তিশার তিন সাজ by তারিকুর রহমান খান
বিয়ের পর এটাই প্রথম ঈদ তিশার। ঈদটা তাই অন্যরকম অনুভূতি নিয়ে আসবে। ‘আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি ঈদের জন্য। অনেক বেশি আনন্দ করব এবারের ঈদে। আগের ঈদগুলো ছিল শুধু আমার জন্য। ঈদগুলোতে আমার নিজের মতো সাজতে পারতাম। এবার পরিবারের সদস্যদের কথা ভেবে ঈদের দিন সাজতে হবে।
তাঁরা আমাকে যেমন দেখতে পছন্দ করেন, তেমন সাজে সাজতে হবে।’ বললেন তিশা। ঈদে আরামদায়ক ও সাধারণ পোশাক পরতেই তিনি পছন্দ করেন। এবার ঈদও ব্যতিক্রম নয়। সময় বুঝে নেবেন ভিন্ন ভিন্ন সাজ।
সকালের সাজ
‘এমনিতে কাজ না থাকলে কিছুটা বেলা করে ঘুম থেকে উঠি। কিন্তু ঈদের দিন এবার অবশ্যই তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করব। ঈদের দিন সকালে শাড়ি পরব।’ বলেন তিশা। সকালের সাজটা হালকা হবে বলেই জানালেন তিনি। চুল বাঁধবেন হাতখোপা করে। ‘সাদা-কালো রং আমার সব সময় প্রিয়। ঈদের সকালে সাদা ও নীলের মিশেল দেওয়া জামদানি শাড়ি পরব। সকালের সাজে সতেজতা থাকবে। শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে নীল রঙের ব্লাউজ আর আরামদায়ক চটি স্যান্ডেল থাকবে সকালের সাজে। এই সাজেই কাটিয়ে দেব ঈদের দিনের সকাল।’
দুপুর গড়িয়ে বিকেল
ঈদ পড়েছে গরমের দিনে। এমন পোশাক পরা চাই যাতে গরমটা ছুঁতে না পারে বলে মনে করে তিশা।
বিয়ের পর প্রথম ঈদ। ঈদের দিন টোনাটুনির সংসারে অতিথি আসবেন অনেকেই। দুপুরে তাই আরামদায়ক ও ফ্যাশনেবল পোশাক থাকব তিশার পরনে। ‘আমি সব সময় সালোয়ার-কামিজ পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। এবার ঈদেও সালোয়ার-কামিজ পরব। রংটা হতে পারে কফি বা গোলাপি। উঁচু কলার ও লম্বা হাত থাকবে কামিজে’ বলেন তিনি।
জমকালো রাতের সাজ
সারাদিন হালকা সাজে কাটালেও রাতে সেটা পুষিয়ে নেবেন তিশা। জমকালো সাজে একদম মন ভরে সাজবেন। পরনে থাকবে স্বামী মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর উপহার দেওয়া কালো রঙের শাড়ি। ‘এটা অবশ্য বিয়ের সময় উপহার পেয়েছিলাম ওর কাছ থেকে। দুজনেরই দারুণ পছন্দ এটি।’ শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে পরবেন কালো রঙের ব্লাউজ। এর থ্রি কোয়ার্টার হাতটা হবে স্বচ্ছ কাপড়ের। গলায় থাকবে কারুকাজ। চুলটা এসময় খোপা করেই রাখবেন। কানে পরবেন বড় দুল। ‘আমি সব সময় চোখে কাজল পরি। এবারের ঈদের সময় তিন বেলার সাজেই কাজল পরব।’
জানান তিশা।
সকালের সাজ
‘এমনিতে কাজ না থাকলে কিছুটা বেলা করে ঘুম থেকে উঠি। কিন্তু ঈদের দিন এবার অবশ্যই তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করব। ঈদের দিন সকালে শাড়ি পরব।’ বলেন তিশা। সকালের সাজটা হালকা হবে বলেই জানালেন তিনি। চুল বাঁধবেন হাতখোপা করে। ‘সাদা-কালো রং আমার সব সময় প্রিয়। ঈদের সকালে সাদা ও নীলের মিশেল দেওয়া জামদানি শাড়ি পরব। সকালের সাজে সতেজতা থাকবে। শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে নীল রঙের ব্লাউজ আর আরামদায়ক চটি স্যান্ডেল থাকবে সকালের সাজে। এই সাজেই কাটিয়ে দেব ঈদের দিনের সকাল।’
দুপুর গড়িয়ে বিকেল
ঈদ পড়েছে গরমের দিনে। এমন পোশাক পরা চাই যাতে গরমটা ছুঁতে না পারে বলে মনে করে তিশা।
বিয়ের পর প্রথম ঈদ। ঈদের দিন টোনাটুনির সংসারে অতিথি আসবেন অনেকেই। দুপুরে তাই আরামদায়ক ও ফ্যাশনেবল পোশাক থাকব তিশার পরনে। ‘আমি সব সময় সালোয়ার-কামিজ পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। এবার ঈদেও সালোয়ার-কামিজ পরব। রংটা হতে পারে কফি বা গোলাপি। উঁচু কলার ও লম্বা হাত থাকবে কামিজে’ বলেন তিনি।
জমকালো রাতের সাজ
সারাদিন হালকা সাজে কাটালেও রাতে সেটা পুষিয়ে নেবেন তিশা। জমকালো সাজে একদম মন ভরে সাজবেন। পরনে থাকবে স্বামী মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর উপহার দেওয়া কালো রঙের শাড়ি। ‘এটা অবশ্য বিয়ের সময় উপহার পেয়েছিলাম ওর কাছ থেকে। দুজনেরই দারুণ পছন্দ এটি।’ শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে পরবেন কালো রঙের ব্লাউজ। এর থ্রি কোয়ার্টার হাতটা হবে স্বচ্ছ কাপড়ের। গলায় থাকবে কারুকাজ। চুলটা এসময় খোপা করেই রাখবেন। কানে পরবেন বড় দুল। ‘আমি সব সময় চোখে কাজল পরি। এবারের ঈদের সময় তিন বেলার সাজেই কাজল পরব।’
জানান তিশা।
No comments