ফোরকান হত্যা মামলা-লিমনের মা-বাবাসহ সব আসামিকে অব্যাহতি
র্যাবের সোর্স হিসেবে পরিচিত ইব্রাহিমের দায়ের করা নালিশি হত্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে র্যাবের গুলিতে পা হারানো ঝালকাঠির কলেজছাত্র লিমনের মা-বাবা ও ভাইসহ সব আসামিকে। গতকাল বৃহস্পতিবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রাজাপুর থানার উপপরিদর্শক আরিফুল ইসলাম ইব্রাহিমের শ্যালক ফোরকান হত্যার অভিযোগ থেকে উল্লিখিত ব্যক্তিদের অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
এদিকে তদন্ত কর্মকর্তা একই দিন ঝালকাঠির সহকারী পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গত ২০ আগস্ট লিমনের পরিবারের ওপর হামলার পর ফোরকান অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়ার ঘটনায় দায়ের করা অপমৃত্যু মামলাটিরও চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেন।
চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, ২০ আগস্ট ঈদুল ফিতরের দিন লিমনের পরিবারের ওপর হামলার পর ঘটনাস্থল থেকে আধা কিলোমিটার দূরে ফোরকানের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় দায়ের করা অপমৃত্যু মামলা ও একই ঘটনায় আদালতে ইব্রাহিমের দায়ের করা নালিশি হত্যা মামলা তদন্ত করে এবং সুরতহাল, ময়নাতদন্ত ও ভিসেরা রিপোর্ট পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। তদন্তে প্রমাণ হয়েছে, ফোরকানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। তাই এ মামলায় সব আসামিকে অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সুপার মজিদ আলী বলেন, 'লিমনের মা, বাবা, ভাইসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হত্যা মামলার তদন্ত গুরুত্বের সঙ্গে সম্পন্ন হয়েছে। আমি তদন্ত প্রতিবেদন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে তা আদালতে দাখিলের অনুমোদন দিয়েছি।'
হত্যা মামলা থেকে অব্যাহতির খবর শুনে লিমনের মা হেনোয়ারা বেগম বলেন, ফোরকান হত্যা মামলার মতো লিমনের বিরুদ্ধে র্যাবের দায়ের করা মামলা দুটিও তদন্তে মিথ্যা প্রমাণ হবে।
লিমন বলে, 'আমার পরিবারের সদস্যদের মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় অত্যন্ত খুশি হয়েছি। আরো খুশি হব আমার বিরুদ্ধে র্যাবের দায়ের করা মামলা দুটি প্রত্যাহার করে নিলে।'
চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, ২০ আগস্ট ঈদুল ফিতরের দিন লিমনের পরিবারের ওপর হামলার পর ঘটনাস্থল থেকে আধা কিলোমিটার দূরে ফোরকানের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় দায়ের করা অপমৃত্যু মামলা ও একই ঘটনায় আদালতে ইব্রাহিমের দায়ের করা নালিশি হত্যা মামলা তদন্ত করে এবং সুরতহাল, ময়নাতদন্ত ও ভিসেরা রিপোর্ট পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। তদন্তে প্রমাণ হয়েছে, ফোরকানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। তাই এ মামলায় সব আসামিকে অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সুপার মজিদ আলী বলেন, 'লিমনের মা, বাবা, ভাইসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হত্যা মামলার তদন্ত গুরুত্বের সঙ্গে সম্পন্ন হয়েছে। আমি তদন্ত প্রতিবেদন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে তা আদালতে দাখিলের অনুমোদন দিয়েছি।'
হত্যা মামলা থেকে অব্যাহতির খবর শুনে লিমনের মা হেনোয়ারা বেগম বলেন, ফোরকান হত্যা মামলার মতো লিমনের বিরুদ্ধে র্যাবের দায়ের করা মামলা দুটিও তদন্তে মিথ্যা প্রমাণ হবে।
লিমন বলে, 'আমার পরিবারের সদস্যদের মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় অত্যন্ত খুশি হয়েছি। আরো খুশি হব আমার বিরুদ্ধে র্যাবের দায়ের করা মামলা দুটি প্রত্যাহার করে নিলে।'
No comments