মার্স রোভারের মঙ্গলে অবতরণ নিয়ে উৎকণ্ঠা
মঙ্গল অভিযানের নতুন যান 'মার্স রোভার'র সাফল্য নিয়ে প্রচণ্ড উৎকণ্ঠায় অপেক্ষার প্রহর গুনছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। প্রথমবারের মতো রকেট-চালিত স্কাই ক্রেন ব্যবহার করে খুব সাবধানে গাড়ি আকৃতির যানটি মঙ্গলে বসানোর চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। কাজটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বলেই অভিযানের সফলতা নিয়ে এ উৎকণ্ঠা।
মঙ্গল অভিযানে দীর্ঘদিন একের পর এক নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিভিন্ন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। কিন্তু অভিযান চালাতে গিয়ে বরাবরই জটিল পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। এবার বিজ্ঞানীদের প্রায় ১২ বছরের প্রস্তুতির পর আড়াই শ কোটি ডলারের প্রকল্প বাস্তবায়নে মঙ্গলে যাচ্ছে মার্স রোভার। গত বছরের ২৬ নভেম্বর এটি মঙ্গলের পথে যাত্রা করে। আগামীকাল সোমবার সেটি মঙ্গলে অবতরণের কথা।
মোটরগাড়ি আকৃতির নতুন এ যানের আরেক নাম 'কিউরিওসিটি'। পৃথিবী থেকে অন্য গ্রহে পাঠানো সবচেয়ে আধুুনিক যান এটি। যেকোনো ধরনের মাটি এবং পাথরের চুলচেরা বিশ্লেষণের উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে এ যানকে।
মঙ্গলে বিপুল পরিমাণ পানি থাকার কথা বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যেই জেনেছেন। এখন সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা নিয়েও তাঁরা আশাবাদী।
এবারের অভিযান সফল হলে মঙ্গলের আরো অজানা ইতিহাস জানা যাবে বলেই মনে করছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।
মহাকাশ যানটি ক্রমেই মঙ্গলের কাছে যাচ্ছে। মঙ্গলে অবতরণের পথে যানটি ৩৫ কোটি ২০ লাখ মাইল পাড়ি দেবে। সবকিছু ঠিক থাকলে মঙ্গলে পেঁৗছার সাত মিনিটের মধ্যে গ্রহের শুষ্ক ভূ-পৃষ্ঠে ছয় চাকায় ভর দিয়ে অবতরণ করবে রোভারটি।
অভিযান সফল হবে বলেই আশাবাদী নাসা। তবে অনেকেই উৎকণ্ঠা প্রকাশ করে বলেছেন, অভিযান ব্যর্থ হওয়ার শত কারণ আছে। কিন্তু অভিযান সফল হওয়ার সম্ভাবনার কথা বলতে গেলে মাত্র তিন-চারটি কারণ উল্লেখ করা যায় বা ব্যাখ্যা দেওয়া যায়।
১৯৬০ সাল থেকে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলো মঙ্গল গ্রহে বেশির ভাগ অভিযানেই ব্যর্থ হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধূলিঝড় বা যান্ত্রিক ত্রুটির মতো প্রতিকূলতায় পড়তে হয়েছে বিজ্ঞানীদের। আর সে কারণেই এবারের অভিযানটি নিয়ে বিজ্ঞানীদের উৎকণ্ঠার শেষ নেই। সূত্র : রয়টার্স।
মোটরগাড়ি আকৃতির নতুন এ যানের আরেক নাম 'কিউরিওসিটি'। পৃথিবী থেকে অন্য গ্রহে পাঠানো সবচেয়ে আধুুনিক যান এটি। যেকোনো ধরনের মাটি এবং পাথরের চুলচেরা বিশ্লেষণের উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে এ যানকে।
মঙ্গলে বিপুল পরিমাণ পানি থাকার কথা বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যেই জেনেছেন। এখন সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা নিয়েও তাঁরা আশাবাদী।
এবারের অভিযান সফল হলে মঙ্গলের আরো অজানা ইতিহাস জানা যাবে বলেই মনে করছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।
মহাকাশ যানটি ক্রমেই মঙ্গলের কাছে যাচ্ছে। মঙ্গলে অবতরণের পথে যানটি ৩৫ কোটি ২০ লাখ মাইল পাড়ি দেবে। সবকিছু ঠিক থাকলে মঙ্গলে পেঁৗছার সাত মিনিটের মধ্যে গ্রহের শুষ্ক ভূ-পৃষ্ঠে ছয় চাকায় ভর দিয়ে অবতরণ করবে রোভারটি।
অভিযান সফল হবে বলেই আশাবাদী নাসা। তবে অনেকেই উৎকণ্ঠা প্রকাশ করে বলেছেন, অভিযান ব্যর্থ হওয়ার শত কারণ আছে। কিন্তু অভিযান সফল হওয়ার সম্ভাবনার কথা বলতে গেলে মাত্র তিন-চারটি কারণ উল্লেখ করা যায় বা ব্যাখ্যা দেওয়া যায়।
১৯৬০ সাল থেকে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলো মঙ্গল গ্রহে বেশির ভাগ অভিযানেই ব্যর্থ হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধূলিঝড় বা যান্ত্রিক ত্রুটির মতো প্রতিকূলতায় পড়তে হয়েছে বিজ্ঞানীদের। আর সে কারণেই এবারের অভিযানটি নিয়ে বিজ্ঞানীদের উৎকণ্ঠার শেষ নেই। সূত্র : রয়টার্স।
No comments