আরো ১০ দপ্তর পার্বত্য জেলা পরিষদে ন্যস্ত
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির শর্ত অনুযায়ী নতুন করে আরো চারটি মন্ত্রণালয়ের ১০টি দপ্তর পার্বত্য তিন জেলা পরিষদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনের কেবিনেট কক্ষে এসব দপ্তর আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়। এ নিয়ে রাঙামাটি জেলা পরিষদের কাছে ২৩টি এবং বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের কাছে ২২টি করে দপ্তর হস্তান্তর করা হলো।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মুজিবুর রহমান ফকির, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. শাহ আলম এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে সাজেদা চৌধুরী বলেন, পার্বত্য শান্তিচুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে ৪৮টি পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়েছে। বাকি ধারাগুলোও শিগগির বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য একটি গোষ্ঠী উদ্দেশ্যমূলকভাবে চট্টগ্রামের পটিয়া ও কঙ্বাজারের রামুতে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে। এর সঙ্গে দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীরাও জড়িত। তিনি চক্রান্তকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানের পর জাতীয় সংসদের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার। তিনি বলেন, পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন সঠিকভাবে হচ্ছে না- জনসংহতি সমিতির সভাপতি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমার (সন্তু লারমা) এ অভিযোগ সঠিক নয়। কারণ কে কী বলছেন সেটা বড় কথা নয়, কাগজ কী বলছে সেটা দেখতে হবে। আগামী এক বছরের মধ্যে আরো কিছু দপ্তর জেলা পরিষদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। আর সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি কমিশন আইন ২০০১ সংশোধনে বিল উত্থাপন করা হবে।
সর্বশেষ হস্তান্তরিত দপ্তরগুলো হচ্ছে- স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলার স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের বিভিন্ন দপ্তর; কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) বিভিন্ন দপ্তর ও তুলা উন্নয়ন বোর্ড খাগড়াছড়ি জোন; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন রামগড় মৎস্য খামার এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারি শিশু সদন।
অনুষ্ঠানে সাজেদা চৌধুরী বলেন, পার্বত্য শান্তিচুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে ৪৮টি পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়েছে। বাকি ধারাগুলোও শিগগির বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য একটি গোষ্ঠী উদ্দেশ্যমূলকভাবে চট্টগ্রামের পটিয়া ও কঙ্বাজারের রামুতে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে। এর সঙ্গে দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীরাও জড়িত। তিনি চক্রান্তকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানের পর জাতীয় সংসদের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার। তিনি বলেন, পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন সঠিকভাবে হচ্ছে না- জনসংহতি সমিতির সভাপতি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমার (সন্তু লারমা) এ অভিযোগ সঠিক নয়। কারণ কে কী বলছেন সেটা বড় কথা নয়, কাগজ কী বলছে সেটা দেখতে হবে। আগামী এক বছরের মধ্যে আরো কিছু দপ্তর জেলা পরিষদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। আর সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি কমিশন আইন ২০০১ সংশোধনে বিল উত্থাপন করা হবে।
সর্বশেষ হস্তান্তরিত দপ্তরগুলো হচ্ছে- স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলার স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের বিভিন্ন দপ্তর; কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) বিভিন্ন দপ্তর ও তুলা উন্নয়ন বোর্ড খাগড়াছড়ি জোন; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন রামগড় মৎস্য খামার এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারি শিশু সদন।
No comments