বিআইডব্লিউটিএ হিসাব কর্মকর্তার আয়বহির্ভূত বিপুল সম্পদ-দুদকের চার্জশীট অনুমোদন, চলতি সপ্তাহে আদালতে দাখিল
অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) সহকারী এক হিসাব কর্মকর্তার বিপুল পরিমাণ আয় বহির্ভূত অর্থের সন্ধান পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। কমিশনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, আব্দুস সালামের রাজধানীর গোড়ানে ছয়তলা একটি বাড়ি আছে।
গুলশান ও বারিধারায় বিলাসবহুল ২টি ফ্ল্যাট। ১৯ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং করেছেন তিনি। এফডিআরসহ ব্যাংকে জমা আছে সাড়ে ৪ কোটি টাকা। এছাড়া গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জে অটো রাইস মিল, রাজধানীর তোপখানা রোডে সাড়ে তিন কোটি টাকা মূল্যের ট্রাভেল এজেন্সি রয়েছে তার।
দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে এসব তথ্য বের হয়ে আসার পর আব্দুস সালাম খান ও তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন লাইলীর বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইন ২০০৯-এর ৪ (২) ধারা অনুযায়ী গত বছরের ২৩ জুন মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করে দুদক। মামলা নং-৬৫। দীর্ঘদিন তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদক উপ-পরিচালক বেনজীর আহম্মদ কমিশনে চার্জশীট পেশ করেন। রবিবার কমিশন চার্জশীট অনুমোদন করে।
মামলার বিবরণীতে উল্লেখ আছে, মানি লন্ডারিংকৃত অর্থের পরিমাণ ১৮ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। মামলার এজাহারে দেখা যায়, আসামি বিআইডব্লিটিএর সহকারী হিসাব কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত থেকে বিআইডব্লিটিএর কর্মকর্তা কর্মচারীদের গোষ্ঠী বীমা ও ভবিষ্যত তহবিলের জনতা ব্যাংকের পুরানা পল্টন শাখার দুটি হিসাবে ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ২৫ নবেম্বর পর্যন্ত অস্বাভাবিক লেনদেন করেছেন।
দুদক বিআইডব্লিটিএর এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ পায় তা হচ্ছে- ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে দক্ষিণ গোড়ান খিলগাঁওয়ে ৬ তলা বাড়ি, ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে রাজধানীর তোপখানা রোডে বিজিআইসি টাওয়ারের ৫ তলায় এয়ার প্লাস ট্রাভেল এজেন্ট প্রতিষ্ঠা করা।
দুদকের অনুসন্ধানে আরও বেরিয়ে আসে রাজধানীর অভিজাত এলাকায় একাধিক ফ্ল্যাট কিনেছেন আব্দুস সালাম খান। কোন ফ্ল্যাট নিজ নামে আবার কোন ফ্ল্যাট স্ত্রীর নামে। এরমধ্যে বারিধারায় ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ফ্ল্যাট ও গুলশানে ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের খোঁজ পেয়েছে দুদক। এছাড়া এফডিআরসহ ব্যাংকে তার জমাকৃত সাড়ে ৪ কোটি টাকার সন্ধান পায় দুদক। এছাড়া গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জে ৩৩ লাখ টাকা মূল্যের জমি রয়েছে তাদের। রয়েছে দুটি প্রাইভেটকার। এর মূল্য ৪৬ লাখ টাকার মতো।
দুদকের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে আব্দুস সালাম খান মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিপুল অবৈধ সম্পদ করেছেন। বিভিন্ন সেক্টরে মানি লন্ডারিংয়ের অর্থ বিনিয়োগ করেছেন যার বৈধ উৎস তিনি দেখাতে পারেননি। তার স্ত্রীও এসব সম্পদের অংশীদার। দুদকের তদন্তকারী কর্মকর্তা বেনজীর আহম্মদ জানান, চলতি সপ্তাহে আদালতে চার্জশীট দাখিল হবে।
দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধানে এসব তথ্য বের হয়ে আসার পর আব্দুস সালাম খান ও তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন লাইলীর বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইন ২০০৯-এর ৪ (২) ধারা অনুযায়ী গত বছরের ২৩ জুন মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করে দুদক। মামলা নং-৬৫। দীর্ঘদিন তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদক উপ-পরিচালক বেনজীর আহম্মদ কমিশনে চার্জশীট পেশ করেন। রবিবার কমিশন চার্জশীট অনুমোদন করে।
মামলার বিবরণীতে উল্লেখ আছে, মানি লন্ডারিংকৃত অর্থের পরিমাণ ১৮ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। মামলার এজাহারে দেখা যায়, আসামি বিআইডব্লিটিএর সহকারী হিসাব কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত থেকে বিআইডব্লিটিএর কর্মকর্তা কর্মচারীদের গোষ্ঠী বীমা ও ভবিষ্যত তহবিলের জনতা ব্যাংকের পুরানা পল্টন শাখার দুটি হিসাবে ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ২৫ নবেম্বর পর্যন্ত অস্বাভাবিক লেনদেন করেছেন।
দুদক বিআইডব্লিটিএর এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ পায় তা হচ্ছে- ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে দক্ষিণ গোড়ান খিলগাঁওয়ে ৬ তলা বাড়ি, ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে রাজধানীর তোপখানা রোডে বিজিআইসি টাওয়ারের ৫ তলায় এয়ার প্লাস ট্রাভেল এজেন্ট প্রতিষ্ঠা করা।
দুদকের অনুসন্ধানে আরও বেরিয়ে আসে রাজধানীর অভিজাত এলাকায় একাধিক ফ্ল্যাট কিনেছেন আব্দুস সালাম খান। কোন ফ্ল্যাট নিজ নামে আবার কোন ফ্ল্যাট স্ত্রীর নামে। এরমধ্যে বারিধারায় ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ফ্ল্যাট ও গুলশানে ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের খোঁজ পেয়েছে দুদক। এছাড়া এফডিআরসহ ব্যাংকে তার জমাকৃত সাড়ে ৪ কোটি টাকার সন্ধান পায় দুদক। এছাড়া গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জে ৩৩ লাখ টাকা মূল্যের জমি রয়েছে তাদের। রয়েছে দুটি প্রাইভেটকার। এর মূল্য ৪৬ লাখ টাকার মতো।
দুদকের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে আব্দুস সালাম খান মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিপুল অবৈধ সম্পদ করেছেন। বিভিন্ন সেক্টরে মানি লন্ডারিংয়ের অর্থ বিনিয়োগ করেছেন যার বৈধ উৎস তিনি দেখাতে পারেননি। তার স্ত্রীও এসব সম্পদের অংশীদার। দুদকের তদন্তকারী কর্মকর্তা বেনজীর আহম্মদ জানান, চলতি সপ্তাহে আদালতে চার্জশীট দাখিল হবে।
No comments