শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন কলকাতায় গ্রেপ্তার
বাংলাদেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী ত্রিমতি সুব্রত বাইনকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় গোয়েন্দা পুলিশ ও পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স (এসটিএফ) গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে মধ্য কলকাতার বৌবাজারের একটি বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কলকাতার পুলিশ কমিশনার রঞ্জিত পচনন্দা গতকাল সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের কাছে বিষয়টি স্বীকার করেন। তাঁর কাছে অস্ত্র ও বিদেশি মুদ্রা পাওয়া যায় বলে জানান তিনি। আজ সুব্রতকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
তবে এই গ্রেপ্তারের ব্যাপারে ঢাকার পুলিশের কাছে কোনো তথ্য নেই বলে জানা গেছে।
কলকাতা পুলিশের সূত্র জানায়, সুব্রত বাইনের বিরুদ্ধে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও অস্ত্র রাখার দায়ে মামলা রয়েছে। ৮ নভেম্বর রাতে সুব্রতসহ ১২ জন নেপালের ঝুমকা কারাগারে সুড়ঙ্গ কেটে পালিয়ে যান। এরপর তিনি চীনে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
ঢাকায় পুলিশের সূত্র জানায়, ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের যে ২৩ জন শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম ঢাকার পক্ষ থেকে নয়াদিল্লিকে দেওয়া হয়, তার মধ্যে সুব্রত বাইনের নামও আছে।
১৯৯১ সালে ঢাকার আগারগাঁও এলাকায় জাসদ ছাত্রলীগ নেতা মুরাদ হত্যার মধ্য দিয়ে তাঁর সন্ত্রাসী জীবনের উত্থান শুরু হয়। এর আগে তিনি মগবাজারে একটি চায়নিজ রেস্তোরাঁর কর্মচারী ছিলেন। তবে ২০০৩ সালের দিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর তৎপরতা বেড়ে গেলে সুব্রত ভারতে পালিয়ে যান।
সূত্র জানায়, কলকাতার গোয়েন্দা পুলিশ ও কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স (এসটিএফ) যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে দক্ষিণ কলকাতার পাম অ্যাভিনিউ থেকে সুব্রতকে গ্রেপ্তার করে। সুব্রত কলকাতায় গা ঢাকা দিয়ে ফোনের মাধ্যমে বাংলাদেশে নিয়মিত চাঁদাবাজি করতেন বলে অভিযোগ আছে।
তবে এই গ্রেপ্তারের ব্যাপারে ঢাকার পুলিশের কাছে কোনো তথ্য নেই বলে জানা গেছে।
কলকাতা পুলিশের সূত্র জানায়, সুব্রত বাইনের বিরুদ্ধে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও অস্ত্র রাখার দায়ে মামলা রয়েছে। ৮ নভেম্বর রাতে সুব্রতসহ ১২ জন নেপালের ঝুমকা কারাগারে সুড়ঙ্গ কেটে পালিয়ে যান। এরপর তিনি চীনে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
ঢাকায় পুলিশের সূত্র জানায়, ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের যে ২৩ জন শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম ঢাকার পক্ষ থেকে নয়াদিল্লিকে দেওয়া হয়, তার মধ্যে সুব্রত বাইনের নামও আছে।
১৯৯১ সালে ঢাকার আগারগাঁও এলাকায় জাসদ ছাত্রলীগ নেতা মুরাদ হত্যার মধ্য দিয়ে তাঁর সন্ত্রাসী জীবনের উত্থান শুরু হয়। এর আগে তিনি মগবাজারে একটি চায়নিজ রেস্তোরাঁর কর্মচারী ছিলেন। তবে ২০০৩ সালের দিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর তৎপরতা বেড়ে গেলে সুব্রত ভারতে পালিয়ে যান।
সূত্র জানায়, কলকাতার গোয়েন্দা পুলিশ ও কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স (এসটিএফ) যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে দক্ষিণ কলকাতার পাম অ্যাভিনিউ থেকে সুব্রতকে গ্রেপ্তার করে। সুব্রত কলকাতায় গা ঢাকা দিয়ে ফোনের মাধ্যমে বাংলাদেশে নিয়মিত চাঁদাবাজি করতেন বলে অভিযোগ আছে।
No comments