ডেসটিনির তদন্ত দ্রুত শেষ করতে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ
মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) কম্পানি ডেসটিনি-২০০০-এর বিরুদ্ধে অবৈধ আর্থিক কার্যক্রম পরিচালনাসহ বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে গঠিত তদন্ত কমিটিকে দ্রুত তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
তদন্ত কমিটির প্রধান জয়েন্ট স্টক কম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের রেজিস্ট্রার আহমেদুর রহিমকে গতকাল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক ফ্যাক্স বার্তায় বলা হয়েছে, 'ডেসটিনির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদনে নানা অনিয়ম ও অবৈধ কর্মকাণ্ডের তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ায় অর্থপাচার করে আপেল বাগান কেনাসহ নানা ধরনের অভিযোগের ভিত্তিতে আপনার নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি কমিটি গঠন করা হলেও আজও কমিটি তদন্ত প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে দাখিল করতে পারেনি। এ অবস্থায় দ্রুত তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাতে অনুরোধ করা হলো।'
ডেসটিনির বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থপাচারসহ গ্রাহকদের রাতারাতি বড়লোক বানানোর স্বপ্ন দেখিয়ে অবৈধ আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে। ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি নামের একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিধি-বহির্ভূতভাবে আর্থিক লেনদেনও করছে। এসব বিষয় খতিয়ে দেখতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পরামর্শে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ১৩ ফেব্রুয়ারি জয়েন্ট স্টক কম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের রেজিস্ট্রার আহমেদুর রহিমকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। ওই কমিটিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের একজন উপসচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন উপপরিচালক এবং সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) একজন উপপরিচালককে সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কমিটি ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির আর্থিক কার্যক্রম পর্যালোচনা এবং অবৈধ আর্থিক লেনদেনের বিষয়গুলো চিহ্নিত করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেবে।
গত ডিসেম্বর মাসে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঠানো এক চিঠিতে বলা হয়, মাল্টিলেভেল মার্কেটিং কম্পানি ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মহল থেকে অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগ উত্থাপিত হচ্ছে। এ অবস্থায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রতিষ্ঠানটির অবৈধ কার্যক্রম বন্ধের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে অনুরোধ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের আরেকটি পরিদর্শন প্রতিবেদনে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম, গ্রাহকদের প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটি যেকোনো সময় যুবক ও আইটিসিএলের মতো হতে পারে। এ ছাড়া গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দেওয়ার ক্ষমতাও ডেসটিনির নেই বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ডেসটিনির বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থপাচারসহ গ্রাহকদের রাতারাতি বড়লোক বানানোর স্বপ্ন দেখিয়ে অবৈধ আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে। ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি নামের একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিধি-বহির্ভূতভাবে আর্থিক লেনদেনও করছে। এসব বিষয় খতিয়ে দেখতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পরামর্শে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ১৩ ফেব্রুয়ারি জয়েন্ট স্টক কম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের রেজিস্ট্রার আহমেদুর রহিমকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। ওই কমিটিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের একজন উপসচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন উপপরিচালক এবং সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) একজন উপপরিচালককে সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কমিটি ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির আর্থিক কার্যক্রম পর্যালোচনা এবং অবৈধ আর্থিক লেনদেনের বিষয়গুলো চিহ্নিত করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেবে।
গত ডিসেম্বর মাসে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঠানো এক চিঠিতে বলা হয়, মাল্টিলেভেল মার্কেটিং কম্পানি ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মহল থেকে অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগ উত্থাপিত হচ্ছে। এ অবস্থায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রতিষ্ঠানটির অবৈধ কার্যক্রম বন্ধের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে অনুরোধ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের আরেকটি পরিদর্শন প্রতিবেদনে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম, গ্রাহকদের প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটি যেকোনো সময় যুবক ও আইটিসিএলের মতো হতে পারে। এ ছাড়া গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দেওয়ার ক্ষমতাও ডেসটিনির নেই বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
No comments