হাইকোর্টের রুল-সবুর, আজিজের নামে স্থাপনা কেন অবৈধ নয়
দেশের স্বাধীনতাবিরোধী হিসেবে চিহ্নিত খান এ সবুরের নামে খুলনায় সড়ক ও শাহ আজিজুর রহমানের নামে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে মিলনায়তন করা কেন অবৈধ বলে ঘোষণা দেওয়া হবে না জানতে চেয়ে সরকারের প্রতি রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল সোমবার বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
একই সঙ্গে সারা দেশে রাস্তা, ভবন বা অন্য কোনো অবকাঠামো স্বাধীনতাবিরোধীদের নামে রয়েছে কি না, থাকলে তাদের নামকরণ করার সঙ্গে জড়িতদের কেন আইনের আওতায় আনার নির্দেশ দেওয়া হবে না, তাও জানতে চেয়েছেন আদালত।
একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির নেতা ও যুদ্ধাপরাধের বিচার দাবির আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক শাহরিয়ার কবির ও মুনতাসীর মামুনের একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে এই আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালতের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে শিক্ষাসচিব, স্থানীয় সরকার সচিব, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়রকে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে হবে।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, খুলনা শহরের যশোর রোডটি একপর্যায়ে সাবেক মুসলিম লীগ নেতা খান এ সবুরের নামে নামকরণ করা হয়। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তন শাহ আজিজুর রহমানের নামে নামকরণ করা হয়েছে। রিট আবেদনের সঙ্গে 'শান্তি কমিটি-১৯৭১' ও 'একাত্তরের দালালনামা' নামে দুটি বই সংযুক্ত করা হয়েছে। বই দুটিতে স্বাধীনতার বিরোধিতায় বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি খান এ সবুর ও জিয়াউর রহমানের আমলের প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজের ভূমিকার কথা উল্লেখ রয়েছে।
রিট আবেদনকারীদের পক্ষে আইনজীবী বেলাল হোসেন শুনানি করেন। তিনি সাংবাদিকদের জানান, আদালত খুলনার ওই রাস্তার ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনের নামকরণ স্থগিত করেছেন। রিটের চূড়ান্ত শুনানি না হওয়া পর্যন্ত সবুর ও শাহ আজিজের নামে দুটি অবকাঠামোকে ডাকা যাবে না।
একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির নেতা ও যুদ্ধাপরাধের বিচার দাবির আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক শাহরিয়ার কবির ও মুনতাসীর মামুনের একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে এই আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালতের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে শিক্ষাসচিব, স্থানীয় সরকার সচিব, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়রকে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে হবে।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, খুলনা শহরের যশোর রোডটি একপর্যায়ে সাবেক মুসলিম লীগ নেতা খান এ সবুরের নামে নামকরণ করা হয়। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তন শাহ আজিজুর রহমানের নামে নামকরণ করা হয়েছে। রিট আবেদনের সঙ্গে 'শান্তি কমিটি-১৯৭১' ও 'একাত্তরের দালালনামা' নামে দুটি বই সংযুক্ত করা হয়েছে। বই দুটিতে স্বাধীনতার বিরোধিতায় বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি খান এ সবুর ও জিয়াউর রহমানের আমলের প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজের ভূমিকার কথা উল্লেখ রয়েছে।
রিট আবেদনকারীদের পক্ষে আইনজীবী বেলাল হোসেন শুনানি করেন। তিনি সাংবাদিকদের জানান, আদালত খুলনার ওই রাস্তার ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনের নামকরণ স্থগিত করেছেন। রিটের চূড়ান্ত শুনানি না হওয়া পর্যন্ত সবুর ও শাহ আজিজের নামে দুটি অবকাঠামোকে ডাকা যাবে না।
No comments