গ্রেট অলিম্পিয়ান ফেল্প্স
এত্ত রেকর্ড! ২০০ মি. ফ্রি-স্টাইল, ২০০ মি. বাটারফ্লাই, ২০০ মি. ব্যক্তিগত মিডলে, ৪০০ মি. ব্যক্তিগত মিডলে, ৪–২০০ ফ্রি-স্টাইল রিলে, ৪–১০০ ফ্রি-স্টাইল রিলে। সব মিলে ৩৯ বার রেকর্ড ভেঙেছেন। মানসিক দৃঢ়তা
মানসিকভাবে খুবই দৃড়চেতা ফেল্প্স।
মানসিকভাবে খুবই দৃড়চেতা ফেল্প্স।
বেইজিংয়ে আট ইভেন্টে সাঁতরানোর পর এবার লন্ডন অলিম্পিকে সাঁতরেছেন ৭ ইভেন্টে। প্রতিবার পুলে নামার সময় ফেল্প্সকে মাথায় রাখতে হয়, ‘এটাই শেষ লড়াই নয়।’
হাত
হাত নয়, যেন একজোড়া বৈঠা! সেই শৈশব থেকেই ফেল্প্সকে পর্যবেক্ষণ করছেন এমন একজন গবেষক পল ম্যাকমুলেন উচ্ছ্বাসভরে বলেছিলেন, ‘তাঁর মতো কোনো মানবসন্তানই পানির ওপর এমন নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি।’
শারীরিক আকৃতি
চওড়া কাঁধ, সরু পশ্চাদ্দেশ, সমতল পিঠ, লম্বা কবন্ধ, সেই তুলনায় লম্বা পা। এই আনুপাতিক বিশ্লেষণের মানে হলো—সাঁতারের জন্য সবচেয়ে উপযোগী শরীর তাঁর।
শারীরিক রসায়ন
ফেল্পেসর শরীরে যেন এক যন্ত্র বসানো আছে, যেটি তাঁর শরীরের প্রধান পেশিগুলোতে মিনিটে ৩০ লিটার রক্ত সঞ্চালন করে। শারীরিক ধকল কাটিয়ে ওঠার অদ্ভুত এক ক্ষমতাও আছে তাঁর। একটি রেসের পর রক্তনমুনা পরীক্ষা করে দেখা গেছে, তাঁর ল্যাকটেট মাত্রা (ল্যাকটিক এসিড, যেটি মানবদেহের পেশিগুলো ‘পুড়িয়ে’ অক্সিজেনের ঘাটতি ঘটিয়ে একটা ক্লান্ত-অবসন্ন ভাব তৈরি করে) ছিল ৫.০ (প্রতি লিটার রক্তে পাঁচ মিলিলিটার), অন্য সাঁতারুদের জন্য যার মাত্রা সাধারণত ১০ থেকে ১৫।
উইঙ্গস্প্যান
দুই হাত ছড়িয়ে দিলে ফেল্পেসর ডানার বিস্তার হয় ছয় ফুট সাত ইঞ্চি। তুমুল গতিতে সাঁতরানোর সময় এটি ভারসাম্য ধরে রাখে।
অলিম্পিকে ফেল্পেসর ২১ পদক
এথেন্স: ৬ সোনা ২ ব্রোঞ্জবেইজিং: ৮ সোনালন্ডন: ৩ সোনা, ২ রুপা
হাত
হাত নয়, যেন একজোড়া বৈঠা! সেই শৈশব থেকেই ফেল্প্সকে পর্যবেক্ষণ করছেন এমন একজন গবেষক পল ম্যাকমুলেন উচ্ছ্বাসভরে বলেছিলেন, ‘তাঁর মতো কোনো মানবসন্তানই পানির ওপর এমন নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি।’
শারীরিক আকৃতি
চওড়া কাঁধ, সরু পশ্চাদ্দেশ, সমতল পিঠ, লম্বা কবন্ধ, সেই তুলনায় লম্বা পা। এই আনুপাতিক বিশ্লেষণের মানে হলো—সাঁতারের জন্য সবচেয়ে উপযোগী শরীর তাঁর।
শারীরিক রসায়ন
ফেল্পেসর শরীরে যেন এক যন্ত্র বসানো আছে, যেটি তাঁর শরীরের প্রধান পেশিগুলোতে মিনিটে ৩০ লিটার রক্ত সঞ্চালন করে। শারীরিক ধকল কাটিয়ে ওঠার অদ্ভুত এক ক্ষমতাও আছে তাঁর। একটি রেসের পর রক্তনমুনা পরীক্ষা করে দেখা গেছে, তাঁর ল্যাকটেট মাত্রা (ল্যাকটিক এসিড, যেটি মানবদেহের পেশিগুলো ‘পুড়িয়ে’ অক্সিজেনের ঘাটতি ঘটিয়ে একটা ক্লান্ত-অবসন্ন ভাব তৈরি করে) ছিল ৫.০ (প্রতি লিটার রক্তে পাঁচ মিলিলিটার), অন্য সাঁতারুদের জন্য যার মাত্রা সাধারণত ১০ থেকে ১৫।
উইঙ্গস্প্যান
দুই হাত ছড়িয়ে দিলে ফেল্পেসর ডানার বিস্তার হয় ছয় ফুট সাত ইঞ্চি। তুমুল গতিতে সাঁতরানোর সময় এটি ভারসাম্য ধরে রাখে।
অলিম্পিকে ফেল্পেসর ২১ পদক
এথেন্স: ৬ সোনা ২ ব্রোঞ্জবেইজিং: ৮ সোনালন্ডন: ৩ সোনা, ২ রুপা
No comments