ধর্ষণের পর স্কুলছাত্রী খুন
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার সাঁড়া ইউনিয়নের সাঁড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী মিষ্টি খাতুনকে (৯) ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।গতকাল শনিবার সাঁড়া ঝাউদিয়ায় তার গ্রামের বাড়ির পেছনে একটি আখখেত থেকে শিশুটির লাশ পুলিশ উদ্ধার করেছে।
ঈশ্বরদী থানার পুলিশ জানায়, শুক্রবার বিকেল পাঁচটার দিকে গ্রামের বাড়ির পাশের একটি দোকানে ইফতারের শরবতের জন্য চিনি কিনতে গিয়ে মিষ্টি আর ফিরে আসেনি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর গতকাল শনিবার সকালে তার বাবা মোস্তাক প্রামাণিক আখখেতের ভেতর তার লাশ দেখে থানায় খবর দেন।
মিষ্টির মা পারভিন বেগম জানান, একই গ্রামের আবদুল হাকিমের ছেলে মোক্তার হোসেন (২০) ও ডাবলু হোসেনের ছেলে রাজু (২৫) দেড় মাস আগে মিষ্টিকে বাড়ির পাশের ওই আখখেতে ফুসলিয়ে নিয়ে যায় এবং ধর্ষণের চেষ্টা করেন। কিন্তু লোকজনের উপস্থিতি টের পেয়ে তাঁরা সটকে পড়ে। মিষ্টি বাড়িতে এসে তার মা-বাবাকে এ ঘটনা জানায়। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে তার বাবা পরদিন ওই মোক্তার ও রাজুুকে মারধর করেন। এরপর থেকে ওই দুজন তার পরিবার ও মেয়েকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসছিল। পারভিন বেগম অভিযোগ করেন, ওই ঘটনার সূত্র ধরে মোক্তার ও রাজুু তাঁর মেয়ে মিষ্টিকে অপহরণ করে নিয়ে যায় এবং ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করেছে।
এদিকে গতকাল শনিবার দুপুরে অভিযোগ সম্পর্কে জানতে মোক্তার ও রাজুর বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর হোসেন বলেন, ‘এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তার মুখে ও সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
মিষ্টির মা পারভিন বেগম জানান, একই গ্রামের আবদুল হাকিমের ছেলে মোক্তার হোসেন (২০) ও ডাবলু হোসেনের ছেলে রাজু (২৫) দেড় মাস আগে মিষ্টিকে বাড়ির পাশের ওই আখখেতে ফুসলিয়ে নিয়ে যায় এবং ধর্ষণের চেষ্টা করেন। কিন্তু লোকজনের উপস্থিতি টের পেয়ে তাঁরা সটকে পড়ে। মিষ্টি বাড়িতে এসে তার মা-বাবাকে এ ঘটনা জানায়। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে তার বাবা পরদিন ওই মোক্তার ও রাজুুকে মারধর করেন। এরপর থেকে ওই দুজন তার পরিবার ও মেয়েকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসছিল। পারভিন বেগম অভিযোগ করেন, ওই ঘটনার সূত্র ধরে মোক্তার ও রাজুু তাঁর মেয়ে মিষ্টিকে অপহরণ করে নিয়ে যায় এবং ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করেছে।
এদিকে গতকাল শনিবার দুপুরে অভিযোগ সম্পর্কে জানতে মোক্তার ও রাজুর বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর হোসেন বলেন, ‘এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তার মুখে ও সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
No comments