধারণা করা হয়, প্রতিবছর প্রায় ৩০ লাখ নারী ও কিশোরীকে খতনায় বাধ্য করা হয়। খতনার শিকার হয়েছে_বিশ্বে বর্তমানে এ রকম নারীর সংখ্যা ১৪ কোটি। খতনার ক্ষেত্রে নারীর ভগাঙ্কুর কেটে ফেলা হয়। এ প্রথায় বিশ্বাসীদের ধারণা, এতে নারীদের যৌনবাসনা কমে যায় এবং তারা স্বামীর প্রতি সৎ থাকে।
এ চর্চা বন্ধে আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত ইতালির প্রতিনিধি সিজার র্যাগাগি্লনি। তিনি বলেন, চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনের আগে আমরা থামব না। অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে আজ আমরা এ লক্ষ্যের অনেক কাছে আছি বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি জাতিসংঘের প্রস্তাবকে এ প্রথার সমর্থনকারীদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে অভিহিত করেন।
সূত্র : এএফপি।
No comments