চলছে প্রাথমিক বাছাইপর্ব by সৈয়দা আখতার জাহান

চলছে প্রাণ-প্রথম আলো জাতীয় আচার প্রতিযোগিতার বাছাইয়ের প্রাথমিক পর্ব। এ বছর ১২ জুলাই মহিলারা পাঠাতে শুরু করেন নিজ হাতে তৈরি আচার। প্রতিযোগিতায় টক, মিষ্টি, ঝাল ও মসলাযুক্ত আচার বিভিন্ন বিভাগে জমা পড়তে শুরু করে। আচার জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল ১২ আগস্ট।


প্রাণ গ্রুপ ও প্রথম আলোর আয়োজনের এই আচার প্রতিযোগিতায় এ বছরের অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা দুই হাজার ৪৩৩। একজন একাধিক বিভাগে আচার পাঠাতে পেরেন। তাই বিভিন্ন বিভাগে আচার জমা পড়েছে প্রায় সাড়ে সাত হাজার।
প্রাণ-প্রথম আলো জাতীয় আচার প্রতিযোগিতায় প্রাথমিক বাছাইপর্বে কাজ করছেন প্রাণ অফিসের কর্মী বাহিনী। জানালেন প্রাণের জ্যেষ্ঠ বিপণন ব্যবস্থাপক আদিল খান।
জানা যায়, আচারগুলো স্বাদে-গন্ধে চমৎকার। দেখতেও বেশ বাহারের। আচারের বয়ামগুলোর কোনোটি ছিল শোলা দিয়ে তৈরি ময়ূরপঙ্খি নৌকায়, আবার কোনোটি ছিল বাঁশের ঝুড়িতে বা সুন্দর কাগজে মোড়ানো। বাছাইপ্রক্রিয়ায় প্রথমেই দেখা হয় শর্তগুলো, যা আয়োজকদের পক্ষ থেকে দেওয়া হয় তা পূরণ করা হয়েছে কি না। সব ঠিকঠাক থাকলে বয়ামের গায়ে কোড নম্বর দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী নাম ও ঠিকানা লেখা থাকে অফিসের ফাইলে।
প্রাথমিক বাছাইপর্ব চলবে ২২ আগস্ট পর্যন্ত। তারপর আচারগুলো পাঠানো হবে বিশেষ বাছাইয়ের জন্য। বিচারক হিসেবে থাকবেন বিশেষজ্ঞ রান্নাবিদ ও পুষ্টিবিদেরা।
১১তম প্রাণ-প্রথম আলো জাতীয় আচার প্রতিযোগিতায় বর্ষসেরা একজন পাবেন এক লাখ টাকা। প্রত্যেক বিভাগের সেরা যে হবেন তিনি পাবেন রেফ্রিজারেটর, দ্বিতীয় স্থান অধিকারী পাবেন এলসিডি রঙিন টেলিভিশন এবং তৃতীয় স্থান অধিকারী পাবেন ওয়াশিং মেশিন। এ ছাড়া চারটি বিভাগের ৩২ জনকে দেওয়া হবে সান্ত্বনা পুরস্কার।
বর্ণিল ঈদ

No comments

Powered by Blogger.