করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত বাড়ল ন্যূনতম আয়কর
দুর্মূল্যের বাজারে মানুষের আশা ছিল মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাড়ানো হবে করমুক্ত আয়ের সীমা। সেটি আর হলো না। উল্টো কম আয়ের করদাতাদের বোঝা আরো ভারী করা হলো। আগামী অর্থবছরে ব্যক্তিশ্রেণীর করমুক্ত আয়সীমা চলতি অর্থবছরের মতোই এক লাখ ৮০ হাজার টাকায়ই রাখার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
করমুক্ত আয়সীমা নির্ধারণে মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় না নিলেও ন্যূনতম আয়করের ক্ষেত্রে অর্থমন্ত্রীর ভাষায় 'প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির বিষয় বিবেচনা করে' করদাতাদের ন্যূনতম আয়কর এবার যেখানে দুই হাজার টাকা আছে, নতুন অর্থবছরে তা তিন হাজার টাকা করার প্রস্তাব করেছেন। এটি হলে কম আয়ের করদাতাদের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে।
ব্যক্তিশ্রেণীর আয়করের ক্ষেত্রে অন্য ধাপগুলো চলতি অর্থবছরের মতোই রাখার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। নতুন অর্থবছরে এক লাখ ৮০ হাজার টাকা থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করলে এর ১০ শতাংশ, তিন লাখ থেকে চার লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ের ১৫ শতাংশ, চার লাখ টাকার পরের তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত কর নেবেন অর্থমন্ত্রী। তবে এর বেশি আয়ের ওপর ২৫ শতাংশ হারে আয়কর নেওয়ার প্রস্তাব করেছেন আবুল মাল আবদুল মুহিত।
তবে চলতি অর্থবছরের মতোই নারী করদাতা ও ৬৫ বছরের বেশি বয়সের করদাতাদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা দুই লাখ টাকা, প্রতিবন্ধীদের জন্য আড়াই লাখ টাকা বহাল রাখার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
ব্যক্তিশ্রেণীর আয়করের ক্ষেত্রে অন্য ধাপগুলো চলতি অর্থবছরের মতোই রাখার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। নতুন অর্থবছরে এক লাখ ৮০ হাজার টাকা থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করলে এর ১০ শতাংশ, তিন লাখ থেকে চার লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ের ১৫ শতাংশ, চার লাখ টাকার পরের তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত কর নেবেন অর্থমন্ত্রী। তবে এর বেশি আয়ের ওপর ২৫ শতাংশ হারে আয়কর নেওয়ার প্রস্তাব করেছেন আবুল মাল আবদুল মুহিত।
তবে চলতি অর্থবছরের মতোই নারী করদাতা ও ৬৫ বছরের বেশি বয়সের করদাতাদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা দুই লাখ টাকা, প্রতিবন্ধীদের জন্য আড়াই লাখ টাকা বহাল রাখার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
No comments