নতুনত্ব আর বৈচিত্র্যের খোঁজে- দেশী দশ
একই ছাদের নিচে দেশের প্রতিষ্ঠিত নামকরা ১০টি ব্র্যান্ডের পোশাক বাছাইয়ের সুযোগ রয়েছে দেশী দশে। প্রবর্তক মোড়ের আফমি প্লাজার একই তলায় নতুন নতুন নকশার বৈচিত্র্যময় পোশাক পাওয়া যাচ্ছে বিবিআনা, কে ক্র্যাফট, বাংলার মেলা, দেশাল, প্রবর্তনা, নিপুণ, নগরদোলা, সাদাকালো, রঙ, অঞ্জন’সে। এগুলো নিয়েই দেশী দশ।
বিবিআনা: বিবিআনার কাজী হাসিবুল আহসান জানান, এখন গরম পড়ছে আবার থেমে থেমে বৃষ্টিও। এ রকম প্রকৃতির সঙ্গে মিল রেখে হালকা ও গাঢ় রঙের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছেন তিনি পোশাকে। লং, রুমাল কাট সাধারণ কাটের সালোয়ার কামিজে রয়েছে হাতের কাজ। এগুলোর দাম পড়বে ৯৫০ থেকে দুই হাজার ৮০০ পর্যন্ত। শাড়ি ৪০০ থেকে আট হাজার পর্যন্ত, মেয়েদের ফতুয়া ৩০০ থেকে এক হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ছেলেদের শার্টও পাওয়া যাবে ৩৯০ থেকে ৬০০-টাকার মধ্যে।
কে ক্র্যাফট: কে ক্র্যাফটের উদ্যোক্তা খালিদ মাহমুদ খান জানান, তাঁদের পোশাকের নকশায় এবার ব্যবহার করা হয়েছে নানা ধরনের ফুলেল ও জ্যামিতিক মোটিফ। তাঁরা ঈদের জন্য শোরুমটি সাজিয়েছেন বিভিন্ন নকশার শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, টপস, শার্ট, টি-শার্ট ও শিশুদের পোশাকের সমন্বয়ে। ব্যবস্থাপক এমারত হোসেন জানান, এখানে শাড়ি পাওয়া যাবে ৮০০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে, পাঞ্জাবি ৬৫০ থেকে ছয় হাজার, সালোয়ার কামিজ এক হাজার ৪০০ থেকে সাত হাজার ও ফতুয়া ৫৫০ থেকে এক হাজার ৬৫০ টাকায় পাওয়া যাবে।
বাংলার মেলা: বাংলার মেলার ব্যবস্থাপক আসিফ আদনান জানান, বাংলার মেলায় এন্ডি, সুতি, মসলিন কাপড়ে মিশ্রমাধ্যমের কাজ করা শাড়ি ও সালোয়ার কামিজে গাঢ় রং প্রাধান্য পেয়েছে। এসব শাড়ির দাম ৫২০ থেকে ১০ হাজার টাকায়, সালোয়ার কামিজ এক হাজার ৫০ থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকায়, পাঞ্জাবি ৭৫০ থেকে আড়াই হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। এ ছাড়া রয়েছে ছোট ও বড়দের ফতুয়া, নবজাতকদের পোশাক, শার্ট, মেটাল ও মাটির জুয়েলারি।
দেশাল: মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যেই রাখা হয়েছে দেশালের সব পোশাক। এখানে সালোয়ার কামিজে দেখা যায় স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক ও হাতের কাজের প্রাধান্য। নিজস্ব বুননের শাড়িও আছে। সঙ্গে আছে ছোটদের ফতুয়া, পাঞ্জাবি আর ফ্রক। এখানকার সালোয়ার কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ১০০ থেকে দুই হাজার ৩০০ টাকা, টু-পিস এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকার মধ্যে।
প্রবর্তনা: দেশী দশে একমাত্র গজ কাপড় পাওয়া যায় প্রবর্তনায়। নিজস্ব নকশায় তাঁতে বোনা কাপড়। প্রতি গজ পড়বে ১৯০ থেকে ৬৩৫ পর্যন্ত। শাড়ির মধ্যে রয়েছে কাতান, সিল্ক, টাঙ্গাইল। দাম ৪০০ থেকে সাত হাজারের মধ্যে। নানান বাহারি পাঞ্জাবি তো আছেই। পাঞ্জাবি এক হাজার ২৯৫ থেকে তিন হাজার ও শার্ট ৬৫০ থেকে এক হাজার ২৯৫ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।
নিপুণ: নিপুণে সুতি, হাফ সিল্ক ছাড়াও বিভিন্ন কাপড়ের ওপর কাজ করা শাড়ি পাওয়া যাচ্ছে। দাম পড়বে এক হাজার ৫৯৫ থেকে চার হাজার ৯৯৫ টাকা। আছে সিকোয়েন্সের কাজ করা সালোয়ার কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ২৯৫ থেকে চার হাজার ২৯৫ টাকায়। প্রতিবারের মতো এবারেও নিপুণে থাকছে সাদা পাঞ্জাবির কালেকশন। পাঞ্জাবির দাম ৭৯৫ থেকে দুই হাজার ৫৫০ এর মধ্যে। এ ছাড়া থাকছে গৃহসজ্জার সামগ্রী।
নগরদোলা: নগরদোলা সালোয়ার কামিজ, ফতুয়া ও শাড়ি দাম অনুযায়ী দুটি ভাগে ভাগ করেছে—লাবণ্য আর প্রিমিয়ার। লাবণ্য বিভাগে রয়েছে সাধারণ মানের পোশাক, আর প্রিমিয়ারে একটু এক্সক্লুসিভ। লাবণ্যে সালোয়ার কামিজ দুই হাজার থেকে তিন হাজার ২০০ টাকার মধ্যে। শাড়ি এক হাজার ৯৯০ টাকা থেকে দুহাজার ৯৯ এর মধ্যে, প্রিমিয়ার শাড়ি দুই হাজার ৯৯৯ থেকে ১৩ হাজার ৯৯০ টাকায় পাওয়া যাবে।
সাদাকালো: সুতি, মসলিন, এন্ডি শাড়িতে মিশ্রমাধ্যমের কাজ করা শাড়ির দাম পড়বে এক হাজার ১৫০ থেকে ১৫ হাজার, সালোয়ার কামিজ এক হাজার ৫৫০ থেকে চার হাজার ৯৫০ টাকা। পাঞ্জাবি ৮৮০ থেকে দুই হাজার ৮০০ টাকায় পাওয়া যাবে। এ ছাড়া রয়েছে মাটি ও সুতার গয়না।
রঙ: বাহারি রং নিয়ে রঙের কারবার। কিন্তু বর্ষার ঋতু বলেই এবার প্রাধান্য পেল নীল আর গাঢ় সবুজ। টাঙ্গাইল, মসলিন, এন্ডি, তাঁত, স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক, কাটওয়ার্ক ও প্যাচওয়ার্কের শাড়ির দাম পড়বে ৬৫০ থেকে ১৮ হাজার পর্যন্ত। সালোয়ার কামিজ দেড় হাজার থেকে সাড়ে সাত হাজার। পাঞ্জাবি ও শেরওয়ানি ৭৫০ থেকে ছয় হাজার। এ ছাড়া রয়েছে সিঙ্গেল কুর্তি, লং কামিজ, মেটালের গয়না, লুঙ্গি, ট্রাউজার, উত্তরীয়, ওড়না, শার্ট, টি-শার্ট, পলো শার্ট, টুপি, স্যান্ডো গেঞ্জি ও গানের অডিও সিডি।
অঞ্জন’স: রাজশাহী সিল্কের ওপর হাতের কাজ করা নজরকাড়া কিছু শাড়ি আছে অঞ্জন’স। দাম পড়বে ৬৫০ থেকে ৩২ হাজার। মসলিন, এন্ডি কটন, এন্ডি সিল্কসহ বিভিন্ন কাপড়ে মিশ্রমাধ্যমে কাজ করা সালোয়ার কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ৪৫০ থেকে ১১ হাজার। পাঞ্জাবি ৭৫০ থেকে আট হাজার টাকা। এ ছাড়া রয়েছে বাচ্চাদের পাঞ্জাবি ও ফতুয়া, গয়না, হোম টেক্সটাইল, স্যান্ডেল ও রুপার গয়না।
কে ক্র্যাফট: কে ক্র্যাফটের উদ্যোক্তা খালিদ মাহমুদ খান জানান, তাঁদের পোশাকের নকশায় এবার ব্যবহার করা হয়েছে নানা ধরনের ফুলেল ও জ্যামিতিক মোটিফ। তাঁরা ঈদের জন্য শোরুমটি সাজিয়েছেন বিভিন্ন নকশার শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, টপস, শার্ট, টি-শার্ট ও শিশুদের পোশাকের সমন্বয়ে। ব্যবস্থাপক এমারত হোসেন জানান, এখানে শাড়ি পাওয়া যাবে ৮০০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে, পাঞ্জাবি ৬৫০ থেকে ছয় হাজার, সালোয়ার কামিজ এক হাজার ৪০০ থেকে সাত হাজার ও ফতুয়া ৫৫০ থেকে এক হাজার ৬৫০ টাকায় পাওয়া যাবে।
বাংলার মেলা: বাংলার মেলার ব্যবস্থাপক আসিফ আদনান জানান, বাংলার মেলায় এন্ডি, সুতি, মসলিন কাপড়ে মিশ্রমাধ্যমের কাজ করা শাড়ি ও সালোয়ার কামিজে গাঢ় রং প্রাধান্য পেয়েছে। এসব শাড়ির দাম ৫২০ থেকে ১০ হাজার টাকায়, সালোয়ার কামিজ এক হাজার ৫০ থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকায়, পাঞ্জাবি ৭৫০ থেকে আড়াই হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। এ ছাড়া রয়েছে ছোট ও বড়দের ফতুয়া, নবজাতকদের পোশাক, শার্ট, মেটাল ও মাটির জুয়েলারি।
দেশাল: মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যেই রাখা হয়েছে দেশালের সব পোশাক। এখানে সালোয়ার কামিজে দেখা যায় স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক ও হাতের কাজের প্রাধান্য। নিজস্ব বুননের শাড়িও আছে। সঙ্গে আছে ছোটদের ফতুয়া, পাঞ্জাবি আর ফ্রক। এখানকার সালোয়ার কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ১০০ থেকে দুই হাজার ৩০০ টাকা, টু-পিস এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকার মধ্যে।
প্রবর্তনা: দেশী দশে একমাত্র গজ কাপড় পাওয়া যায় প্রবর্তনায়। নিজস্ব নকশায় তাঁতে বোনা কাপড়। প্রতি গজ পড়বে ১৯০ থেকে ৬৩৫ পর্যন্ত। শাড়ির মধ্যে রয়েছে কাতান, সিল্ক, টাঙ্গাইল। দাম ৪০০ থেকে সাত হাজারের মধ্যে। নানান বাহারি পাঞ্জাবি তো আছেই। পাঞ্জাবি এক হাজার ২৯৫ থেকে তিন হাজার ও শার্ট ৬৫০ থেকে এক হাজার ২৯৫ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।
নিপুণ: নিপুণে সুতি, হাফ সিল্ক ছাড়াও বিভিন্ন কাপড়ের ওপর কাজ করা শাড়ি পাওয়া যাচ্ছে। দাম পড়বে এক হাজার ৫৯৫ থেকে চার হাজার ৯৯৫ টাকা। আছে সিকোয়েন্সের কাজ করা সালোয়ার কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ২৯৫ থেকে চার হাজার ২৯৫ টাকায়। প্রতিবারের মতো এবারেও নিপুণে থাকছে সাদা পাঞ্জাবির কালেকশন। পাঞ্জাবির দাম ৭৯৫ থেকে দুই হাজার ৫৫০ এর মধ্যে। এ ছাড়া থাকছে গৃহসজ্জার সামগ্রী।
নগরদোলা: নগরদোলা সালোয়ার কামিজ, ফতুয়া ও শাড়ি দাম অনুযায়ী দুটি ভাগে ভাগ করেছে—লাবণ্য আর প্রিমিয়ার। লাবণ্য বিভাগে রয়েছে সাধারণ মানের পোশাক, আর প্রিমিয়ারে একটু এক্সক্লুসিভ। লাবণ্যে সালোয়ার কামিজ দুই হাজার থেকে তিন হাজার ২০০ টাকার মধ্যে। শাড়ি এক হাজার ৯৯০ টাকা থেকে দুহাজার ৯৯ এর মধ্যে, প্রিমিয়ার শাড়ি দুই হাজার ৯৯৯ থেকে ১৩ হাজার ৯৯০ টাকায় পাওয়া যাবে।
সাদাকালো: সুতি, মসলিন, এন্ডি শাড়িতে মিশ্রমাধ্যমের কাজ করা শাড়ির দাম পড়বে এক হাজার ১৫০ থেকে ১৫ হাজার, সালোয়ার কামিজ এক হাজার ৫৫০ থেকে চার হাজার ৯৫০ টাকা। পাঞ্জাবি ৮৮০ থেকে দুই হাজার ৮০০ টাকায় পাওয়া যাবে। এ ছাড়া রয়েছে মাটি ও সুতার গয়না।
রঙ: বাহারি রং নিয়ে রঙের কারবার। কিন্তু বর্ষার ঋতু বলেই এবার প্রাধান্য পেল নীল আর গাঢ় সবুজ। টাঙ্গাইল, মসলিন, এন্ডি, তাঁত, স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক, কাটওয়ার্ক ও প্যাচওয়ার্কের শাড়ির দাম পড়বে ৬৫০ থেকে ১৮ হাজার পর্যন্ত। সালোয়ার কামিজ দেড় হাজার থেকে সাড়ে সাত হাজার। পাঞ্জাবি ও শেরওয়ানি ৭৫০ থেকে ছয় হাজার। এ ছাড়া রয়েছে সিঙ্গেল কুর্তি, লং কামিজ, মেটালের গয়না, লুঙ্গি, ট্রাউজার, উত্তরীয়, ওড়না, শার্ট, টি-শার্ট, পলো শার্ট, টুপি, স্যান্ডো গেঞ্জি ও গানের অডিও সিডি।
অঞ্জন’স: রাজশাহী সিল্কের ওপর হাতের কাজ করা নজরকাড়া কিছু শাড়ি আছে অঞ্জন’স। দাম পড়বে ৬৫০ থেকে ৩২ হাজার। মসলিন, এন্ডি কটন, এন্ডি সিল্কসহ বিভিন্ন কাপড়ে মিশ্রমাধ্যমে কাজ করা সালোয়ার কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ৪৫০ থেকে ১১ হাজার। পাঞ্জাবি ৭৫০ থেকে আট হাজার টাকা। এ ছাড়া রয়েছে বাচ্চাদের পাঞ্জাবি ও ফতুয়া, গয়না, হোম টেক্সটাইল, স্যান্ডেল ও রুপার গয়না।
No comments