যা কিছু প্রথম-উচ্চতা জয়
বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্টের চূঁড়ায় পৌঁছবার চেষ্টাটা অনেক আগের। ১৯২১ সাল থেকে এভারেস্টের চূঁড়ায় ওঠার মূল প্রচেষ্টা শুরু হয়। প্রথমদিকে এভারেস্টের উত্তরদিকে তিব্বত দিয়ে এই প্রচেষ্টাগুলো চালানো হয়েছিল। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে এভারেস্টের উত্তরমুখী এই পথটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কাল পর্যন্ত কেউই তিব্বতের এই পথটি দিয়ে এভারেস্টের চূঁড়ায় পৌঁছতে পারেনি। ১৯৫১ সালে এভারেস্টের দক্ষিণ দিক দিয়ে এর চূঁড়ায় ওঠার অভিযান চালানোর ব্যাপারে প্রয়োজনীয় অনুমতি প্রদান করে নেপাল সরকার। এরও দু’বছর পরে ১৯৫৩ সালের মে মাসে নিউজিল্যান্ডের অধিবাসী এডমন্ড হিলারি শেরপা তেনজিং নরগেকে সঙ্গে নিয়ে প্রথমবারের মতো এভারেস্টের চূঁড়ায় পা রাখেন। পূরণ হয়, পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছবার মানুষের দীর্ঘদিনের অভিলাষ।
এতো গেল পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গে প্রথমবারের মতো মানুষের পা রাখার গল্প। আফ্রিকা ও ইউরোপের সর্বোচ্চ স্থানে মানুষ অবশ্য পা রেখেছিল অনেক আগেই। ইউরোপের সবচেয়ে উঁচু পর্বত, মাউন্ট ব্ল্যাঙ্কে প্রথমবারের মতো সফল অভিযান পরিচালনা করেন জ্যাকুয়েস বালমেট নামের এক পর্বতারোহী ১৭৬০ সালের ৮ আগস্ট। আফ্রিকার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কিলিমানজারো জয় করেন দুই পর্বতারোহী, ১৮৮৯ সালে। তাদের নাম হ্যানস মেয়ের ও এল পুরসেলার।
দ্য পেঙ্গুইন বুক অব ফার্স্ট অবলম্বনে নাইর ইকবাল
এতো গেল পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গে প্রথমবারের মতো মানুষের পা রাখার গল্প। আফ্রিকা ও ইউরোপের সর্বোচ্চ স্থানে মানুষ অবশ্য পা রেখেছিল অনেক আগেই। ইউরোপের সবচেয়ে উঁচু পর্বত, মাউন্ট ব্ল্যাঙ্কে প্রথমবারের মতো সফল অভিযান পরিচালনা করেন জ্যাকুয়েস বালমেট নামের এক পর্বতারোহী ১৭৬০ সালের ৮ আগস্ট। আফ্রিকার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কিলিমানজারো জয় করেন দুই পর্বতারোহী, ১৮৮৯ সালে। তাদের নাম হ্যানস মেয়ের ও এল পুরসেলার।
দ্য পেঙ্গুইন বুক অব ফার্স্ট অবলম্বনে নাইর ইকবাল
No comments