বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)- রোবটের রণভূমি by সুচিত্রা সরকার
রোবট নিয়ে এ প্রতিযোগিতাটা ছিল অনেকটা এক ঢিলে দুই পাখি মারার মতো। প্রথমত, বাংলাদেশের প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে মর্যাদার লড়াই। আর দ্বিতীয়ত, সেই লড়াইয়ে নিজেদের সেরা প্রমাণ করতে পারবে যে দুই দল, তাদেরই সুযোগ মিলবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের এক প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার।
চ্যাম্পিয়ন আর রানার আপ হয়ে যথাক্রমে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বুয়েট স্কাল’ এবং গাজীপুরের ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি ‘আইসোমেট্রিক’ দল অর্জন করল সেই দ্বিমুকুট।
৫ নভেম্বর বুয়েটে অনুষ্ঠিত হয় আইইইই, বুয়েট আয়োজিত ‘আন্তর্জাতিক রোবটিক্স চ্যালেঞ্জ, বাংলাদেশ ২০১২’ শীর্ষক এই প্রতিযোগিতা। অনুষ্ঠানের সহযোগিতায় ছিল আইআইটি, বোম্বে। ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে ভারতের আইআইটিতে আন্তর্জাতিক রোবটিক্স চ্যালেঞ্জ অনুষ্ঠিত হবে।
চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হয়ে সত্যিই খুব ভালো লাগছে। তবে সবচেয়ে ভালো লাগছে যে আমরা চারটি ধাপই সফলভাবে অতিক্রম করতে পেরেছি। এখন আমাদের লক্ষ্য ভারতে অনুষ্ঠেয় ইন্টারন্যাশনাল রোবটিক চ্যালেঞ্জ আইআরসি ২০১৩’ প্রতিযেগিতায় ভালো করার।
আরেক সদস্য আলিফ আহমেদ বলেন, ‘আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি, এই অনুভূতি সত্যিই অসাধারণ! অনেক চেষ্টার পর ভালো ফল কার না ভালো লাগে! আমরাও ভীষণ খুশি।’
দলের অন্য সদস্য মাহফুজুল ইসলামের স্বপ্ন-কল্পনা সবকিছুই রোবটকে ঘিরে। মাহফুজ বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই আমার স্বপ্ন রোবটকে ঘিরে। একটা সিনেমায় দেখেছিলাম রোবটের মধ্যে মানবিক আবেগ রয়েছে। তখন থেকেই আমার স্বপ্ন অত্যাধুনিক ল্যাবের মতো একটা ল্যাবে রোবটিক-হিউম্যান-ইমোশন নিয়ে কাজ করব।’
চ্যাম্পিয়ন ‘বুয়েট স্কাল’ এবং রানার আপ ‘আইসোমেট্রিক’ ছাড়াও মূল প্রতিযোগিতায় বুয়েট থেকে ‘ই-আর-ফাইন্ডার’, ‘নো চান্স’ ও ‘ড্রিমবক্স’; রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) থেকে ‘কাঁকড়া’ এবং এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘স্মার্ট সিকিউরিটি রোবট’ দল অংশ নেয়।
রানার আপ ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির ‘আইসোমেট্রিক’ দলের সদস্যরা হলেন: মীর শাহরুখ ইসলাম, আবু শহীদ, এ টি এম মনিরুজ্জামান, নাজমুস সাকিব ও মাশনুর রাশিদ। মীর শাহরুখ বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন না হতে পারলেও ভারতের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাওয়ায় আমরা অত্যন্ত আনন্দিত।’
প্রতিযোগিতায় রোবটের লড়াই ছাড়াও অন্য শিক্ষার্থীদের জন্য ছিল সুডোকু প্রতিযোগিতা। এখানে বুয়েট তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রীতম মজুমদার প্রথম স্থান ও মাশাদ উদ্দিন সালেহ দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন।
পুরস্কার বিতরণী পর্বে চ্যাম্পিয়ন এবং রানার আপ দলকে পদক, সনদ এবং আইআরসি চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করার জন্য আকাশপথে ভ্রমণ খরচ প্রদান করা হয়। আগামী ৩ থেকে ৫ জানুয়ারি আইআইটি বোম্বেতে অনুষ্ঠেয় টেকফেস্ট ২০১২-১৩ তে এই দুটি দল ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, আরব আমিরাত, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হবে।
৫ নভেম্বর বুয়েটে অনুষ্ঠিত হয় আইইইই, বুয়েট আয়োজিত ‘আন্তর্জাতিক রোবটিক্স চ্যালেঞ্জ, বাংলাদেশ ২০১২’ শীর্ষক এই প্রতিযোগিতা। অনুষ্ঠানের সহযোগিতায় ছিল আইআইটি, বোম্বে। ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে ভারতের আইআইটিতে আন্তর্জাতিক রোবটিক্স চ্যালেঞ্জ অনুষ্ঠিত হবে।
চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হয়ে সত্যিই খুব ভালো লাগছে। তবে সবচেয়ে ভালো লাগছে যে আমরা চারটি ধাপই সফলভাবে অতিক্রম করতে পেরেছি। এখন আমাদের লক্ষ্য ভারতে অনুষ্ঠেয় ইন্টারন্যাশনাল রোবটিক চ্যালেঞ্জ আইআরসি ২০১৩’ প্রতিযেগিতায় ভালো করার।
আরেক সদস্য আলিফ আহমেদ বলেন, ‘আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি, এই অনুভূতি সত্যিই অসাধারণ! অনেক চেষ্টার পর ভালো ফল কার না ভালো লাগে! আমরাও ভীষণ খুশি।’
দলের অন্য সদস্য মাহফুজুল ইসলামের স্বপ্ন-কল্পনা সবকিছুই রোবটকে ঘিরে। মাহফুজ বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই আমার স্বপ্ন রোবটকে ঘিরে। একটা সিনেমায় দেখেছিলাম রোবটের মধ্যে মানবিক আবেগ রয়েছে। তখন থেকেই আমার স্বপ্ন অত্যাধুনিক ল্যাবের মতো একটা ল্যাবে রোবটিক-হিউম্যান-ইমোশন নিয়ে কাজ করব।’
চ্যাম্পিয়ন ‘বুয়েট স্কাল’ এবং রানার আপ ‘আইসোমেট্রিক’ ছাড়াও মূল প্রতিযোগিতায় বুয়েট থেকে ‘ই-আর-ফাইন্ডার’, ‘নো চান্স’ ও ‘ড্রিমবক্স’; রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) থেকে ‘কাঁকড়া’ এবং এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘স্মার্ট সিকিউরিটি রোবট’ দল অংশ নেয়।
রানার আপ ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির ‘আইসোমেট্রিক’ দলের সদস্যরা হলেন: মীর শাহরুখ ইসলাম, আবু শহীদ, এ টি এম মনিরুজ্জামান, নাজমুস সাকিব ও মাশনুর রাশিদ। মীর শাহরুখ বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন না হতে পারলেও ভারতের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাওয়ায় আমরা অত্যন্ত আনন্দিত।’
প্রতিযোগিতায় রোবটের লড়াই ছাড়াও অন্য শিক্ষার্থীদের জন্য ছিল সুডোকু প্রতিযোগিতা। এখানে বুয়েট তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রীতম মজুমদার প্রথম স্থান ও মাশাদ উদ্দিন সালেহ দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন।
পুরস্কার বিতরণী পর্বে চ্যাম্পিয়ন এবং রানার আপ দলকে পদক, সনদ এবং আইআরসি চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করার জন্য আকাশপথে ভ্রমণ খরচ প্রদান করা হয়। আগামী ৩ থেকে ৫ জানুয়ারি আইআইটি বোম্বেতে অনুষ্ঠেয় টেকফেস্ট ২০১২-১৩ তে এই দুটি দল ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, আরব আমিরাত, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হবে।
No comments