সুনামগঞ্জ আ.লীগের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক- সাংসদদের গণবিচ্ছিন্ন বললেন তৃণমূল নেতারা
সুনামগঞ্জের দলীয় সাংসদদের বিরুদ্ধে গণবিচ্ছিন্নতার অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতারা। আগামী নির্বাচনে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে সতর্ক করেন তাঁরা। তবে স্থানীয় নেতাদের কেউ কেউ সাংসদদের পক্ষেও বক্তব্য দিয়েছেন।
বৈঠকে উপস্থিত কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময়ের অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা গতকাল মঙ্গলবার গণভবনে সুনামগঞ্জের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। দুপুর ১২টায় শুরু হয়ে খাবারের বিরতি দিয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত বৈঠক চলে। শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দেন। পরে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে তৃণমূলের নেতারা সাংগঠনিক ও স্থানীয় উন্নয়ন বিষয়ে বক্তব্য দেন।
উপস্থিত নেতারা জানান, তৃণমূল নেতাদের বক্তব্যের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনমত ও নানা জরিপের ফলাফল বিশ্লেষণ করে মনোনয়ন দেওয়া হবে। সুতরাং সাংসদদের বিরুদ্ধে ঢিল ছোড়ার দরকার নেই।
সূত্র জানায়, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আফতাবউদ্দিন সুনামগঞ্জের পাঁচ সাংসদের বিরুদ্ধেই অভিযোগ তুলে বলেন, মানুষের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ নেই। আগামী নির্বাচনে দলকে এর মাশুল দিতে হবে। তিনি বলেন, এখানে যাঁরা এসেছেন, তাঁরা সাংসদ-ঘেঁষা। এঁদের অনেকেই সুবিধাভোগী।
মধ্যনগর থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল আওয়াল স্থানীয় সাংসদ মোয়াজ্জেম হোসেনের সমালোচনা করে বলেন, তিনি দল করে সাংসদ হননি। রাজনৈতিক ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়া উচিত। ধর্মপাশা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল হাই বলেন, সাংসদ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তাঁর কারণে দল ভাড়াটে লোকের কাছে চলে গেছে। তবে জামালগঞ্জের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আলী ও ধর্মপাশার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মনীন্দ চন্দ্র মণ্ডল সাংসদের পক্ষে বক্তব্য দেন।
সূত্র জানায়, ছাতকের সভাপতি হারেছ আলী বলেন, সাংসদ মুহিবুর রহমান গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। বৈঠকে স্থানীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করা হলেও চলমান কাজগুলো দ্রুত শেষ করার তাগিদ দেওয়া হয়। জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সুনামগঞ্জের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে সরকার সম্ভব সবকিছু করবে।
বৈঠকে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মতিউর রহমান শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। সাংগঠনিক প্রতিবেদন তুলে ধরেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা। বৈঠকে মতিউর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগের প্রাণ হলেন তৃণমূল কর্মীরা। এ কারণে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঠিক মূল্যায়ন করতে হবে।
সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগের শাসনামল ছাড়া অন্য কোনো সময়েই শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়নি। আওয়ামী লীগ থাকলেই দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। আগামীতে জনগণ যাকে চাইবে তাকেই ভোট দেবে। আমরা সে পরিবেশ সৃষ্টি করেছি।’
তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময়ের অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা গতকাল মঙ্গলবার গণভবনে সুনামগঞ্জের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। দুপুর ১২টায় শুরু হয়ে খাবারের বিরতি দিয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত বৈঠক চলে। শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দেন। পরে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে তৃণমূলের নেতারা সাংগঠনিক ও স্থানীয় উন্নয়ন বিষয়ে বক্তব্য দেন।
উপস্থিত নেতারা জানান, তৃণমূল নেতাদের বক্তব্যের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনমত ও নানা জরিপের ফলাফল বিশ্লেষণ করে মনোনয়ন দেওয়া হবে। সুতরাং সাংসদদের বিরুদ্ধে ঢিল ছোড়ার দরকার নেই।
সূত্র জানায়, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আফতাবউদ্দিন সুনামগঞ্জের পাঁচ সাংসদের বিরুদ্ধেই অভিযোগ তুলে বলেন, মানুষের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ নেই। আগামী নির্বাচনে দলকে এর মাশুল দিতে হবে। তিনি বলেন, এখানে যাঁরা এসেছেন, তাঁরা সাংসদ-ঘেঁষা। এঁদের অনেকেই সুবিধাভোগী।
মধ্যনগর থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল আওয়াল স্থানীয় সাংসদ মোয়াজ্জেম হোসেনের সমালোচনা করে বলেন, তিনি দল করে সাংসদ হননি। রাজনৈতিক ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়া উচিত। ধর্মপাশা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল হাই বলেন, সাংসদ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তাঁর কারণে দল ভাড়াটে লোকের কাছে চলে গেছে। তবে জামালগঞ্জের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আলী ও ধর্মপাশার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মনীন্দ চন্দ্র মণ্ডল সাংসদের পক্ষে বক্তব্য দেন।
সূত্র জানায়, ছাতকের সভাপতি হারেছ আলী বলেন, সাংসদ মুহিবুর রহমান গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। বৈঠকে স্থানীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করা হলেও চলমান কাজগুলো দ্রুত শেষ করার তাগিদ দেওয়া হয়। জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সুনামগঞ্জের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে সরকার সম্ভব সবকিছু করবে।
বৈঠকে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মতিউর রহমান শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। সাংগঠনিক প্রতিবেদন তুলে ধরেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা। বৈঠকে মতিউর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগের প্রাণ হলেন তৃণমূল কর্মীরা। এ কারণে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঠিক মূল্যায়ন করতে হবে।
সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগের শাসনামল ছাড়া অন্য কোনো সময়েই শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়নি। আওয়ামী লীগ থাকলেই দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। আগামীতে জনগণ যাকে চাইবে তাকেই ভোট দেবে। আমরা সে পরিবেশ সৃষ্টি করেছি।’
No comments