আন্তর্জাতিক সংলাপে বান কি মুন- আন্তধর্মীয় সংলাপও খুব গুরুত্বপূর্ণ
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বিরোধের ক্ষেত্রে সংলাপ যেমন গুরুত্বপূর্ণ, আন্তধর্মীয় ঘটনার ক্ষেত্রেও সংলাপ তেমনি গুরুত্বপূর্ণ। গত সোমবার অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় কিং আবদুল্লাহ বিন আবদুলাজিজ আন্তর্জাতিক আন্তধর্মীয় ও আন্তসাংস্কৃতিক সংলাপ কেন্দ্রের
(কেএআইসিআইআইডি) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের মহাসচিব এ কথা বলেন।
সৌদি আরব, স্পেন ও অস্ট্রিয়ার যৌথ উদ্যোগে কেএআইসিআইআইডি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এ ছাড়া ভ্যাটিকান কেন্দ্রটির প্রতিষ্ঠাকালীন পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন করছে।
তবে গত বছর প্রতিষ্ঠার পর থেকে কেএআইসিআইআইডির আন্তধর্মীয় সংলাপ আয়োজনের সক্ষমতা নিয়ে সমালোচকেরা নানা প্রশ্ন তুলেছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগে ওই কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করে বিক্ষোভও হয়েছে।
সিরিয়া, ইসরায়েল ও মালির সহিংসতা ও ধর্মীয় বিভেদের কথা উল্লেখ করে জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের এই মিশন কেন গুরুত্বপূর্ণ, সেটা বোঝার জন্য সাম্প্রতিক খবরের শিরোনামই যথেষ্ট।’ তিনি বলেন, ‘ধর্মীয় নেতারা খুবই প্রভাবশালী। তাঁরা শিক্ষা ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। তাঁরা একটি বিশ্বাসযোগ্য সংলাপের দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারেন।’
জাতিসংঘের মহাসচিব কেন্দ্রটির জন্য নিজের এবং জাতিসংঘের ‘পূর্ণ সমর্থনের’ কথা ব্যক্ত করে বলেন, ‘অনেক ধর্মীয় নেতাও সহিষ্ণু মনোভাবাপন্ন ও চরম পন্থাকে মদদ দেন। এতে চারপাশে ঘৃণা ছড়িয়ে পড়ে। তবে আমরা জানি, অন্যকে দোষারোপ করাটা কোনো দেশ, মহাদেশ বা বিশ্বের রাজনৈতিক কৌশল হতে পারে না।’
সমালোচকেরা বলছেন, নিজের দেশের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ও ধর্মীয় স্বাধীনতার ঘাটতি থেকে বিশ্বের দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে নিতে রিয়াদ ওই কেন্দ্রকে ব্যবহার করতে পারে। এএফপি।
সৌদি আরব, স্পেন ও অস্ট্রিয়ার যৌথ উদ্যোগে কেএআইসিআইআইডি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এ ছাড়া ভ্যাটিকান কেন্দ্রটির প্রতিষ্ঠাকালীন পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন করছে।
তবে গত বছর প্রতিষ্ঠার পর থেকে কেএআইসিআইআইডির আন্তধর্মীয় সংলাপ আয়োজনের সক্ষমতা নিয়ে সমালোচকেরা নানা প্রশ্ন তুলেছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগে ওই কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করে বিক্ষোভও হয়েছে।
সিরিয়া, ইসরায়েল ও মালির সহিংসতা ও ধর্মীয় বিভেদের কথা উল্লেখ করে জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের এই মিশন কেন গুরুত্বপূর্ণ, সেটা বোঝার জন্য সাম্প্রতিক খবরের শিরোনামই যথেষ্ট।’ তিনি বলেন, ‘ধর্মীয় নেতারা খুবই প্রভাবশালী। তাঁরা শিক্ষা ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। তাঁরা একটি বিশ্বাসযোগ্য সংলাপের দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারেন।’
জাতিসংঘের মহাসচিব কেন্দ্রটির জন্য নিজের এবং জাতিসংঘের ‘পূর্ণ সমর্থনের’ কথা ব্যক্ত করে বলেন, ‘অনেক ধর্মীয় নেতাও সহিষ্ণু মনোভাবাপন্ন ও চরম পন্থাকে মদদ দেন। এতে চারপাশে ঘৃণা ছড়িয়ে পড়ে। তবে আমরা জানি, অন্যকে দোষারোপ করাটা কোনো দেশ, মহাদেশ বা বিশ্বের রাজনৈতিক কৌশল হতে পারে না।’
সমালোচকেরা বলছেন, নিজের দেশের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ও ধর্মীয় স্বাধীনতার ঘাটতি থেকে বিশ্বের দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে নিতে রিয়াদ ওই কেন্দ্রকে ব্যবহার করতে পারে। এএফপি।
No comments