গৌরনদীতে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বরিশালের গৌরনদী বাসস্ট্যান্ডে গত সোমবার দিবাগত রাতে কলেজ ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে একজন নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়েছেন।
গুরুতর আহত ব্যক্তিদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলা ছাত্রলীগের সহদপ্তর সম্পাদক ও উপজেলার বড় কসবা গ্রামের রুমন ফকির (২২) মারা যান। এর প্রতিবাদে রুমনের সমর্থক ও স্বজনেরা গতকাল ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করেন। এ ঘটনায় গৌরনদী থানায় একটি মামলা হয়েছে। পুলিশ কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জোবায়েরুল ইসলাম ওরফে সান্টু ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে।
মামলার বিবরণ, প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিশ ও নিহত রুমনের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, আধিপত্য নিয়ে সরকারি গৌরনদী কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি লুৎফর রহমানের সঙ্গে একই কমিটির সাধারণ সম্পাদক জোবায়েরুলের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার সকালে লুৎফরের সমর্থক পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রুবেল সরদারের সঙ্গে জোবায়েরুল-সমর্থক একই ওয়ার্ডের ছাত্রলীগের কর্মী রবিউল খানের বাগিবতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে সোমবার সন্ধ্যায় পালরদী ব্রিজের কাছে রুবেল ও তাঁর সমর্থকেরা তাঁকে (রবিউল) লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। এ খবর ছড়িয়ে পরলে উভয় পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
আহত তছলিম কবিরাজ জানান, সোমবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে পাঁচটি মোটরসাইকেলে করে উপজেলা ছাত্রলীগের ১০-১২ জন নেতা-কর্মী গৌরনদী বাসস্ট্যান্ডে ছাত্রলীগের কার্যালয়ের সামনে উপস্থিত হলে জুবায়েরুলের সমর্থকেরা রামদা, চাপাতি নিয়ে তাঁদের ওপর হামলা চালান। এ সময় রুমন ফকির, ছাত্রলীগের নেতা ফেরদাউস তালুকদার (২৫), হীরা বেপারীকে (২৩) কুপিয়ে জখম করেন তাঁরা।
আহত রুমনের মৃত্যুর খবর গতকাল গৌরনদীতে পৌঁছালে তাঁর সমর্থকেরা ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের দুটি স্থানে এক ঘণ্টা অবরোধ করেন। পরে গৌরনদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) আশ্বাসে বেলা সাড়ে ১১টায় অবরোধ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। এ ঘটনায় নিহতের মা শামীমা বেগম বাদী হয়ে গতকাল থানায় মামলা করেন।
গৌরনদী থানার ওসি আবুল কালাম জানান, এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি জোবায়েরুলকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলার বিবরণ, প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিশ ও নিহত রুমনের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, আধিপত্য নিয়ে সরকারি গৌরনদী কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি লুৎফর রহমানের সঙ্গে একই কমিটির সাধারণ সম্পাদক জোবায়েরুলের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার সকালে লুৎফরের সমর্থক পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রুবেল সরদারের সঙ্গে জোবায়েরুল-সমর্থক একই ওয়ার্ডের ছাত্রলীগের কর্মী রবিউল খানের বাগিবতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে সোমবার সন্ধ্যায় পালরদী ব্রিজের কাছে রুবেল ও তাঁর সমর্থকেরা তাঁকে (রবিউল) লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। এ খবর ছড়িয়ে পরলে উভয় পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
আহত তছলিম কবিরাজ জানান, সোমবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে পাঁচটি মোটরসাইকেলে করে উপজেলা ছাত্রলীগের ১০-১২ জন নেতা-কর্মী গৌরনদী বাসস্ট্যান্ডে ছাত্রলীগের কার্যালয়ের সামনে উপস্থিত হলে জুবায়েরুলের সমর্থকেরা রামদা, চাপাতি নিয়ে তাঁদের ওপর হামলা চালান। এ সময় রুমন ফকির, ছাত্রলীগের নেতা ফেরদাউস তালুকদার (২৫), হীরা বেপারীকে (২৩) কুপিয়ে জখম করেন তাঁরা।
আহত রুমনের মৃত্যুর খবর গতকাল গৌরনদীতে পৌঁছালে তাঁর সমর্থকেরা ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের দুটি স্থানে এক ঘণ্টা অবরোধ করেন। পরে গৌরনদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) আশ্বাসে বেলা সাড়ে ১১টায় অবরোধ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। এ ঘটনায় নিহতের মা শামীমা বেগম বাদী হয়ে গতকাল থানায় মামলা করেন।
গৌরনদী থানার ওসি আবুল কালাম জানান, এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি জোবায়েরুলকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
No comments