বাংলাদেশ আজ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত, এটা ধরে রাখতে চাই-শ্রমিক লীগ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা বর্তমান সরকার দিয়েছে। আমরা অর্থনৈতিকভাবে অনেক দূর এগিয়ে গেছি। বাংলাদেশ আজ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে-এটাকে ধরে রাখতে চাই।
আমরা যে সুনাম নিয়ে এসেছি, সেটা যাতে কেউ নস্যাত করতে না পারে সেজন্য শ্রমিক লীগ নেতৃবৃন্দকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী তৈরি পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের জন্য বর্তমান সরকারের নেয়া উদ্যোগগুলো সবার কাছে তুলে ধরার নির্দেশ দেন। রবিবার জাতীয় শ্রমিক লীগের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দ গণবভনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করতে গেলে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শ্রমিক লীগ নেতাদের উদ্দেশে বলেন, সরকার, শ্রমিক ও মালিকদের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে শ্রমিক লীগ নেতৃবৃন্দকে কাজ করতে হবে। তাহলেই আমাদের অর্থনীতির উন্নয়ন হবে। আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে মিল রেখে শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ছোট রাখার কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, উপ-কমিটি করে বিভিন্ন খাতের শ্রমিকদের চাহিদা ও সমস্যা সম্পর্কেও শ্রমিক লীগকে খেয়াল রাখতে হবে। শ্রমিকদের স্বার্থ আপনাদেরই রক্ষা করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার সংরক্ষণে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা এবার ক্ষমতায় এসে শ্রমিকদের বেতনভাতা বাড়িয়েছি। আমি নিজে মালিকদের চাপ দিয়ে এক হাজার ৫শ’ টাকার বেতন তিন হাজার টাকা করেছি। মজুরি কমিশন ঘোষণা করেছি। সর্বনি¤œ মজুরি দুই হাজার ৫শ’ টাকা থেকে বাড়িয়ে চার হাজার ৫শ’ টাকা করেছি। শ্রমিকের চাকরির বয়সসীমা ৬০ বছরে উন্নীত করেছি। কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছি-যেখান থেকে বিনা জামানতে এক লাখ টাকা ঋণ নেয়ার সুযোগ রয়েছে। বন্ধ কারখানা চালু করেছি। কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি ও দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমাদের লক্ষ্য। জাতির পিতা আজীবন কৃষক-শ্রমিক মেহনতি মানুষের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করে গেছেন। একজন নেতা হতে হলে লোভ-লালসার উর্ধ থেকে যে কত ত্যাগ স্বীকার করতে হয় বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি পড়লেই তা বোঝা যাবে। শ্রমিক লীগের নবনির্বাচিত সভাপতি শুকুর মাহমুদ, কার্যকরী সভাপতি ফজলুল হক মন্টু এবং সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে সংগঠনের নতুন কমিটির সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে শ্রমিক লীগ নেতারা প্রধানমন্ত্রীর হাতে ফুল দিয়ে তৈরি একটি নৌকার প্রতিকৃতি উপহার দেন। গত ১৭ জুলাই জাতীয় শ্রমিক লীগের জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিল উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে সভাপতি, কার্যকরী সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। এরপর গত বৃহস্পতিবার ৩৫ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শ্রমিক লীগ নেতাদের উদ্দেশে বলেন, সরকার, শ্রমিক ও মালিকদের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে শ্রমিক লীগ নেতৃবৃন্দকে কাজ করতে হবে। তাহলেই আমাদের অর্থনীতির উন্নয়ন হবে। আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে মিল রেখে শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ছোট রাখার কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, উপ-কমিটি করে বিভিন্ন খাতের শ্রমিকদের চাহিদা ও সমস্যা সম্পর্কেও শ্রমিক লীগকে খেয়াল রাখতে হবে। শ্রমিকদের স্বার্থ আপনাদেরই রক্ষা করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার সংরক্ষণে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা এবার ক্ষমতায় এসে শ্রমিকদের বেতনভাতা বাড়িয়েছি। আমি নিজে মালিকদের চাপ দিয়ে এক হাজার ৫শ’ টাকার বেতন তিন হাজার টাকা করেছি। মজুরি কমিশন ঘোষণা করেছি। সর্বনি¤œ মজুরি দুই হাজার ৫শ’ টাকা থেকে বাড়িয়ে চার হাজার ৫শ’ টাকা করেছি। শ্রমিকের চাকরির বয়সসীমা ৬০ বছরে উন্নীত করেছি। কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছি-যেখান থেকে বিনা জামানতে এক লাখ টাকা ঋণ নেয়ার সুযোগ রয়েছে। বন্ধ কারখানা চালু করেছি। কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি ও দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমাদের লক্ষ্য। জাতির পিতা আজীবন কৃষক-শ্রমিক মেহনতি মানুষের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করে গেছেন। একজন নেতা হতে হলে লোভ-লালসার উর্ধ থেকে যে কত ত্যাগ স্বীকার করতে হয় বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি পড়লেই তা বোঝা যাবে। শ্রমিক লীগের নবনির্বাচিত সভাপতি শুকুর মাহমুদ, কার্যকরী সভাপতি ফজলুল হক মন্টু এবং সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে সংগঠনের নতুন কমিটির সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে শ্রমিক লীগ নেতারা প্রধানমন্ত্রীর হাতে ফুল দিয়ে তৈরি একটি নৌকার প্রতিকৃতি উপহার দেন। গত ১৭ জুলাই জাতীয় শ্রমিক লীগের জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিল উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে সভাপতি, কার্যকরী সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। এরপর গত বৃহস্পতিবার ৩৫ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
No comments