জয়েন্ট স্টকে মিথ্যা তথ্য-ডেসটিনির এমডিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
জয়েন্ট স্টক কম্পানিতে মিথ্যা তথ্য দিয়ে জালিয়াতির অভিযোগে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড ও বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম ব্যারিস্টার সাইফুর রহমান বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানাপ্রাপ্ত অন্য দুই আসামি হলেন বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের পরিচালক ইরফান আহমেদ সানি ও সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন।
গতকাল বিএনএস গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের শেয়ারহোল্ডার এম এন এইচ বুলু রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কম্পানিতে পাঠানো বার্ষিক বিবরণীতে মিথ্যা তথ্য দিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ এনে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে হাজির হয়ে একটি নালিশি মামলা করেন।
মামলার আরজিতে বলা হয়, বাদী বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের ১৬ শতাংশ অর্থাৎ ৬৪ হাজার শেয়ারের মালিক। বাদীর ব্যাংকঋণ হতে দায়মুক্ত করার শর্তে ডেসটিনির সঙ্গে ওই শেয়ার হস্তান্তরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী আসামিরা বাদীর ব্যাংকঋণ পরিশোধ না করায় বাদী ওই চুক্তি বাতিল করেন। পরে আসামিরা পরষ্পর যোগসাজসে ২০০৯ সালের ২৯ জুন বাদীর ৬৪ হাজার শেয়ারের জাল স্ট্যাম্প চালানের কপি রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস এ জমা দিয়ে বাদীর সব শেয়ার জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের নামে হস্তান্তর করে নেন।
বাদী অভিযোগ করেন, এ-সংক্রান্তে বাদী হাইকোর্টে কম্পানি আইনে একটি মামলা করলে আদালত ওই শেয়ার হস্তান্তরের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন। আসামিরা হাইকোর্টের দেওয়া ওই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জালিয়াতির মাধ্যমে বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের অন্যান্য পরিচালক কে এম শহিদুল্লাহ ও সাইফুল আলমের শেয়ার স্ট্যাম্প ডিউটি প্রদানের আগে মিথ্যা তথ্য দিয়া জয়েন্ট স্টক কম্পানিতে রিটার্ন দাখিল করেন। এভাবে সব শেয়ার ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের নামে হস্তান্তর করে নেওয়া হয়। যা কম্পানি আইনের ৩৯৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আদালতে বাদীপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন, ব্যারিস্টার তানজীব উল আলম, আনোয়ারুল কবির বাবুল ও তাপস কুমার দত্ত।
গতকাল বিএনএস গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের শেয়ারহোল্ডার এম এন এইচ বুলু রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কম্পানিতে পাঠানো বার্ষিক বিবরণীতে মিথ্যা তথ্য দিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ এনে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে হাজির হয়ে একটি নালিশি মামলা করেন।
মামলার আরজিতে বলা হয়, বাদী বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের ১৬ শতাংশ অর্থাৎ ৬৪ হাজার শেয়ারের মালিক। বাদীর ব্যাংকঋণ হতে দায়মুক্ত করার শর্তে ডেসটিনির সঙ্গে ওই শেয়ার হস্তান্তরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী আসামিরা বাদীর ব্যাংকঋণ পরিশোধ না করায় বাদী ওই চুক্তি বাতিল করেন। পরে আসামিরা পরষ্পর যোগসাজসে ২০০৯ সালের ২৯ জুন বাদীর ৬৪ হাজার শেয়ারের জাল স্ট্যাম্প চালানের কপি রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস এ জমা দিয়ে বাদীর সব শেয়ার জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের নামে হস্তান্তর করে নেন।
বাদী অভিযোগ করেন, এ-সংক্রান্তে বাদী হাইকোর্টে কম্পানি আইনে একটি মামলা করলে আদালত ওই শেয়ার হস্তান্তরের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন। আসামিরা হাইকোর্টের দেওয়া ওই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জালিয়াতির মাধ্যমে বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের অন্যান্য পরিচালক কে এম শহিদুল্লাহ ও সাইফুল আলমের শেয়ার স্ট্যাম্প ডিউটি প্রদানের আগে মিথ্যা তথ্য দিয়া জয়েন্ট স্টক কম্পানিতে রিটার্ন দাখিল করেন। এভাবে সব শেয়ার ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের নামে হস্তান্তর করে নেওয়া হয়। যা কম্পানি আইনের ৩৯৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আদালতে বাদীপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন, ব্যারিস্টার তানজীব উল আলম, আনোয়ারুল কবির বাবুল ও তাপস কুমার দত্ত।
No comments