বিদেশে চাকরিপ্রার্থীদের প্রতি সহানুভূতিশীল হোন ॥ প্রধানমন্ত্রী- বায়রা নেতৃবৃন্দের সাক্ষাত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চাকরি নিয়ে বিদেশগামীদের প্রতি সহানুভূতিশীল আচরণ করার ও অভিবাসন ব্যয় যথাসম্ভব কম নেয়ার জন্য আন্তর্জাতিক রিক্রুটিং সমিতি (বায়রা) নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। রবিবার বায়রার সভাপতি শাহজালাল মজুমদারের নেতৃত্বে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাতকালে
তিনি আরও বলেন, বিদেশে চাকরি প্রত্যাশীরা আমাদের সন্তান ও আত্মীয়। এ জন্য তাদের প্রতি আমাদের সহানুভূতিশীল হতে হবে। খবর বাসসর।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মানসিকতায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে এবং যা বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে অবদান রাখছে।
শেখ হাসিনা বিদেশগামী কর্মীদের বিদেশে যাওয়ার আগে তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, ভাষাশিক্ষা ও সংশ্লিষ্ট দেশটির আইন-কানুন সম্পর্কে ধারণা দেয়ার ব্যবস্থা করার জন্য রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর প্রশংসা করেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী চাকরি নিয়ে বিদেশে গমনেচ্ছুদের প্রশিক্ষণ প্রদানে তাঁর সরকারের নেয়া পদক্ষেপের উল্লেখ করেন।
তিনি বিদেশগামীদের চাকরি, ভাষা ও সংশ্লিষ্ট দেশের আইন সম্পর্কে পৃথক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, যা আন্তর্জাতিক বাজারে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টিতে সরকারের উদ্যোগে ব্যাপক অবদান রাখবে।
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার তাঁর নির্বাচনী অঙ্গীকারের আলোকে দেশে-বিদেশে চাকরির সংস্থান করতে নিরলসভাবে কাজ করছে। তিনি বলেন, বিদেশে চাকরিপ্রত্যাশীরা এখন ব্যাংক ঋণও নিতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বায়রা নেতৃবৃন্দের দাবির জবাবে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির (সিআইপি) তালিকায় জনশক্তি রফতানিকারকদের নাম অন্তর্ভুক্তির আশ্বাস দেন।
তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বায়রার অন্যান্য দাবির ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়ারও আশ্বাস দেন। বায়রা নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের সাফল্য এবং পদ্মা সেতু নির্মাণে শেখ হাসিনার সঙ্কল্পের প্রশংসা করেন। তাঁরা পদ্মা সেতু নির্মাণে সহায়তা প্রদানে প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বাস দেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ এম ওয়াহিদ উজ জামান এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মানসিকতায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে এবং যা বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে অবদান রাখছে।
শেখ হাসিনা বিদেশগামী কর্মীদের বিদেশে যাওয়ার আগে তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, ভাষাশিক্ষা ও সংশ্লিষ্ট দেশটির আইন-কানুন সম্পর্কে ধারণা দেয়ার ব্যবস্থা করার জন্য রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর প্রশংসা করেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী চাকরি নিয়ে বিদেশে গমনেচ্ছুদের প্রশিক্ষণ প্রদানে তাঁর সরকারের নেয়া পদক্ষেপের উল্লেখ করেন।
তিনি বিদেশগামীদের চাকরি, ভাষা ও সংশ্লিষ্ট দেশের আইন সম্পর্কে পৃথক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, যা আন্তর্জাতিক বাজারে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টিতে সরকারের উদ্যোগে ব্যাপক অবদান রাখবে।
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার তাঁর নির্বাচনী অঙ্গীকারের আলোকে দেশে-বিদেশে চাকরির সংস্থান করতে নিরলসভাবে কাজ করছে। তিনি বলেন, বিদেশে চাকরিপ্রত্যাশীরা এখন ব্যাংক ঋণও নিতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বায়রা নেতৃবৃন্দের দাবির জবাবে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির (সিআইপি) তালিকায় জনশক্তি রফতানিকারকদের নাম অন্তর্ভুক্তির আশ্বাস দেন।
তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বায়রার অন্যান্য দাবির ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়ারও আশ্বাস দেন। বায়রা নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের সাফল্য এবং পদ্মা সেতু নির্মাণে শেখ হাসিনার সঙ্কল্পের প্রশংসা করেন। তাঁরা পদ্মা সেতু নির্মাণে সহায়তা প্রদানে প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বাস দেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ এম ওয়াহিদ উজ জামান এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
No comments