ঈদে ত্বকের যত্নে
নানা কারণে মুখম-লের ত্বকে দাগের সৃষ্টি হয়। কখনও কখনও দাগ এত প্রকট হয় যে, তা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অনেকে মনে করেন দাগের সঙ্গে হরমোন সংক্রান্ত ভারসাম্যহীনতার সম্পর্ক আছে। সেবাইশ্যাস গ্রন্থি যদি অতিরিক্ত তেল উৎপাদন করে এবং যদি রোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে যায়, তবে দাগ দেখা দিতে পারে।
ত্বকের রোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে একটা প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। এ সময় আঁচিল বেশি হলে পরিচর্যা করতে হবে। গরম এবং এন্টিসেপটিক লোশনে এক টুকরা পশমী কাপড় চুবিয়ে নিয়ে সেটা আঁচিলের ওপর মৃদুচাপের সঙ্গে বুলান। মুখে স্টীমও নিতে পারেন। তবে ক্রমশ বিস্তার লাভ করে দাগে পরিণত হচ্ছে এমন কোন আঁচিল স্পর্শ করবেন না। এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। আপনি প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় মুখ ধোবেন মেডিকেটেড সাবান দিয়ে। তারপর নরম তোয়ালের সাহায্যে মুখ মুছে নেবেন। তবে বেশি ঘষে মুছবেন না। এতে দাগের বিস্তার ঘটার সম্ভাবনা থাকে।
বিউটি পার্লারে দাগ ওঠানোর জন্য অনেক রকম ব্যবস্থা থাকে। অভিজ্ঞ বিউটিশিয়ানের কাছে যেতে পারেন পরামর্শ ও দাদের প্রতিকারের জন্য। আপনার মুখের দাগ কম বা বেশি হোক কখনও তা হাত দিয়ে স্পর্শ করবেন না। কারণ জীবাণু খুব দ্রুত ছড়ায় এবং নোংরা আঙ্গুল ও তৈলাক্ত চুলই হতে পারে জীবাণুবাহী। অনেকে মনে করেন ঘনঘন মুখ ধুলে সেবাইশ্যাস গ্রন্থির তেল উৎপাদন কমে যায় এবং দাগে আক্রান্ত অংশ শুকিয়ে যায়। এটা ঠিক নয়, বরং ঘনঘন মুখ ধুলে ও পরিষ্কার করলে দাগ বাড়তে পারে। ‘এসপ সোপ’ নামে একটি মেডিকেটেড সাবান আছে যেটা ত্বকের দাগ দূর করে। তা ব্যবহার করলেও দাগ কমে যায়। তবে ক্রীমটি শুধু রাতে লাগাতে হবে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অবশ্যই মেকাপ তুলে ফেলবেন ভাল কোম্পানির ক্লিনজার দিয়ে। তা না হলে সারারাত মুখে লেগে থাকা মেকআপ ত্বকে নানারকম দাগের সৃষ্টি করবে। ত্বকে মেচতা বা ছুলি হলে গোসলের পরে আক্রান্ত স্থানে লেবুর রস নিয়মিত লাগালে উপকৃত হবেন। ত্বকের নিচে মোমের মতো সাদা দানাকে বলে হোয়াইট হেড। এগুলো কখনওই নখ দিয়ে খুঁটবেন না। ব্রণ ত্বকের জন্য একটি প্রকট সমস্যা। সাধারণত তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ বেশি হয়। এ সমস্যা সতর্কতার সঙ্গে মোকাবেলা করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রতিদিন সকালে সাবান দিয়ে মুখ ধুয়ে ফুটন্ত গরম পানিতে কিছু তুলসী পাতা ছেঁচে ফেলে দিয়ে মুখে ভাপ নিন চোখ বন্ধ করে। ভাপ নেয়া হয়ে গেলে বরফ জলের ঝাপটা দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। ব্রণ আক্রান্ত মুখে কোন ক্রিম বা তৈলাক্ত লোশন লাগাবেন না। তাতে ব্রণ বেড়ে যাবে। মাথার খুশকি ব্রণের আরেক কারণ। সুতরাং চুল পরিষ্কার রাখবেন। ত্বকের দাগ সংক্রান্ত সমস্যাগুলো নিয়ে মানসিক দুশ্চিন্তা করবেন না। বরং প্রথম থেকেই দাগ প্রতিকারের চেষ্টা করেন। প্রতিকারের মাধ্যমেই সারিয়ে তুলুন আপনার দাগ সংক্রান্ত সমস্যা।
ত্বকের দাগ ও তার প্রতিকার
নানা কারণে মুখম-লের ত্বকে দাগের সৃষ্টি হয়। কখনও কখনও দাগ এত প্রকট হয় যে, তা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অনেকে মনে করেন দাগের সঙ্গে হরমোন সংক্রান্ত ভারসাম্যহীনতার সম্পর্ক আছে। সেবাইশ্যাস গ্রন্থি যদি অতিরিক্ত তেল উৎপাদন করে এবং যদি রোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে যায়, তবে দাগ দেখা দিতে পারে। ত্বকের রোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে একটা প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। এ সময় আঁচিল বেশি হলে পরিচর্যা করতে হবে। গরম এবং এন্টিসেপটিক লোশনে এক টুকরা পশমী কাপড় চুবিয়ে নিয়ে সেটা আঁচিলের ওপর মৃদুচাপের সঙ্গে বুলান। মুখে স্টীমও নিতে পারেন। তবে ক্রমশ বিস্তার লাভ করে দাগে পরিণত হচ্ছে এমন কোন আঁচিল স্পর্শ করবেন না। এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। আপনি প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় মুখ ধোবেন মেডিকেটেড সাবান দিয়ে। তারপর নরম তোয়ালের সাহায্যে মুখ মুছে নেবেন। তবে বেশি ঘষে মুছবেন না। এতে দাগের বিস্তার ঘটার সম্ভাবনা থাকে।
বিউটি পার্লারে দাগ ওঠানোর জন্য অনেক রকম ব্যবস্থা থাকে। অভিজ্ঞ বিউটিশিয়ানের কাছে যেতে পারেন পরামর্শ ও দাদের প্রতিকারের জন্য। আপনার মুখের দাগ কম বা বেশি হোক কখনও তা হাত দিয়ে স্পর্শ করবেন না। কারণ জীবাণু খুব দ্রুত ছড়ায় এবং নোংরা আঙ্গুল ও তৈলাক্ত চুলই হতে পারে জীবাণুবাহী। অনেকে মনে করেন ঘনঘন মুখ ধুলে সেবাইশ্যাস গ্রন্থির তেল উৎপাদন কমে যায় এবং দাগে আক্রান্ত অংশ শুকিয়ে যায়। এটা ঠিক নয়, বরং ঘনঘন মুখ ধুলে ও পরিষ্কার করলে দাগ বাড়তে পারে। ‘এসপ সোপ’ নামে একটি মেডিকেটেড সাবান আছে যেটা ত্বকের দাগ দূর করে। তা ব্যবহার করলেও দাগ কমে যায়। তবে ক্রীমটি শুধু রাতে লাগাতে হবে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অবশ্যই মেকাপ তুলে ফেলবেন ভাল কোম্পানির ক্লিনজার দিয়ে। তা না হলে সারারাত মুখে লেগে থাকা মেকআপ ত্বকে নানারকম দাগের সৃষ্টি করবে।
ত্বকে মেচতা বা ছুলি হলে গোসলের পরে আক্রান্ত স্থানে লেবুর রস নিয়মিত লাগালে উপকৃত হবেন। ত্বকের নিচে মোমের মতো সাদা দানাকে বলে হোয়াইট হেড। এগুলো কখনওই নখ দিয়ে খুঁটবেন না। ব্রণ ত্বকের জন্য একটি প্রকট সমস্যা। সাধারণত তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ বেশি হয়। এ সমস্যা সতর্কতার সঙ্গে মোকাবেলা করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রতিদিন সকালে সাবান দিয়ে মুখ ধুয়ে ফুটন্ত গরম পানিতে কিছু তুলসী পাতা ছেঁচে ফেলে দিয়ে মুখে ভাপ নিন চোখ বন্ধ করে। ভাপ নেয়া হয়ে গেলে বরফ জলের ঝাপটা দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। ব্রণ আক্রান্ত মুখে কোন ক্রিম বা তৈলাক্ত লোশন লাগাবেন না। তাতে ব্রণ বেড়ে যাবে। মাথার খুশকি ব্রণের আরেক কারণ। সুতরাং চুল পরিষ্কার রাখবেন।
ত্বকের দাগ সংক্রান্ত সমস্যাগুলো নিয়ে মানসিক দুশ্চিন্তা করবেন না। বরং প্রথম থেকেই দাগ প্রতিকারের চেষ্টা করেন। প্রতিকারের মাধ্যমেই সারিয়ে তুলুন আপনার দাগ সংক্রান্ত সমস্যা।
ফারহানা তাসনীম
মডেল : পুনম
No comments